news_link
stringlengths
42
523
head_lines
stringlengths
2
121
article
stringlengths
1
58.1k
tags
stringlengths
1
285
image_caption
stringlengths
1
1.86k
category
stringclasses
13 values
https://www.bhorerkagoj.com/2022/01/27/%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%af%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d/
মেট্রোরেলে পুরোপুরি যুক্ত হলো মতিঝিল-উত্তরা
সরকারের মেগা প্রকল্প মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজের প্রতিদিনই অগ্রগতি হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে সর্বশেষ ভায়াডাক্টটি বসানো হয়েছে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আজ সকালে সর্বশেষ ভায়াডাক্টটি জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বসানো হয়েছে। এর ফলে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল প্রকল্পের সর্বশেষ ভায়াডাক্ট বসানো হলো। এই ভায়াডাক্ট বসানোর সঙ্গে সঙ্গে উত্তরা দিয়াবাড়ি থেকে মতিঝিল পর্যন্ত প্রকল্পটির এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত যুক্ত হলো। ভায়াডাক্টটি স্থাপনের সময় প্রকল্প পরিচালক এএমএন সিদ্দিক ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। এখন এই ভায়াডাক্টের উপরেই মেট্রোরেল চলাচলের লাইন স্থাপনসহ অন্যান্য সব কার্যক্রম চলতে থাকবে। ইতিমধ্যেই ফার্মগেট পর্যন্ত মেট্রো রেল লাইন বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রো রেলের সার্বিক কর্মকাণ্ড একেবারে শেষ পর্যায়ে। এই অংশে এখন মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল কার্যক্রম চলমান রয়েছে। চলতি বছরেই এই প্রথম অংশে মেট্রো রেল যাত্রী পরিবহন কার্যক্রম শুরু করবে।
মেগা প্রকল্প,মেট্রোরেল,সর্বশেষ ভায়াডাক্ট বসানো
বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বসানো হয় মেট্রোরেলের সর্বশেষ ভায়াডাক্ট।
national
https://www.bd-pratidin.com/international-news/2019/10/09/464367
'বিশৃংখলা' ছড়ানোর সুযোগ দেয়া হবে না : মিসরের প্রধানমন্ত্রী
মিসরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তফা মাদবৌলি বলেছেন, তার সরকার দেশে 'বিশৃংখলা' ছড়ানোর সুযোগ দেবে না। প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হওয়ার পর তিনি এ কথা বললেন। স্পেনে নির্বাসিত এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ও সামরিক বাহিনীকে অভিযুক্ত করার পর এ অস্বাভাবিক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। দেশটিতে বিক্ষোভ-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তারা এ বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। ওই সময় বিভিন্ন বিক্ষোভ-সমাবেশ থেকে দ্রুত ক্ষমতা ছেড়ে দিতে সিসির প্রতি আহ্বান জানানো হয়। বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
null
মিসরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তফা মাদবৌলি
international
https://www.prothomalo.com/feature/pro-business/বিচ্ছেদের-প্রভাব-দাতব্য-প্রতিষ্ঠানে
বিচ্ছেদের প্রভাব দাতব্য প্রতিষ্ঠানে
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী দম্পতি বিল গেটস ও মেলিন্ডা ফ্রেঞ্চের বিবাহবিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার তিন সপ্তাহ পর এসে জানা গেল, তাঁদের দুজনের নামে প্রতিষ্ঠিত দাতব্য প্রতিষ্ঠানটিতে পরিবর্তন আসছে। প্রথম বড় পরিবর্তন দেখা যাবে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদে। বিল গেটস ও মেলিন্ডা যেদিন বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন, সেদিনই তাঁদের দাতব্য প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী এই দম্পতির আলাদা হয়ে যাওয়ার ঘোষণায় দাতব্যজগৎ বড় ধাক্কা খেয়েছিল। তাঁদের একসঙ্গে কাজ করা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল। কারণ, তাঁরা দুজনই পৃথিবীর বৃহত্তম ও সবচেয়ে প্রভাবশালী দাতব্য প্রতিষ্ঠানটির কো-চেয়ারম্যান ও ট্রাস্টি। তিন সপ্তাহ পর এসে এখন জানা গেল, ২০০০ সালে নিজেদের নামে এই দম্পতির প্রতিষ্ঠিত দাতব্য প্রতিষ্ঠান বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনে পরিবর্তন আসছে। এখন পর্যন্ত যা খবর তা হলো, প্রথম বড় পরিবর্তন দেখা যাবে দাতব্য প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদে। সাত বছর প্রেম করার পর ১৯৯৪ সালে তাঁরা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এর প্রায় ২৭ বছরের মাথায় এসে ৪ মে তাঁরা এক যৌথ বিবৃতিতে বৈবাহিক সম্পর্কের সমাপ্তি টানার ঘোষণা দেন। বিচ্ছেদ চূড়ান্ত করতে তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালতে আবেদন করেন। যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা জানান, দাম্পত্য জীবনে আলাদা হয়ে গেলেও এর কোনো প্রভাব পড়বে না বা কোনো পরিবর্তন হবে না দাতব্য প্রতিষ্ঠানে। অর্থাৎ বিচ্ছেদ হলেও ফাউন্ডেশনের জন্য তাঁরা একসঙ্গে কাজ করবেন। পাশাপাশি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতেও বলা হয়, তাঁরা দুজনেই প্রতিষ্ঠানটির কো-চেয়ারম্যান ও ট্রাস্টি হিসেবে থাকবেন। বর্তমানে বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের মোট সম্পদের মূল্য ৫০ বিলিয়ন বা ৫ হাজার কোটি মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশের প্রায় ৪ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার সমান (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে)। গেটস ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক সুজম্যান ইতিমধ্যে কর্মীদের জানিয়েছেন যে দীর্ঘ মেয়াদে এই প্রতিষ্ঠানের টেকসই স্থায়িত্ব ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিতে তিনি আলোচনা শুরু করেছেন। গত বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, 'বিল গেটস, মেলিন্ডা ও ওয়ারেন বাফেটের সঙ্গে তাঁদের পদক্ষেপ নিয়ে আমি সক্রিয়ভাবে আলোচনা করছি।' তবে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি জানিয়ে মার্ক সুজম্যান বলেন, বিল গেটস ও মেলিন্ডা দুজনেই এই ফাউন্ডেশনে একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন। বর্তমানে বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মাত্র তিনজন। তাঁরা দুজন ছাড়া তৃতীয়জন হলেন বিশ্বের আরেক শীর্ষস্থানীয় ধনী, বার্কশায়ার হ্যাথওয়ের চেয়ারম্যান ও সিইও ওয়ারেন বাফেট। তিনি গত ১৫ বছরে এই ফাউন্ডেশনে ২ হাজার ৯০০ কোটি ডলার দান করেছেন। সে জন্য ফাউন্ডেশনটির পরিচালনা পর্ষদে বাইরের পরিচালক আনার কথা ভাবা হচ্ছে। কারা আসছেন, সেটি অবশ্য চূড়ান্ত হয়নি। তবে কাঠামোগত পরিবর্তন বা বাইরে থেকে নতুন পরিচালক আনা হলে প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমে এর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দাতব্যবিষয়ক ইতিহাসবিদ ও মিয়ামি ইনস্টিটিউট ফর দ্য সোশ্যাল সায়েন্সেসের নির্বাহী পরিচালক ম্যারিবেল মুরে বলেন, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়ার গণতন্ত্রায়ণ প্রয়োজন। মাত্র তিনজনের পরিচালনা পর্ষদকে অস্বাভাবিকভাবে ছোট বলা যায়। যেমন ফোর্ড ফাউন্ডেশন আকারে বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের পাঁচ ভাগের এক ভাগ হবে। অথচ সেটিতে পরিচালক রয়েছেন ১৫ জন। আবার রকফেলার ফাউন্ডেশনের আকার বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের তুলনায় ১০ ভাগের ১ ভাগ হলেও সেটিতে অন্তত ১২ জন পরিচালক আছেন। সে জন্য ম্যারিবেল মুরে বলেন, পরিচালনা পর্ষদ বড় করলে ভালো হবে। এতে প্রতিষ্ঠানে বৈচিত্র্য আসবে। এই মুহূর্তে বিষয়টি দ্বিপক্ষীয় সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে। তবে তাঁরা যেহেতু আলাদা হয়ে গেছেন, সেহেতু পরিচালনা পর্ষদে অন্য লোকদের আনা উচিত। ব্লুমবার্গের তৈরি করা বিশ্বের শীর্ষ ধনী তালিকায় ১৪ হাজার ৩৮০ কোটি ডলারের নিট সম্পদ নিয়ে চলতি বছরে চতুর্থ স্থান পেয়েছেন বিল গেটস। আবার ফোর্বস ম্যাগাজিনের এ বছরের বিলিয়নিয়ার তালিকায়ও বিল গেটস রয়েছেন চতুর্থ অবস্থানে। তবে এ ক্ষেত্রে তাঁর সম্পদের নিট মূল্য বলা হয়েছে ১২ হাজার ৬৮০ কোটি ডলার। যৌথ বিবৃতিতে বিচ্ছেদ ঘোষণা দিলেও তাঁরা ফাউন্ডেশনে একসঙ্গে কাজ করার কথা বলেছেন। বিচ্ছেদ চুক্তি সম্পর্কে বিল ও মেলিন্ডা জানান, কীভাবে তাঁদের সম্পদ ভাগ করবেন, সে বিষয়ে তাঁরা একটি চুক্তিতে উপনীত হয়েছেন। বিচ্ছেদের আবেদনে তাঁরা আদালতকে জানান, তাঁদের যৌথ সম্পত্তি, ব্যবসায়িক স্বার্থ ও দায়দায়িত্ব ভাগ করতে চান। দাতব্য প্রতিষ্ঠানটি বেসরকারি পর্যায়ে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি অর্থ দান করে থাকে। বিল গেটস ও মেলিন্ডার হঠাৎ বিচ্ছেদের খবরটি ফিলেনথ্রপিক বা দাতব্য দুনিয়াকে বিশাল ধাক্কা দিয়েছে। কারণ, প্রতিষ্ঠানটি নিয়ে তাঁরা দুজন অনেক দূর এগিয়েছিলেন। বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন বিগত দুই দশকে বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচন ও রোগবালাই মোকাবিলায় পাঁচ হাজার কোটি ডলার দান করেছে। বর্তমানে এই ফাউন্ডেশনের সম্পদের পরিমাণ ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলার। ২০১৯ সালে বিল-মেলিন্ডা ফাউন্ডেশনের নিট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৩৩০ কোটি ডলার। ওই বছর তারা জাতিসংঘের বিভিন্ন কর্মসূচিতে ৫০০ কোটি ডলার দান করে। জনস্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের ইস্যুতে কাজ করে থাকে এই ফাউন্ডেশন।বিল ও মেলিন্ডা ১৯৯৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ৩ হাজার ৬০০ কোটি ডলার দান করেছেন। এই ফাউন্ডেশনে বিশ্বের আরেক ধনী ওয়ারেন বাফেট এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৯০০ কোটি ডলার দিয়েছেন। ম্যালেরিয়া ও পোলিও নির্মূলে এবং শিশু পুষ্টি ও টিকা নিশ্চিতে সংস্থাটি প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। কোভিড-১৯ মহামারির পরিস্থিতিতে সংস্থাটি গত বছর ত্রাণসহায়তা বাবদ ১৭৫ কোটি ডলার দিয়েছে। সূত্র: ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, সিএনবিসি, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড ও নিউইয়র্ক টাইমস।
অর্থনীতি,প্র বাণিজ্য,বিল গেটস,যুক্তরাষ্ট্র
বিচ্ছেদের প্রভাব দাতব্য প্রতিষ্ঠানে
economy
https://www.ajkerpatrika.com/107140/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F
নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্যোগ বানচাল করতে চায় বিএনপি: হাসানুল হক ইনু
সার্চ (অনুসন্ধান) কমিটির মাধ্যমে যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তিদের খুঁজে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে বঙ্গভবনে সংলাপে অংশ নিয়ে এ প্রস্তাব দেন জাসদ নেতারা। বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার পর বঙ্গভবনে যান জাসদের ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দল।সংলাপ শেষে বিএনপি এই সংলাপে অংশ না নেওয়া প্রসঙ্গেও কথা বলেছেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি বলে, রাষ্ট্রপতির এই সংলাপে অংশ না নিয়ে এবং অসৌজন্যমূলক মন্তব্য করে বিএনপি প্রমাণ করেছে, অতীতে নির্বাচন বানচাল করার মতোই নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্যোগকেও বানচাল করতে চায় তারা।প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু। এ ছাড়া প্রতিনিধি দলে ছিলেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আক্তার, কার্যকরী সভাপতি অ্যাডভোকেট রবিউল আলম, স্থায়ী কমিটির সদস্য মীর হোসাইন আখতার, মোশাররফ হোসেন ও রেজাউল করিম তানসেন।এ সময় তারা রাষ্ট্রপতিকে একটি লিখিত প্রস্তাব দেন। আলোচনার শুরুতেই ইসি গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিতে সংলাপের উদ্যোগ নেওয়ায় রাষ্ট্রপতি সাধুবাদ জানান জাসদের নেতারা। এরপর তারা রাষ্ট্রপতিকে তাদের মতামত জানান।জাসদ বলছে, সংবিধানে নির্বাচন কশিমন গঠনের সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়নের তাগিদ থাকলেও এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আইন প্রণীত না হওয়াটা দুঃখজনক। এমন পরিস্থিতিতে জাসদ মনে করে, তুলনামূলক উপযুক্ত ও দক্ষ ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে সার্চ কমিটি গঠনই হবে একটি গ্রহণযোগ্য প্রক্রিয়া।বিকেল সোয়া পাঁচটায় জাসদ নেতারা বঙ্গভবন থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু জানান, তারা সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেন,নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্যোগ ভালো, তবে স্থায়ী সমাধানের জন্য আইন প্রণয়ন প্রয়োজন। এ বিষয়ে রাষ্ট্রপতিকে সরকারকে পরামর্শ দেওয়ার অনুরোধ করেন তারা। অনুসন্ধান কমিটিতে জাসদের পক্ষ থেকে কোন নাম প্রস্তাব করা হয়নি। তবে এই কমিটিতে নারী ও শিক্ষক রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। পাশাপাশি বিচারপতি, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যানের মতো সাংবিধানিক পদে যারা আছেন তাদেরও এ কমিটিতে রাখা যেতে পারে বলে মতামত দিয়েছেন জাসদ নেতারা। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর এ সংলাপ শুরু হয় গত সোমবার। সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সঙ্গে প্রথম দিন নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আলোচনা হয়। নিবন্ধিত ৩৮টি দলের সঙ্গে পর্যায়ক্রমে এ আলোচনা চলার কথা রয়েছে।
রাষ্ট্রপতি,বিএনপি,নির্বাচন,নির্বাচন কমিশন,জাসদ
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন হাসানুল হক ইনু।
politics
https://www.bhorerkagoj.com/2020/05/11/%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%80-%e0%a6%90%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%9c%e0%a7%8b%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%9a%e0%a7%87%e0%a7%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%ae%e0%a7%8d/
ইসলামী ঐক্যজোটের নেজামী আর নেই
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী মৃত্যুবরণ করেছেন। সোমবার (১১ মে) রাত ৮টা ২৫ মিনিটে রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে তিনি মারা যান বলে জানিয়েছেন দলটির ছাত্র সংগঠন ছাত্র খেলাফতের সভাপতি মাওলানা খোরশেদ আলম। ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ জানান, সোমবার ইফতারের পর মাগরিবের নামাজের অজু করতে গিয়ে পড়ে গিয়েছিলেন মাওলানা নেজামী। এরপর হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মৃত্যুতে আমরা একজন বর্ষীয়ান রাজনীতিক ও আমাদের মুরুব্বিকে হারালাম। তার জানাজা ও দাফনের বিষয়টি পরে জানানো হবে। মৃত্যুকালে আবদুল লতিফ নেজামীর বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। তিনি দুই ছেলে, দুই মেয়ে, স্ত্রীসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দৈনিক সরকার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ছিলেন। ২০১২ সালে মুফতি ফজলুল হক আমিনীর মৃত্যুর পর ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান হন মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী। দলটি আগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের গুরুত্বপূর্ণ শরিক থাকলেও কয়েক বছর আগে ঘোষণা দিয়ে জোট ত্যাগ করে।
আর নেই,ইসলামী ঐক্যজোট,চেয়ারম্যান,মাওলানা নেজামী,মৃত্যু
মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী।
national
https://www.bd-pratidin.com/national/2021/03/27/632867
বৈঠকে হাসিনা-মোদি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশে সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার বিকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী। প্রথমে তারা একান্ত বৈঠকে বসেন। এরপর দুই দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় ছাড়াও আঞ্চলিক ও আর্ন্তজাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করবেন দুই নেতা। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ সফর করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শুক্রবার সকালে ঢাকা সফরে আসেন তিনি। বিডি প্রতিদিন/আরাফাত
null
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শনিবার বিকালে সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাক্ষাৎ করতে আসলে তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2022/01/18/%e0%a7%a7%e0%a7%a9-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be/
১৩ বিচারপতি করোনায় আক্রান্ত, উচ্চ আদালতের বিচারকাজ ভার্চুয়ালি
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ১৩ জন বিচারপতি করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় আবারও ভার্চুয়ালি বিচারকাজ সম্পন্ন হবে। আজ মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চে তিনি এ কথা বলেন। প্রধান বিচারপতি বলেন, চারিদিকে যেভাবে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে ভার্চুয়ালি বিচারকাজ সম্পন্ন করা ছাড়া উপায় নেই। এছাড়া, হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি এখন করোনায় আক্রান্ত। সুপ্রিম কোর্টের স্টাফদের অনেকেও আক্রান্ত হয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। সেইসঙ্গে নিম্ন আদালতের অনেক বিচারকেরও করোনায় আক্রান্তের খবর এসেছে। এমন অবস্থায় আদালতে বিচারকাজ চালু রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিত দেবনাথ জানান, অ্যাটর্নি জেনারেল ও অ্যাডিশনাল অ্যাটর্নি জেনারেলও করোনায় আক্রান্ত।
হাইকোর্ট
হাইকোর্ট।
national
https://www.bd-pratidin.com/country/2021/06/30/665336
ঝিনাইগাতিতে পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিনদিনের টানা বর্ষণ ও ভারতের মেঘলায় থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি শহর ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও মেঘালয় থেকে নেমে আশা পানিতে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে উপজেলা পরিষদসহ ঝিনাইগাতীর বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মঙ্গলবার রাত থেকে এই পানি বাড়তে থাকে। বুধবার দুপুর নাগাদ তলিয়ে যায় বেশ কিছু অঞ্চল। এদিকে ঝিনাইগাতি সংলগ্ন অপর উপজেলা নালিতাবাড়ীতেও ধেয়ে আসছে পাহাড়ি ঢল। ভোগাই নদীতে পানি বৃদ্ধির খবর পাওয়া গেছে। নদীর কয়েক জায়গায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ঝিনাইগাতি উপজেলা নির্বার্হী কর্মকর্তা ফারুক আল মাসুদ জানিয়েছেন, বেশ কিছু এলাকায় পানি ঢুকেছে। বৃষ্টি না থামলে বিস্তর এলাকা প্লাবিত হতে পারে। পরিদর্শন শেষে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন মহলে জানানো হয়েছে। বিডি প্রতিদিন/এমআই
ঝিনাইগাতিতে, পাহাড়ি, ঢলে, নিম্নাঞ্চল, প্লাবিত
ঝিনাইগাতিতে পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত।
national
https://www.ajkerpatrika.com/176743/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AD%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE
চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নিতেন টাকা
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে রবিউল ইসলাম নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত রোববার রাতে উপজেলার ফুলবাড়ী গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, রবিউল একটি প্রতারক চক্রের হোতা।রবিউল ইসলাম উপজেলার ফুলবাড়ী সমাজকল্যাণ পাড়ার বাসিন্দা। তিনি ও তাঁর সহযোগীরা মিলে কোটচাঁদপুর, মহেশপুর ও ঝিনাইদহের বেশ কিছু এলাকা থেকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৮০ লাখ টাকা।ভুক্তভোগী কোটচাঁদপুর পৌরসভার দুধসরা জোলপাড়ার জিনারুল ইসলাম বলেন, 'রবিউল আমাদের একটু আত্মীয় হন। ওই সম্পর্কে তিনি একটা বিপদে পড়ে আমার কাছ থেকে বেশ কিছু টাকা ধার নেন। ওই টাকা নেওয়ার কিছুদিন পার হয়ে যায়। এরপরও তিনি টাকা ফেরত দেননি। এ ছাড়া আরও মানুষের কাছ থেকে তিনি টাকা নিয়েছেন, এটা আমি জানতাম না। আমার সঙ্গে সম্পর্কের কারণে অনেকে আমার কাছে তাঁর সম্পর্কে জানতে চান। পরে আমি জানতে পারি তাঁর অবস্থার কথা। একপর্যায়ে রবিউল বলেন, টাকা তো দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে একটা ভালো চাকরির অফার আছে। সেটা হচ্ছে সেনাবাহিনীর ড্রাইভার পদে। তবে টাকা লাগবে ৮ লাখ। আমি আবারও সরল বিশ্বাসে, তাঁর কথায় রাজি হয়ে যায়। বিভিন্ন সময়ে আমি তাঁকে ৮ লাখের ওপর টাকা দিই।' জিনারুল বলেন, 'চাকরি তো দূরের কথা, রবিউল আমার ফোন পর্যন্ত ধরেন না। পরে জানতে পারলাম তাঁর প্রতারণার কথা। তিনি ও তাঁর সহযোগীরা এভাবে মানুষের কাছ থেকে ৮০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। আমি কোনো উপায় না পেয়ে গত রোববার কোটচাঁদপুর থানায় মামলা করি।'কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক আব্দুল মান্নান বলেন, ওই প্রতারককে নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর সহযোগীদের ধরতে অভিযান চলছে। গতকাল সোমবার সকালে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা মান্নান।
পুলিশ,গ্রেপ্তার,প্রতারক,ছাপা সংস্করণ,যশোর সংস্করণ,যশোর ৭
গ্রেপ্তার রবিউল ইসলাম
national
https://www.ajkerpatrika.com/164493/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%95-%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A7%A8
কুষ্টিয়ায় সাবেক এমপির বাড়িতে বোমা হামলার মামলায় ২ আসামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের সাবেক এমপি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আফাজ উদ্দীনের বাড়িতে বোমা হামলা চালিয়ে দুজনকে হত্যার মামলায় দুই আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির উপস্থিতিতে কুষ্টিয়ার বিশেষ দায়রা ও জজ আদালতের বিচারক আশরাফুল ইসলাম এই রায় প্রদান করেন।দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামের শাহাদাৎ আলীর ছেলে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমা জাহিদ (৫৫) এবং একই উপজেলার চামনাই গ্রামের মৃত বিদ্যান আলীর ছেলে জামিরুল ইসলাম ওরফে মরু (৫০)। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থাকায় এই মামলার অন্য চার আসামিকে খালাস প্রদান করা হয়।মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের নভেম্বর মাসের ১৩ তারিখে রাত সাড়ে ৮টার দিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আফাজ উদ্দিন তাঁর বসার ঘরে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করার সময় বোমা হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এই ঘটনায় ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যায় এবং আফাজ উদ্দিনসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়। এই ঘটনায় ওই দিনই আফাজ উদ্দিনের ছেলে এজাজ আহাম্মেদ মামুন বাদী হয়ে ৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৪ থেকে ৫ জনের নামে দৌলতপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।এই মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ৩ মার্চ তারিখে আদালতে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে দীর্ঘ শুনানি শেষে আজ মঙ্গলবার এই মামলার রায় প্রদান করেন বিজ্ঞ আদালত।কুষ্টিয়া জজ আদালতের পিপি অনুপ কুমার নন্দী জানান, এটি একটি আলোচিত হত্যাকাণ্ড ছিল। সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আজ আদালত দুই আসামির যাবজ্জীবন এবং ৪ আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।
বাংলাদেশ,আওয়ামী লীগ,কুষ্টিয়া,কারাদণ্ড,মামলা,খুলনা বিভাগ,বোমা হামলা,আদালত,দৌলতপুর(কুষ্টিয়া),যাবজ্জীবন
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামি।
national
https://www.ajkerpatrika.com/90328/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF
আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
একাধিক পদে জনবল নিয়োগ দেবে আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেড। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে সিভি পাঠাতে পারেন।পদের নাম: জেআরএম/এআরএম/আরএম-হোম লোনপদের সংখ্যা: নির্দিষ্ট নয়চাকরির ধরন: পূর্ণকালীনশিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীকে যে কোন বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩-৪ বছরকর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোনো স্থানবেতন: আলোচনা সাপেক্ষআবেদনের শেষ সময়: ৯ ডিসেম্বর, ২০২১পদের নাম: জেআরএম/এআরএম/আরএম-করপোরেট অ্যান্ড রিটেইল লাইয়েবিলিটি/ডিপোজিটসপদের সংখ্যা: নির্দিষ্ট নয়চাকরির ধরন: পূর্ণকালীনশিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীকে যেকোনো বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩-৪ বছরকর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোনো স্থানবেতন: আলোচনা সাপেক্ষআবেদনের শেষ সময়: ৯ ডিসেম্বর, ২০২১পদের নাম: রিলেশনশিপ ম্যানেজার-ইমার্জেন্সি করপোরেটপদের সংখ্যা: নির্দিষ্ট নয়চাকরির ধরন: পূর্ণকালীনশিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীকে কোন স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫-৭ বছরকর্মস্থল: ঢাকা (প্রধান অফিস)বেতন: আলোচনা সাপেক্ষআবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনকৃত পদের নাম উল্লেখ করে জীবনবৃত্তান্ত পাঠাতে পারেন [] ঠিকানায়।আবেদনের শেষ সময়: ৮ ডিসেম্বর, ২০২১সূত্র: প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট
চাকরি,বিজ্ঞপ্তি,বেসরকারি চাকরি
আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
education-career
https://www.ajkerpatrika.com/125478/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87
বেচাকেনা কম পুরোনো শীতবস্ত্রের দোকানে
উজিরপুরে পৌরসভার উপজেলা পরিষদের সামনে বসে স্বল্প মূল্যের শীতের পোশাকের হাট। শীতের মৌসুমে অগ্রহায়ণ, পৌষ ও মাঘ মাসে অস্থায়ী এই শীতের পোশাকের দোকানগুলো দেখা যায়। তবে এবার এগুলোতে বেচাবিক্রি একেবারেই কম বলে জানান বিক্রেতারা।সরেজমিন দেখা যায়, বেলা ১১টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চলে এই দোকানগুলোয় বেচাকেনা। শুধু উপজেলা পরিষদের সামনে নয়, শহরের আরও কিছু জায়গায় বসে এমন অস্থায়ী দোকান। এসব পোশাকের বেশির ভাগই পুরোনো।উপজেলা পরিষদের সামনের ফুটপাতের শীতের পোশাক ব্যবসায়ী আলিম জানান, শীতের পোশাকের বেচা-কেনা নাই বললেরই চলে। মাত্র ১ হাজার ২০০ টাকা বিক্রি করেছেন। বিগতদিনের এমন সময় প্রতিদিন গড়ে কয়েক হাজার টাকার বিক্রি হতো।শীতের পোশাক কিনতে আসা ইউনুস জানান, স্বল্প দামে শীতের পোশাক পাই এখানে তাই কিনতে আসি। তবে এবার পোশাকের দাম অন্য বারের চেয়ে বেশি।
বরিশাল জেলা,বরিশাল বিভাগ,উজিরপুর,বরিশাল,ছাপা সংস্করণ,বরিশাল সংস্করণ,আজকের বরিশাল
উপজেলা পরিষদের সামনে পুরনো শীতবস্ত্র নিয়ে বসেছেন এক বিক্রেতা।
national
https://www.ajkerpatrika.com/3017/%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%A8
শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে অন্যরকম ইলিয়াস কাঞ্চন
ঢাকা: সাদা পাঞ্জাবি-পাজামায় শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন। কাঁচা-পাকা চুল দাড়ি। হাতে বাঁশের লাঠি। তার আগায় জ্বলছে মশাল। আগুন তাঁর মনের ভেতরেও। তাঁর প্রতিবাদ, তাঁর বিদ্রোহ, তাঁর কান্না একটি লাইন হয়ে ঝুলে আছে বুকে।ইলিয়াস কাঞ্চনের বুকে ঝোলানো স্লেট। তাতে চকে লেখা একটি লাইন, 'আমিই কোহিনূরের বাবা, কোহিনূর আমার মেয়ে, আমি তাঁর ধর্ষণ ও হত্যার বিচার চাই।'ইলিয়াস কাঞ্চনের এমন একটি ছবি কদিন ধরে ভেসে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যাঁরাই দেখছেন ছবিটি, থমকে যাচ্ছেন কয়েক মুহূর্তের জন্য। এই ইলিয়াস কাঞ্চনকে চিনতে কষ্ট হয়! স্বচ্ছ ফ্রেমের চশমায়, সাদা রঙ করা চুল দাড়িতে বেশ বয়স্ক লাগছে বাংলা সিনেমার এই প্রখ্যাত অভিনেতাকে। ইলিয়াস কাঞ্চনের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল, ছবিটি শুটিংয়ের। 'মরণোত্তম' নামে একটি টেলিফিল্মে অভিনয় করছেন তিনি। তাতে তিনি অজপাড়া গাঁয়ের একজন স্কুলশিক্ষক। সাধারণ জীবনযাপন। স্কুলপড়ুয়া এক মেয়েকে নিয়েই তাঁর সংসার। কোহিনূর নামে ওই মেয়েটি একদিন ধর্ষণের শিকার হন। ক্ষোভে-দুঃখে-অপমানে আত্মহত্যা করে মেয়েটি।এরপরই বদলে যায় সাদাসিধে ওই স্কুল শিক্ষকের জীবন। বিচারের দাবিতে তিনি নেমে পড়েন। কোথাও যখন বিচারের আশ্বাস মেলে না, তিনি নিজেই স্লেটে প্রতিবাদ লিখে দাঁড়িয়ে যান শহীদ মিনারে। হাতে মশাল নিয়ে রাষ্ট্রের কাছে বিচার চান।ইলিয়াস কাঞ্চন বলছেন,'এটাই তাঁর প্রতিবাদ। যে চক-স্লেটে বাচ্চাদেরকে অক্ষরজ্ঞান শেখাতেন তিনি। ওই চক-স্লেটই তাঁর প্রতিবাদের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।''মরণোত্তম' টেলিফিল্মটি বানাচ্ছেন সঞ্জয় সমাদ্দার। গত কয়েকবছর ধরে ভিন্নধর্মী কাজ নিয়ে আলোচিত এই নির্মাতা। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বঙ্গ-র এই টেলিফিল্মে তিনি ভরসা রেখেছেন ইলিয়াস কাঞ্চনের ওপর। তাঁর ভাষায়, 'ইলিয়াস কাঞ্চন ছাড়া এ চরিত্রে কাউকে ভাবতে পারিনি। শুটিংয়ে তিনি যে পরিমাণ পরিশ্রম করেছেন, ভাবাই যায় না। আউটডোরে সবার সঙ্গে দিনরাত খেটেছেন। যতক্ষণ মনমতো না হয়েছে, ততক্ষণ শট দিয়েছেন।' 'মরণোত্তম' এ ইলিয়াস কাঞ্চনের সঙ্গে অভিনয় করছেন শহীদুজ্জামান সেলিম। আরো আছেন সুজন হাবিব, ইমতিয়াজ বর্ষণ। ইলিয়াস কাঞ্চনের মেয়ের চরিত্রে আছেন মাখনুন সুলতানা মাহিমা।
বিনোদন,নাটক,ইলিয়াস কাঞ্চন
ইলিয়াস কাঞ্চন। ফেসবুক থেকে
entertainment
https://www.bd-pratidin.com/international-news/2021/09/19/692551
যে কারণে প্রিন্স ফিলিপের উইল গোপন রাখা হবে ৯০ বছর
ব্রিটেনের প্রয়াত ডিউক অব এডিনবার্গ প্রিন্স ফিলিপের উইল ৯০ বছর গোপন রাখা হবে। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মর্যাদা রক্ষায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন দেশটির হাইকোর্ট। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের স্বামী প্রিন্স ফিলিপ গত ৯ এপ্রিল ৯৯ বছর বয়সে মারা যান। বিচারক জানান, প্রিন্সের উইলটি সিল করা উচিত এবং উইলের কোনো অনুলিপি রেকর্ডের জন্য তৈরি করা উচিত নয় বা আদালতের ফাইলে রাখা উচিত নয়। তবে এর আগেও রাজাদের উইল গোপন রাখার প্রচলন রয়েছে রাজ পরিবারে। ম্যাকফারলেন বলেন, এ ধরনের মানুষের জীবনের সত্যিকারের ব্যক্তিগত দিকগুলোর সুরক্ষা বাড়ানোর প্রয়োজন আছে, যাতে সার্বভৌম এবং তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যদের মর্যাদা বজায় থাকে। সূত্র : বিবিসি বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
null
ব্রিটেনের প্রয়াত ডিউক অব এডিনবার্গ প্রিন্স ফিলিপ।
international
https://www.ajkerpatrika.com/33781/%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%9D%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%BF
মরা গাছে সড়কে ঝুঁকি
রাজশাহীর তানোর-তালন্দ সড়কের দুই পাশে রোপণ করা গাছগুলোর মধ্যে ৮ থেকে ১০টি গাছ মরে গেছে। অত্যন্ত বিপজ্জনকভাবে রয়েছে সেই গাছগুলো। মরে যাওয়া কয়েকটি গাছ আবার হালকা বাতাস ও বৃষ্টিতে হেলেও পড়েছে। ফলে ওই সড়কে চলাচলকারী ছোট-বড় যাত্রীবাহী যানবাহন; বিশেষ করে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, ভ্যান ও বাইসাইকেলের যাত্রীরা আতঙ্কে থাকেন।গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তানোর-তালন্দ সড়কের উপজেলা পরিষদ গেট থেকে তালন্দ বাজার পর্যন্ত সড়ক ঘুরে ও চলাচলকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিদিন এই সড়কে প্রায় হাজারখানেক যাত্রীবাহী ও মালবাহী যান চলাচল করে। রাস্তাটির দুই পাশে থাকা রেইনট্রিসহ বেশ কয়েকটি গাছ শুকিয়ে মরে গেছে। এখন হালকা বাতাসেই সেগুলো ভেঙে পড়ছে। মারা যাওয়া কয়েকটি গাছ বৃষ্টিতে হেলে পড়ে বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে।তালন্দ এলাকার সারুয়ার জাহান সোহেল বলেন, বেশ কয়েক দিন আগে গুবিরপাড়া কালভার্ট সংলগ্ন রাস্তায় মরা একটি গাছের বড় ডাল ভেঙে পড়ে যায়। সেই সময় অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান অটোরিকশার এক চালক। সড়কে নিরাপদে চলাফেরার জন্য তানোর উপজেলাজুড়েই সড়কের পাশে মরে যাওয়া গাছগুলো অতি দ্রুত কর্তৃপক্ষের কেটে ফেলা উচিত।তানোরে চাপরা এলাকার সিরাজুল ইসলাম বলেন, তিনি সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালান। বেশ কিছুদিন আগে তানোর-তালন্দ সড়কের টিবিএম কলেজের একটু সামনের রাস্তায় বৃষ্টির মধ্যে একটি বড় গাছ উপড়ে পড়ে। এই সময় তিনি অল্পের জন্য দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পান।তানোর রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি বকুল মাস্টার বলেন, তানোর থেকে তালন্দ সড়কের দুই পাশের মরা গাছের ডালগুলো প্রায়ই ভেঙে রাস্তার ওপর পড়ে। যেকোনো সময় সেগুলো পথচারীদের ওপর পড়ে প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে। তাই গাছগুলো দ্রুত কেটে ফেলা উচিত।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, জনসাধারণের জানমাল রক্ষার স্বার্থে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শুকিয়ে মরে যাওয়া বিপজ্জনক ঝুঁকিতে থাকা গাছগুলো কেটে ফেলার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রাজশাহী বিভাগ,তানোর,রাজশাহী,ছাপা সংস্করণ,রাজশাহী সংস্করণ
তানোর-তালন্দ সড়কের গুবিরপাড়া টিবিএম কলেজের সামনে মরে যাওয়া বেশ কয়েকটি গাছ। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ।
national
https://www.bd-pratidin.com/mixter/2017/11/29/284894
মন্দিরের রেজিস্টার খাতায় 'অহিন্দু' হিসেবে রাহুল গান্ধীর পরিচয়
ভারতের কংগ্রেসের সহ-সভাপতির ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে সৃষ্টি হল নতুন বিতর্ক। সোমনাথ মন্দিরে ঢোকার সময়ে 'অহিন্দু' হিসাবে নিজের নাম লিখিয়েছেন রাহুল গান্ধী। ভিজিটর রেজিস্টারে নিজের হাতে সেই নাম লিখেছেন কংগ্রেসের মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর মনোজ ত্যাগী। উল্লেখ্য, গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে প্রবেশের ক্ষেত্রে রেজিস্টারে নাম লিখতে হয় অহিন্দুদের। হিন্দুদের জন্য এমন কোন নিয়ম নেই। সেই রেজিস্টারেই রাহুলের হয়ে নাম লেখেন মনোজ ত্যাগী। কংগ্রেস সহ-সভাপতির সঙ্গে মন্দিরে গিয়েছিলেন সনিয়া গান্ধীর রাজনৈতিক পরামর্শদাতা তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা আহমেদ প্যাটেলও। রাহুল ছাড়াও রেজিস্টারে রয়েছে আহমেদ প্যাটেলেরও। তবে রাহুলের নামের পাশে তার স্বাক্ষর নেই, এমনটাও জানা যাচ্ছে। বিতর্কের পরই সোমনাথ মন্দিরের রেজিস্টার দেখতে ছুটে যান স্থানীয় কংগ্রেস নেতারা। তবে ততক্ষণে যা ক্ষতি হওয়ার তা হয়ে গেছে। বিজেপি সমর্থকরা তার আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দিয়েছে রেজিস্টারের সেই বিশেষ অংশটি।
null
রাহুল গান্ধী
miscellaneous
https://www.bhorerkagoj.com/2020/01/10/%e0%a6%87%e0%a6%b6%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%9a%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%ab%e0%a6%96%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%b2/
ইশরাকের প্রচারণায় ফখরুল
ঢাকার সিটি নির্বাচনে প্রচারণায় নেমেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি স্লোগান দিয়ে বলেন, আমাদের মার্কা কী 'ধানের শীষ, ধানের শীষ'। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) জুমার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেট থেকে এ প্রচারণা শুরু হয়। এ সময় মির্জা ফখরুল বলেন, সিটি নির্বাচনকে আমরা গণতন্ত্র ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য একটা আন্দোলন হিসেবে নিয়েছি। আজ থেকে আমাদের নতুনভাবে আন্দোলন শুরু হলো। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেনের নির্বাচনী প্রচারণার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো বলেন, এ আন্দোলন হচ্ছে জনগণের মুক্তি, খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারেক রহমানকে ফিরিয়ে আনার ও দেশের মানুষকে মুক্ত করার আন্দোলন।' এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা ইশরাকের লিফলেট বিতরণ করেন। নির্বাচনী প্রচারণার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, শহিদুল ইসলাম বাবুল সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা ।
ইশরাক,ঢাকা,নির্বাচন,প্রচারণা,ফখরুল
আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণার লিফলেট বিতরণ করছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2022/02/04/333071/
১৯৭১ সালের গণহত্যার স্বীকৃতি দিলো জেনোসাইড ওয়াচ
বিশ্বে গণহত্যা নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা 'জেনোসাইড ওয়াচ' ১৯৭১ সালে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর পাকিস্তানিদের নির্মম হত্যাযজ্ঞকে 'জেনোসাইড বা গণহত্যা' বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের ওই বর্বরতার ৫০ বছর পূর্তিতে জেনোসাইড ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জর্জ এইচ স্ট্যানটন তাদের ওয়েবসাইটে এ ঘোষণা দেন। শহীদ সাংবাদিক সিরাজউদ্দিন হোসেনের ছেলে তৌহিদ রেজা নূর ২০২১ সালের ডিসেম্বর এ স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই এলো এ স্বীকৃতি। এর মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের পাকিস্তানিদের হত্যাযজ্ঞ যুক্তরাষ্ট্রেও গণহত্যার স্বীকৃতি পেলো ও বৈশ্বিক স্বীকৃতির পথ সুগম হলো। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও পাকিস্তানসহ জাতিসংঘের সকল সদস্য দেশকে পাকিস্তানি বাহিনীর করা সেসব অপরাধকে 'জোনোসাইড, মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং যুদ্ধাপরাধ' হিসেবে স্বীকার করে নিতে আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি সেই জেনোসাইডে নেতৃত্বদাতাদের মধ্যে যারা এখনও জীবিত, তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে জেনোসাইড ওয়াচের ঘোষণায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে (২৬ মার্চ রাতের প্রথম প্রহরে) পাকিস্তানি জেনারেল রাও ফরমান আলীর নীলনকশা অনুযায়ী নিরস্ত্র, ঘুমন্ত বাঙালির ওপর 'অপারেশন সার্চলাইটে'র নামে শুরু হয় গণহত্যা। এদিন রাতেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে তারবার্তা সহযোগে পাঠিয়ে দেন। পরবর্তীতে তাকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানিরা। ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে প্রথমে আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান এবং পরে মুক্তিযুদ্ধকালীন 'জেড ফোর্সে'র সমরনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান এ ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। দীর্ঘ নয় মাস পাকিস্তানি হায়েনাদের বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
null
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ভয়াল রাতে এ ভাবেই গণহত্যা করা হয়।
national
https://www.prothomalo.com/politics/ঢাবি-হল-ছাত্রদলের-কমিটি-গঠনে-অনিয়মের-অভিযোগ-১৩-নেতার-অনাস্থা
ঢাবি হল ছাত্রদলের কমিটি গঠনে অনিয়মের অভিযোগ, ১৩ নেতার 'অনাস্থা'
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হল (এসএম হল) শাখা ছাত্রদলের নতুন কমিটির প্রতি 'অনাস্থা' জানিয়েছেন হল শাখা ছাত্রদলের ১৩ নেতা। এ কমিটি গঠনে প্রক্রিয়ায় 'অনিয়ম ও হুমকির' অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। এ ঘটনার প্রতিকার ও 'অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়' গঠিত কমিটি স্থগিত চেয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বরাবর চিঠি দিয়েছেন ওই নেতারা ২০২০ সালের ২২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টি ছাত্র হলের ১২টিতে আংশিক কমিটি ঘোষণা করে ছাত্রদল ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় পাঁচ শীর্ষ নেতা ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ নেতাদের মধ্যে 'সমঝোতা' না হওয়ায় তখন শুধু এসএম হলের কমিটি আটকে যায়। প্রায় দুই বছর পর গত বৃহস্পতিবার এসএম হল শাখার কমিটি ঘোষণা করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল ছাত্রদল সূত্রে জানা গেছে, এসএম হল শাখার কমিটি গঠন করতে বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছয় শীর্ষ পদপ্রত্যাশীকে নিয়ে বসেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ফজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফ মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম ও সদস্যসচিব আমানউল্লাহ আমান। সেখানে একপর্যায়ে নিজেদের ভোটে এসএম হলের নেতৃত্ব নির্বাচনের সিদ্ধান্ত জানান শীর্ষ ছয় নেতা। এর প্রতিবাদ জানিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান আমিনুর রহমান। তবে অন্য ছয় শীর্ষ নেতার ভোটে আবদুর রহিমকে সভাপতি ও তারিকুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে এসএম হল শাখা ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়। এ কমিটি ঘোষণার পর গতকাল শুক্রবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বরাবর দেওয়া চিঠিতে এই কমিটি গঠন নিয়ে নানা অভিযোগ তোলেন এসএম হল শাখা ছাত্রদলের ১৩ নেতা। এ নেতারা হলেন নাহিদুজ্জামান শিপন, নাছির উদ্দিন, রাজু আহম্মেদ, হাসান আবিদুর রেজা, আল-আমীন, কাওছার সরকার, সুলতান মো. সালাউদ্দিন সিদ্দিক, জুবায়ের আহমেদ, ইমন হোসেন, রেদোয়ান মাহেদী, সাকিব হোসেন, আফসার তারিক ও ইয়াসিন। তাঁদের মধ্যে প্রথম চারজন এসএম হল শাখা ছাত্রদলের শীর্ষ পদপ্রত্যাশী ছিলেন। তারেক রহমানকে দেওয়া চিঠিতে ছাত্রদলের ওই ১৩ নেতা বলেন, সাধারণত হলের নেতা নির্বাচন করেন সংশ্লিষ্ট হলের নেতা-কর্মীরা। কিন্তু এসএম হলের কমিটি গঠনে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ নেতারা নিজেদের ভোটার ঘোষণা করেন, যা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও স্বেচ্ছাচারিতা। হল শাখা ছাত্রদলের কাউকেই এই ভোটের বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। এসএম হলের কমিটি আর না দেওয়ার হুমকি দিয়ে ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করে এই ভোটপ্রক্রিয়া মেনে নিতে বাধ্য করা হয়। আমরা এই অন্যায়ের সুষ্ঠু প্রতিকার ও সমাধান চাই। অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গঠিত কমিটি স্থগিত করার মাধ্যমে সুষ্ঠু সমাধান আশা করছি। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, চিঠির বিষয়টি তাঁরা অবহিত আছেন। যেহেতু কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতাদের অধিকাংশের উপস্থিতিতে কমিটি গঠিত হয়েছে, তাই এ বিষয়ে তাঁর কিছু বলার নেই। এ বিষয়ে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন তিনি। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেনের মুঠোফোনে কল করা হলে তাঁরা ধরেননি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,রাজনীতি,শিক্ষা
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল লোগো
politics
https://samakal.com/whole-country/article/200213854/গ্রেপ্তার-নেতা-ছাত্রলীগ-থেকে-বহিষ্কার
ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার নেতা ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার
সাড়ে ছয় হাজার ইয়াবাসহ ধরা পড়া ময়মনসিংহের ত্রিশালের মঠবাড়ি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল ইসলাম রুবেলকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাসান মাহমুদ তাকে বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কক্সবাজারে ত্রিশাল ছাত্রলীগের 'আনন্দ ভ্রমণ' শেষে ফেরার পথে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি ভোরে 'নিখোঁজ' হন রুবেল। তার বাবা তোফাজ্জল হোসেন অভিযোগ করেছিলেন, তার ছেলেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ধরে নিয়ে গেছে। পাঁচ দিন পর জানা যায়, ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে ৬ হাজার ৪৫০টি ইয়াবাসহ রুবেলকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহ-৭ আসনের এমপি রুহুল আমিন মাদানীর ছেলে হাসান মাহমুদের নেতৃত্বে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি উপজেলা ছাত্রলীগের নেতারা কক্সবাজারে যান। রুবেলও তাদের সঙ্গে ছিলেন। ইয়াবাসহ রুবেলের ধরা পড়ার ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার অভিযোগ নাকচ করে হাসান মাহমুদ সমকালকে জানিয়েছেন, ভ্রমণ শেষে 'সৌখিন' পরিবহনের তিনটি বাসে ছাত্রলীগ নেতারা ত্রিশালের উদ্দেশ্যে রওনা হন। বাস ঢাকায় পৌঁছালে ভাইয়ের বাসায় যাওয়ার কথা বলে উত্তরায় নেমে যান রুবেল। এরপর কী হয়েছে তা জানেন না হাসান। তার ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি ব্যক্তিগত গাড়িতে গত ২১ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজার থেকে ফেরেন। ফেরার পর লোকমুখে জানতে পারে রুবেল নিখোঁজ। দুইদিন পর খবর পান রুবেল ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছেন। এরপর জেলা ছাত্রলীগের সঙ্গে কথা বলে জরুরি বৈঠক ডেকে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছেন। ভ্রমণের সময় রুবেল কক্সবাজার থেকে ইয়াবা এনেছেন কী না, তা জানা নেই বলে জানান এমপি পুত্র হাসান মাহমুদের। মাদক ব্যবসায় সম্পৃক্ততা, মাদক ব্যবসায়ীদের ছাত্রলীগে পদ দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার হাসান মাহমুদ বলেছেন, 'আমার বাবা দুইবারের এমপি। বাবার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা মাদক ব্যবসার সঙ্গে আমার নাম জড়িয়ে অপ্রচার চালাচ্ছে।' এর বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন হাসান মাহমুদ। ত্রিশাল ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাংগঠনবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে রুবেলকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে স্থায়ীভাবে তাকে বহিষ্কার করা হবে।
মঠবাড়ি ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি,বহিষ্কার,ত্রিশাল
বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ নেতা রুবেল
national
https://www.dailynayadiganta.com/usa-canada/607820/তালেবানের-অন্তর্বর্তীকালীন-সরকার-আমাদের-প্রত্যাশা-পূরণ-করেনি-যুক্তরাষ্ট্র
তালেবানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের প্রত্যাশা পূরণ করেনি : যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাশা পূরণ করেনি তালেবানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার তিনি এসব কথা বলে জানিয়েছে দ্যা নিউজ ইন্টারন্যাশনাল। এ সপ্তাহের শুরুতে অন্তর্বর্তীকালীন নতুন সরকারের ঘোষণা দিয়েছে তালেবান। ১৫ আগস্ট তারিখে কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর তারা এ সরকার গঠনের ঘোষণা দেয়। তালেবানের এ নতুন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন মোল্লা মোহাম্মদ হাসান আখুন্দ। তিনি আফগানিস্তানের তালেবান আন্দোলনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করার কারণে তাকে জাতিসঙ্ঘের মাধ্যমে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। এছাড়া তালেবান সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে শীর্ষ উগ্রবাদী হিসেবে ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস বিভিন্ন গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা তালেবানের অন্তর্বর্তীকালীন নতুন সরকারের বিষয়ে আমাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছি। আপনারা আমাদের বলতে শুনেছেন যে এ সরকারে সমন্বয়ের অভাব আছে। এছাড়া তালেবানের এ নতুন সরকারের অনেক সদস্যদের অতীত ইতিহাস ও কর্মকাণ্ডের কারণে আমরা উদ্বিগ্ন। তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তালেবানের এ সরকারের কাছে যা প্রত্যাশা করেছিল তার কোনো কিছুই পূরণ হয়নি। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছারও প্রতিফলন হয়নি। সূত্র : দ্যা নিউজ ইন্টারন্যাশনাল
যুক্তরাষ্ট্র,তালেবান,নেড প্রাইস,মোল্লা মোহাম্মদ হাসান আখুন্দ
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস
international
https://www.bhorerkagoj.com/2020/02/06/%e0%a6%ae%e0%a7%8b%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a7%81%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%a8-%e0%a6%ab%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%be/
মোংলা বন্দরের সুদিন ফেরাতে নতুন প্রকল্প
দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বন্দর মোংলা বন্দরের সুদিন ফিরিয়ে এনে চট্টগ্রাম বন্দরের পাশাপাশি এই বন্দরকে রপ্তানি উপযোগী একটি আন্তর্জাতিক বন্দরে উন্নীত করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। এ জন্য বন্দরটির সক্ষমতা বাড়াতে বেশকিছু উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তবে এ কাজে মূল সমস্যাই হচ্ছে নদীতে পর্যাপ্ত গভীরতা না থাকা। বাগেরহাটের পশুর নদীর তীরে অবস্থিত এ বন্দরের জেটিতে বড় জাহাজ ভিড়তে পারছে না মূলত নদীর গভীরতা সংকটে। এখানে বর্তমানে যে গভীরতা রয়েছে, তা সাড়ে ৯ থেকে ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ হ্যান্ডলিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত নয়। এ কারণে চাইলেও এ বন্দরের কার্যক্রম সেভাবে সচল করা যাচ্ছে না। তাই বন্দরটির কার্যক্রম সচল করতে প্রয়োজনীয় গভীরতা বাড়ানো জরুরি। বন্দর কর্তৃপক্ষের উপস্থাপিত এমন তথ্যের ভিত্তিতে এবার মোংলা বন্দর চ্যানেলের ইনার বারে ড্রেজিং নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, গত ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির বৈঠকে (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ৭৯৩ কোটি ৭২ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রকল্পের ব্যয়ের পুরোটাই আসবে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে। আর বাস্তবায়ন হবে ২০২২ সালের ৩০ জুনের মধ্যে। প্রকল্পটি ২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দবিহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল না। তবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অনুমোদন প্রক্রিয়াকরণের জন্য পরিকল্পনামন্ত্রীর সম্মতি নেয়া হয়। এ প্রকল্পের বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারিত হয়েছে। বেড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিধিও। এতকাল চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্য চললেও এখন সেখানে চাপ বেড়েছে। তাই সেখানকার চাপ কিছুটা হলেও কমাতে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে চায় সরকার। এ কারণেই এখানকার প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। এতদিন গভীরতা সংকটে এ বন্দরে বড় জাহাজ ভিড়তো না। তাই বন্দরের কিছুটা গভীরতা বাড়াবে প্রকল্পটি। এটুকু বাড়াতে পারলেই এখানে সাড়ে ৯ থেকে ১০ মিটার গভীরতা সম্পন্ন জাহাজ ভিড়তে পারবে। এতে এ বন্দরের সক্ষমতা বাড়বে কয়েকগুণ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া প্রকল্প প্রস্তাবনায় জানা গেছে, প্রকল্পের আওতায় কাটার সাকশান ড্রেজার দিয়ে নদীর ডেজিং করা হবে ১৫৭ দশমিক ৭৫ লাখ ঘনমিটার, ট্রেইলিং সাকশান হপার ড্রেজার দিয়ে ডেজিং করা হবে ৫৮ দশমিক ৩৪ লাখ ঘনমিটার, ডাইক নির্মাণ করা হবে ২ লাখ ঘনমিটার এবং জিয়োটিউব ডাইক নির্মাণ করা হবে শূন্য দশমিক ৫০ লাখ ঘনমিটার। মোংলা বন্দরকে রপ্তানি উপযোগী একটি আন্তর্জাতিক বন্দরে উন্নীত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সরকারের চলমান ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় জোর দেয়া হয়েছে। প্রকল্পটি মোংলা বন্দরের জেটিতে সাড়ে ৯ থেকে ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ হ্যান্ডলিংয়ে প্রয়োজনীয় গভীরতা অর্জন করার জন্য একটি উচ্চ-অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে, যা ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।
null
মোংলা বন্দর।
economy
https://www.dailynayadiganta.com/cricket/408760/আয়ারল্যান্ডের-বিরুদ্ধে-ম্যাচ-কী-হয়েছিল-সেদিন
আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচ : কী হয়েছিল সেদিন
"ড্রেসিংরুমে সকালে আর বিকালে সম্পূর্ণ ভিন্নরকম ছিল ওই সময়, আমরা আসলে আয়ারল্যান্ড দল নিয়ে খুব বেশি জানতাম না," বলছিলেন ২০০৭ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হাবিবুল বাশার। আয়ারল্যান্ডের সেই দলে ছিল ইংল্যান্ডের বর্তমান ওয়ানডে দলের অধিনায়ক এউইন মরগ্যান। "ওদের দলে মরগ্যান, বয়েড র্যানকিনের মতো ক্রিকেটার ছিলেন, তবে আমাদের মধ্যে তেমন ইনফরমেশন ছিল না এবং আমরা খুব আত্মবিশ্বাসী ছিলাম, সেই বিশ্বকাপ যেভাবে খেলছিলাম আমরা ভেবেই নিয়েছিলাম এই ম্যাচটা আমরা জিতে যাবো," হাবিবুল বাশারের স্মৃতিচারণে ২০০৭ সালের ১৫ এপ্রিল। ঐ হার অনেক বড় ধাক্কা ছিল বলে মনে করেন বাংলাদেশের অন্যতম সফল এই অধিনায়ক। এই বিশ্বকাপকে বলা হয় বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা বিশ্বকাপ। সেখানে এই হারটা মেনে নেওয়ার মতো ছিল না বলেন হাবিবুল বাশার। বাশার বাংলাদেশের হয়ে ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত খেলেন, ২০০৩-০৪ মৌসুম থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচক কমিটিতে রয়েছেন। কেমন ছিল ম্যাচের গতিপথ২০০৭ বিশ্বকাপের সুপার এইটের ম্যাচে বারবাডোজের ব্রিজটাউনে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক ট্রেন্ট জনসন । শুরুতেই আইরিশরা একটা শক্ত জুটি গড়ে তোলে। ২৫ ওভার ৩ বল ব্যাট করে পোর্টারফিল্ড ও ব্রে ৯২ রান তোলেন। এরপর ইংল্যান্ডের বর্তমান অধিনায়ক এইউন মরগ্যান, যিনি তখন আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেটার ছিলেন, তিনিও প্যাভিলিয়নে ফিরে যান রান আউট হয়ে। ঐ ম্যাচে মোট চারজন আইরিশ ব্যাটসম্যান রান আউট হন। ১২৮ রানে ৩ উইকেট পড়লেও, কেভিন ও'ব্রায়ান ও ট্রেন্ট জনসন ভালো জুটি গড়েন। ও'ব্রায়ান ৪৪ বলে ৪৮ ও ট্রেন্ট জনসন ২৩ বলে ৩ রান তুলেন। যার ফলে আইরিশদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৪৩ রানে ৭ উইকেটে। বাংলাদেশ ব্যাট করতে নামা পরেই আইরিশদের ধীরগতির মিডিয়াম পেস বোলিংয়ে হিমশিম খাওয়া শুরু করে। তামিম ইকবাল ধীর গতিতে ব্যাট করে ৫৯ বল খেলে ২৯ রান তোলেন। শাহরিয়ার নাফিসও আউট হয়ে যান ১৮ বলে ৭ রান করে। ৪৮ রানে তিনটি ও ৯৩ রানের মাথায় চতুর্থ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। মিডল অর্ডারে খানিকটা প্রতিরোধের চেষ্টা করেন মোহাম্মদ আশরাফুল, যিনি ৩৫ রান করে র্যানকিনের বলে ক্যাচ তুলে দেন। এরপর ৩২ রান করা অধিনায়ক হাবিবুল বাশারও প্রতিপক্ষ অধিনায়ক ট্রেন্স জনসনের বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান সাজঘরে। ৪১ ওভার ২ বল ব্যাট করে ১৬৯ রানে অল আউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ঐ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ভারতকে গ্রুপ পর্বে হারিয়ে সুপার এইটে জায়গা করে নিয়েছিল।সূত্র : বিবিসি
null
২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দল
sports
https://www.ajkerpatrika.com/164539/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%80-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%97%E0%A6%A0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87
প্রাণী অধিকার সংগঠনের বাধায় সেন্টমার্টিন থেকে কুকুর সরানো বন্ধ
প্রাণী অধিকার সংগঠনের বাধায় কক্সবাজারের সেন্টমার্টিন থেকে বেওয়ারিশ কুকুর সরানোর উদ্যোগ বন্ধ হয়ে গেল। গতকাল সোমবার উপজেলা প্রশাসন কুকুর পুনর্বাসন প্রক্রিয়াটি বন্ধ ঘোষণা করে। এর আগে গত রোববার বিকেল ৪টার দিকে টেকনাফের সেন্টমার্টিন জেটিঘাট এলাকা দিয়ে বেওয়ারিশ কুকুর পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছিল।টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পারভেজ চৌধুরী জানান, রোববার প্রথম দিনে জাল ও ফাঁদ পেতে ৩৬টি কুকুর ধরা হয়। কুকুরগুলো লোহার খাঁচায় বন্দী করে টেকনাফে এনে বিভিন্ন স্থানে পুনর্বাসন করার কথা ছিল। কিন্তু প্রতিবাদের মুখে সবগুলো কুকুর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান আজ মঙ্গলবার এ ব্যাপারে আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'সমুদ্রসৈকতে প্রায় ৩ হাজার বেওয়ারিশ কুকুরের অবাধ বিচরণ রয়েছে। এতে পর্যটকেরা আতঙ্কিত হন। কখনো কখনো আক্রমণের শিকার হন। এ ছাড়া সৈকতের বালুচরে ডিম ছাড়তে আসা মা কচ্ছপ কুকুরের আক্রমণে মারা পড়ছে। এসব কারণে এখান থেকে কুকুর সরানোর জন্য দীর্ঘদিনের দাবি ছিল।'কক্সবাজার বন ও পরিবেশ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু বলেন, 'পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য সব প্রাণীর প্রয়োজন। তবে সেন্টমার্টিনে অতিরিক্ত কুকুরের উপদ্রব রয়েছে। ফলে সেখান থেকে কুকুর সরানোর প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।'এ প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ বলেন, 'উচ্চ আদালতে বেওয়ারিশ কুকুর নিধন বিষয়ে পরিবেশবাদী সংগঠনের করা একটি রিট রয়েছে। এর ফলে কুকুরগুলো পুনর্বাসন করার উদ্যোগটি আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে।'উল্লেখ্য, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরের ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে বেওয়ারিশ কুকুর স্থানান্তর বা অপসারণ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। ওই সময় পক্ষে-বিপক্ষে মানববন্ধনও হয়। এর মধ্যে বেওয়ারিশ কুকুর স্থানান্তর বন্ধে হাইকোর্টে রিট করেন তিন প্রাণীদের অধিকার সংগঠন ও ব্যক্তি। রিটকারীর মধ্যে রয়েছে-প্রাণী কল্যাণ সংগঠন 'অভয়ারণ্য', পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার এবং অভিনেত্রী জয়া আহসান।
কক্সবাজার,সেন্টমার্টিন,কুকুর,প্রাণী
রোববার প্রথম দিনে জাল ও ফাঁদ পেতে ৩৬টি কুকুর ধরা হয়।
nature
https://www.bhorerkagoj.com/2022/06/03/%e0%a6%89%e0%a6%96%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%82%e0%a6%96%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%a8-%e0%a6%95/
উখিয়ার পালংখালীতে তিন কোটি টাকার ইয়াবা উদ্ধার
বিজিবি কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী এলাকা থেকে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে। তবে চোরাচালানকারীরা পালিয়ে যাওয়ার ফলে তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের 'জিরো টলারেন্স' নীতির যথাযথ বাস্তবায়নকল্পে মাঠ পর্যায়ে বিজিবির আভিযানিক কর্মকাণ্ড ও গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উখিয়ার পালংখালীর রহমতের বিল নামক স্থানে কৌশলগত অবস্থান নেয়। রাত তিনটা ৪০ মিনিটের দিকে কয়েকজন ইয়াবা চোরাকারবারি পায়ে হেঁটে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসে। বিজিবি টহল দল চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে গুলিবর্ষণ শুরু করে তারা। বিজিবি টহল দলও এ সময় চোরাকারবারিদের লক্ষ্য করে পাল্টা গুলিবর্ষণ শুরু করে। এক পর্যায়ে তাদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ ফেলে নদী পার হয়ে কেওড়া বাগানের মধ্যে দিয়ে দ্রুত মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়। পরে বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থল তল্লাশি করে এক লাখ পিস বার্মিজ ইয়াবা আটক করতে সক্ষম হয়। উদ্ধারকৃত ইয়াবার মূল্য আনুমানিক তিন কোটি টাকা। এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
অপরাধ,ইয়াবা,উখিয়া,উদ্ধার,কক্সবাজার,গুলি,গুলিবর্ষণ,চোরাচালানকারী,পালংখালী,বার্মিজ,বিজিবি,মাদক,মিয়ানমার
বৃহস্পতিবার কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী থেকে তিন কোটি টাকার ইয়াবা উদ্ধার করে বিজিবি।
national
https://www.bd-pratidin.com/entertainment/2021/12/21/723128
বিবাহিত পুরুষই পছন্দ সারা আলি খানের
বারংবারই বিতর্কমূলক মন্তব্য করে বসেন সারা আলি খান। এবারও সারার একটি বক্তব্য ঘিরে তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য। সম্প্রতি কফি উইথ করণের স্পেশাল এপিসোডে 'অতরঙ্গী রে' ছবির প্রচারে এসেছিলেন সারা আলি খান ও ধনুষ। সারা যখনই করণের শোয়ে আসে ততবারই কোনও না কোনও মন্তব্যের জেরে বিতর্কের মুখে পড়েন। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। করণ প্রশ্ন করেন নিজের স্বয়ম্বরে কাকে কাকে দেখতে চান সারা। সারার উত্তর শুনে চমকে যান ধনুষ ও করণ। সারা আলি খান বলেন, তিনি রণবীর সিং,বিজয় দেবেরাকোন্ডা, ভিকি কৌশল ও বরুণ ধাওয়ানকে দেখতে চান। তার মুখে এই নামগুলো শুনে সারাকে সাবধান করেন করণ জোহার। মজা করে করণ বলেন, এদের স্ত্রীরা দেখছে। সারা বলেন, আশা করি তাদের স্বামীরাও দেখছেন। সারার বোল্ড উত্তর শুনে অবাক হন ধনুষও। শেষ রাউন্ডে সাউথের পাঁচজন পরিচালকের নাম বলতে ব্যর্থ হন সারা অন্যদিকে ইনস্টাগ্রামের ভাষায় একটি টার্মের পুরো অর্থ বলতে পারেন না ধনুষ। বিডি প্রতিদিন/আরাফাত
null
সারা আলি খান
entertainment
https://www.ajkerpatrika.com/201301/%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: উল্লাপাড়ার এক ফায়ার সার্ভিস কর্মী নিখোঁজ
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার এক ফায়ার সার্ভিস কর্মী নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজ ফায়ার সার্ভিস কর্মী শফিউল ইসলাম (২২) দুই বছর ধরে কুমিরা ফায়ার স্টেশনে ফায়ার ফাইটার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি উল্লাপাড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের নাগরৌহা গ্রামের আবদুল মান্নান হোসেনের ছেলে।উল্লাপাড়া ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় কুমিরা ফায়ার স্টেশন কর্মীদের সঙ্গে শফিউল ইসলামও উদ্ধার অভিযানে অংশ নেন। পরে অবস্থা আরও বেগতিক হলে ফায়ার সার্ভিসের ২৫টি ইউনিট উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ জনে। তবে এখন পর্যন্ত শফিউল ইসলাম নিখোঁজ রয়েছেন। উল্লাপাড়ার বাসিন্দা নিখোঁজ শফিউল ইসলামের পরিবার এ ঘটনা শোনার পর ঢাকা ফায়ার সার্ভিসের হেড কোয়ার্টারসহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও সীতাকুণ্ডে শফিউল ইসলামকে খোঁজার জন্য অবস্থান করছে।এ বিষয়ে শফিউল ইসলামের বাবা আবদুল মান্নানের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বলে জানা যায়, তাঁর ছেলের সন্ধানে তিনি বর্তমানে ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা হেড কোয়ার্টার অফিসে অবস্থান করছেন। পরিবারের দুই সন্তানের মধ্যে শফিউল ইসলাম বড় এবং একমাত্র উপার্জনের উৎস। গত বছর শফিউল ইসলাম বিয়ে করেছেন। বর্তমানে তাঁর স্ত্রী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। তিনি বলেন, 'এই সময় যদি শফিউলের কোনো কিছু হয়ে যায় তাহলে আমরা একেবারে নিঃস্ব হয়ে যাব।' শফিউল ইসলামের বাবা আবদুল মান্নান তাঁতের কাজ করতেন। বর্তমানে অসুস্থতায় ভুগছেন বলেও জানান তিনি।উল্লাপাড়া ফায়ার সার্ভিসের সহকারী স্টেশন অফিসার জালাল উদ্দিন বলেন, 'নিখোঁজের খবর পেয়ে উল্লাপাড়া ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে তাঁর বাসায় খোঁজ খবর নেওয়ার জন্য যাওয়া হয়েছিল। শফিউলের পারিবারিক অবস্থা বেশি ভালো না। শফিউলের নিখোঁজে তাঁর পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে।'
সিরাজগঞ্জ,নিহত,রাজশাহী বিভাগ,ফায়ার সার্ভিস,বিস্ফোরণ,নিখোঁজ,সীতাকুণ্ড,সীতাকুণ্ডে কনটেইনার বিস্ফোরণ
নিখোঁজ হওয়া শফিউল ইসলাম।
national
https://www.prothomalo.com/business/চোরাই-পথে-ভারতীয়-চা-পাতা-আসা-বন্ধ-করতে-হবে
চোরাই পথে ভারতীয় চা-পাতা আসা বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী মো. শাাহাব উদ্দিন বলেন, চোরাই পথে ভারত থেকে চা-পাতা আসা বন্ধ করতে হবে। এর পাশাপাশি চা-বাগানে মদের পাট্টা বন্ধ করতে হবে। ভারতীয় পা-পাতা আসা বন্ধে বিজিবিসহ সংশ্লিষ্টদের সদা জাগ্রত থাকতে হবে। বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী মো. শাাহাব উদ্দিন। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের আলীনগর চা-বাগানে আজ রোববার বিকেলে এ সভা হয়। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান না থাকলে চা-শ্রমিকদের ভোটাধিকার হতো না। তাই জননেত্রী শেখ হাসিনা চা-বাগানের শ্রমিকদের কথা সব সময় চিন্তা করেন। শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নের এবং চা-শ্রমিকদের সব দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেন প্রধানমন্ত্রী। আজ দুপুর থেকে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন চা-বাগান থেকে দলবদ্ধভাবে চা-শ্রমিকেরা এসে আলীনগর চা-বাগান নাটমন্দিরে জড়ো হতে থাকেন। বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মাখন লাল কর্মকার সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় চা-শ্রমিকদের বিভিন্ন সমস্যা ও মজুরি নিয়ে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাম ভজন কৈরী। সভায় পরিবেশমন্ত্রী বলেন, একই জমিতে ১২ বছর বসবাস করলে ভূমির মালিকানা আইনগতভাবে নির্ধারিত হয়ে যায়। সুতরাং চা-শ্রমিক ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তার জনগোষ্ঠীকে কোনো স্বার্থান্বেষী মহল জোর করে উচ্ছেদ করতে পারবে না। এ বিষয়ে সরকার অত্যন্ত সজাগ। সজল কৈরী ও মিনা রবিদাসের যৌথ সঞ্চালনায় সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মৌলভীবাজার-৪ আসনের সাংসদ এম এ শহীদ, কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিকুর রহমান, শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রণধীর কুমার দেব, কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. জুয়েল আহমদ, কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশেকুল হক, শ্রম অধিদপ্তরের শ্রীমঙ্গল শাখার উপপরিচালক নাহিদুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সমন্বয়কারী অ্যালেক্সসিউস চিছাম, কমলগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আছলম ইকবাল, শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রেমসাগর হাজরা, বাংলাদেশ চা সংসদের সভাপতি এম শাহ আলম, টি এস্টেট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাহবুব রেজা চৌধুরী প্রমুখ।
চা চাষ,বাণিজ্য সংবাদ
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী মো. শাাহাব উদ্দিন। ছবি: প্রথম আলো
economy
https://www.bhorerkagoj.com/2020/08/23/%e0%a6%b9%e0%a6%a0%e0%a6%be%e0%a7%8e-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%ab%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%b8/
হঠাৎ কেন শ্রীংলার সফর? সংসদীয় কমিটির প্রশ্ন
বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিশেষ বৈঠক করতে চায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। রবিবার (২৩ আগস্ট) সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে কমিটি সূত্রে জানা গেছে। আবার কোন সিডিউল ছাড়া হঠাৎ করে কেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষবর্ধন শ্রীংলা বাংলাদেশ সফরে এলেন তা নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী তথা মন্ত্রণালয়কে প্রশ্ন করেছে স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। রবিবার (২৩ আগস্ট) সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সভাপতি কর্নেল (অব.) ফারুক খানের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, নুরুল ইসলাম নাহিদ, গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স, আব্দুল মজিদ খান, হাবিবে মিল্লাত, নাহিম রাজ্জাক, কাজী নাবিল আহমেদ এবং নিজাম উদ্দিন জলিল (জন) বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকের আলোচনার বিষয়ে ফারুক খান বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশ ও তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে বর্তমান সম্পর্কের চ্যালেঞ্জ এবং সম্পর্ক উন্নয়ন নিয়ে আলোচ্যসূচি ছিল। তা আলোচনা হয়নি। বিষয়টি বিস্তারিতভাবে আলোচনার জন্য আমরা পরবর্তী বৈঠকের দিন ঠিক করেছি। ওই দিন রুদ্ধদ্বার বৈঠক হবে। আমরা দু দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনার জন্য আলাদা বৈঠক করবো। কমিটি সূত্রে জানা গেছে, কমিটির একাধিক সদস্য হঠাৎ করে শীংলার সফর কেন তা নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানতে চান। এবিষয়ে ফারুক খান বলেন, আমরা জিজ্ঞেস করেছি উনি আনঅফিসিয়াল ভিজিটে আসলেন কেন? তার উত্তরে মন্ত্রী জানান, কূটনৈতিক সফর আনঅফিসিয়াল হয়, এরকম সফর হয়। আগের শিডিউল করা ভিজিট না। এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর বার্তা পৌঁছে দেয়া। উল্লেখ্য, দুই দিনের আকস্মিক সফরে গত ১৮ অগাস্ট বাংলাদেশে আসেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শ্রীংলা। সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে তার বৈঠক হয়। যদিও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক নিয়ে সরকার তরফে কিছু জানানো হয়নি। শ্রীংলার এই সফরে করোনা ভাইরাসের টিকা ভারতে উৎপাদিত হলে তা পাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পাবে বলে আশ্বস্থ করেছে ভারত। বৈঠকে সম্প্রতি লেবাননের রাজধানী বৈরুতে বিস্ফোরণের পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশিদের অবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে জানানো হয়, ওই বিস্ফোরণে ৫ জন বাংলাদেশি প্রবাসী মারা গেছেন। প্রায় ৮০ জন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। শান্তিরক্ষা কাজে নিয়োজিত ২১ জন নৌ-বাহিনীর সদস্য আহত হয়েছেন। ফারুক খান বলেন, ওই দেশে প্রায় ৩ হাজার বাংলাদেশি অবৈধভাব বসবাস করছেন। তাদের ফেরত আনার জন্য কমিটি ব্যবস্থা নিতে বলেছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের জানিয়েছেন এই অবৈধভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হবে। এদিকে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে বাংলাদেশ সম্পর্কে বিদেশে অপপ্রচার বন্ধে রাজনৈতিক পর্যায়ে যোগাযোগ বৃদ্ধিসহ দূতাবাসের মাধ্যমে ওয়ার্কসপ ও সেমিনার আয়োজনের সুপারিশ করেছে কমিটি। বৈঠকে বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের পাশাপাশি দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জার্মান বিনিয়োগকারীদের সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করা হয়। কমিটি সূত্র জানায়, বৈঠকে উজবেকিস্থানের মাধ্যমে মধ্য এশিয়ার দেশগুলোতে ফার্মাসিউটিক্যাল্স সামগ্রী রপ্তানি এবং তুলার পরিবর্তে সুতা আমদানির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবার সুপারিশ করা হয়। বাংলাদেশি মিশনসমূহে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতদ্বয়ের কর্মপরিকল্পনা ও করণীয় নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়।
কমিটির,প্রশ্ন,শ্রীংলা,সফর,সংসদ,হঠাৎ
ভারত পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা ।
national
https://samakal.com/international/article/210873959/আগস্টের-পরও-আফগানিস্তানে-থাকতে-পারে-মার্কিন-সেনা-বাইডেন
আগস্টের পরও আফগানিস্তানে থাকতে পারে মার্কিন সেনা: বাইডেন
আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের যে চূড়ান্ত সময়সীমা তিনি নির্ধারণ করেছিলেন তারপরেও আমেরিকান সৈন্যদের সেদেশে থাকতে হতে পারে। সশস্ত্র তালেবান যোদ্ধারা দেশ ছাড়তে মরিয়া মানুষদের কাবুল বিমানবন্দরে পৌঁছতে বাধা দেওয়ায় এ সিদ্ধান্তের কথা ভাবছেন তারা। এবিসি নিউজ চ্যানেলে এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। কাবুলে এই বিশৃঙ্খলা অবশ্যম্ভাবী ছিল বলেও মনে করেন বাইডেন। খবর বিবিসির। ৩১ আগস্টেরআগেই আমেরিকান সৈন্যরা আফগানিস্তান থেকে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত ছিল বাইডেন প্রশাসনের। কিন্তু এখনও দেশটিতে আটকে রয়েছেন ১৫ হাজারের মতো মার্কিন নাগরিক। এখন পর্যন্ত আমেরিকা ৫,২০০ জনের বেশি মানুষকে আফগানিস্তান থেকে সরিয়ে নিয়েছে। এদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সরানো হয়েছে দুই হাজার মানুষকে। ওয়াশিংটন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এখনও সেখানে যেসব আমেরিকান নাগরিক রয়ে গেছেন তাদের এবং আমেরিকান সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আগে কাজ করেছেন এমন ৫০ থেকে ৬৫ হাজার আফগানকে তারা সরিয়ে নেবে। এবিসি নিউজে প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে জিজ্ঞেস করা হয় এমন বিশৃঙ্খল প্রত্যাহারের জন্য কোনো রকম ভুলত্রুটির কথা তিনি স্বীকার করেন কি-না? উত্তরে বাইডেন বলেন, 'না। মনে হচ্ছে যেন বিশৃঙ্খলা এড়িয়ে সে দেশ থেকে প্রত্যাহারের অন্য পথ ছিল। সেটা কীভাবে সম্ভব হতো আমি জানি না।' আমেরিকান একটি সামরিক বিমান কাবুলের আকাশে ওড়ার পর সেখান থেকে দুই আফগানের পড়ে যাওয়ার যে ছবি এ সপ্তাহে ভাইরাল হয়েছে সে সম্পর্কে বাইডেনকে প্রশ্ন করা হয়। এ প্রশ্নের সরাসরি উত্তর না দিয়ে তিনি বলেন, 'সেটা চার দিন আগের ঘটনা, পাঁচ দিন আগের কথা।' বাইডেন গত মাসে বলেছিলেন তালেবানের আফগানিস্তান দখল 'একেবারেই অসম্ভব'। তার সেই মূল্যায়ন নিয়ে তাকে প্রশ্ন করা হয়। তিনি বলেন, 'গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছিল এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে সম্ভবত এ বছরের শেষ নাগাদ।'
আমেরিকান প্রেসিডেন্ট,জো বাইডেন,আফগানিস্তান
এবিসি নিউজ চ্যানেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন
international
https://www.bhorerkagoj.com/2021/04/09/277135/
যুক্তরাষ্ট্রে 'ভুতুড়ে বন্দুক' নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ বাইডেনের
'ভুতুড়ে বন্দুক' নামে প্রচলিত ঘরে তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণে নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এসব আগ্নেয়াস্ত্র অনিবন্ধিত রয়ে যায় এবং এসবের হদিস মেলা কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এ সংক্রান্ত নির্বাহী আদেশে বাইডেনের স্বাক্ষরের পরপর টেক্সাস রাজ্যে এবং আগের দিন ক্যারোলাইনা রাজ্যে বন্দুকের গুলিতে ৬ নিহতের ঘটনা ঘটেছে। এ আদেশে নির্দিষ্ট ধরনের বন্দুকের জন্য বিধি প্রণয়ন, ব্যাকগ্রাউন্ড যাচাই জোরদার ও স্থানীয় সহিংসতা প্রতিরোধের সক্রিয়তার বিষয়টি রয়েছে। নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে নতুন এই পদক্ষেপ নেওয়ায় প্রেসিডেন্টকে এ নিয়ে কংগ্রেসের অনুমোদন নিতে হবে না। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে দেওয়া ভাষণে বাইডেন বলেন, বন্দুক সহিংসতা এ দেশে মহামারী রূপ ধরেছে। এ বিষয়টি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনীতে প্রত্যেক নাগরিকের অস্ত্র বহনের অধিকার থাকায় এবং অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের আইনকে অনেকেই তাদের সাংবিধানিক অধিকারের ওপর আঘাত বিবেচনা করায় অনিবন্ধিত অস্ত্রের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া বাইডেনের জন্য বেশ কঠিন হবে। তার এ ভাষণের আগের দিনই সাউথ ক্যারোলাইনায় সন্দেহভাজন এক বন্দুকধারীর হামলায় দুই শিশুসহ ৫ জন নিহত হয়েছে। সন্দেহভাজন হামলাকারী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ফুটবল লীগের (এনএফএল) সাবেক খেলোয়াড় ফিলিপ অ্যাডামসের নাম বলছে দেশটির গণমাধ্যমগুলো। বাইডেন সাউথ ক্যারোলাইনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। এদিকে রোজ গার্ডেনে নির্বহী আদেশ নিয়ে তার ভাষণের কয়েক ঘণ্টা পরও টেক্সাসে এক বন্দুকধারীর হামলায় একজন নিহত ও অন্তত ৫ জন আহত হয়েছে।
আইন,জো বাইডেন,নির্বাহী আদেশ,ভুতুড়ে বন্দুক,যুক্তরাষ্ট্র
জো বাইডেন ইন্টারনেট
international
https://www.ajkerpatrika.com/108294/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%AD%E0%A6%AC%E0%A6%A8
টাঙ্গাইলে সিভিল সার্জন কার্যালয় পেল নতুন ভবন
টাঙ্গাইলে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাংসদ ছানোয়ার হোসেন ভবনটির উদ্বোধন করেন।এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি, পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার, সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন খান, সাবেক সিভিল সার্জন মো. ওয়াহিদুজ্জামান ও ডা. সৈয়দ ইবনে সাঈদ, টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এসএম সিরাজুল হক আলমগীর, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রানুয়ারা খাতুন প্রমুখ।এ সময় সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন খান জানান, ছয়তলা ফাউন্ডেশনের ভবনটি চারতলা পর্যন্ত বাস্তবায়ন করেছে গণপূর্ত বিভাগ। এতে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কাজ করতে অনেক সুবিধা হবে।
টাঙ্গাইল,ঢাকা বিভাগ,উদ্বোধন,সিভিল সার্জন,ছাপা সংস্করণ,ময়মনসিংহ সংস্করণ,আজকের টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলে সিভিল সার্জন কার্যালয় পেল নতুন ভবন
national
https://www.bd-pratidin.com/coronavirus/2020/03/15/511177
''সরাসরি আইইডিসিআরে চলে আসবেন না''
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট (আইইডিসিআর) পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় আইইডিসিআরে ৬৩ জন সেবা নিতে এসেছেন। তবে এসময় তিনি শরীরে উপসর্গ থাকলে সরাসরি আইইডিসিআরে না আসার আহ্বান জানান। সরাসরি আইইডিসিআরে আসলে এ ব্যবস্থা বন্ধ করে শুধু বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করা হবে বলে জানান তিনি। আজ রবিবার প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে: আইসোলেশনে আছেন ১০ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন ২৩১৪ জন গত ২৪ ঘণ্টায় আইইডিসিআরে কল এসেছে ৩, ৭০৬ নতুন করে করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২০ জনের এর মধ্যে ২ জনের করোনা ধরা পড়েছে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৩১ জনের বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
null
মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা
life-health
https://www.bd-pratidin.com/entertainment/2018/02/04/303478
সুপার হিরো'র শুটিংয়ে 'অরিজিনাল আর্মস'
সাধারণত ঢালিউডে 'ডামি' অস্ত্র ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ বিভিন্ন কোম্পানি এগুলো সরবরাহ করে, যা প্লাস্টিক বা হালকা 'মেটাল'-এর তৈরি। তবে 'অরিজিনাল আর্মস' অর্থাৎ আসল অস্ত্র যে ব্যবহার হয়নি তা কিন্তু নয়। তবে সেই সংখ্যা খুব নগণ্য। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে কালজয়ী সিনেমা 'ওরা ১১ জন' -এর শুটিংয়ে বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে কিছু 'অরিজিনাল আর্মস'-এর ব্যবহার হয়েছিল। এছাড়া হালের অন্যতম ব্যবসা সফল ছবি 'ঢাকা অ্যাটাকে'ও নাকি এ ধরনের কিছু অস্ত্র ব্যবহৃত হয়েছে। এই ধারাবাহিকতায় এবার যোগ হতে যাচ্ছে আশিকুর রহমান পরিচালিত ছবি 'সুপার হিরো'। গত ২৩ জানুয়ারি থেকে অস্ট্রেলিয়া সিডনিতে শুরু হয়েছে এই ছবির শুটিং। জানা গেছে, সুপার হিরো ছবিতে যত অস্ত্র ব্যবহৃত হচ্ছে তার সবই আধুনিক প্রযুক্তির 'অরিজিনাল আর্মস'। শুটিং হচ্ছে এম-১৬, একে-২২, ওয়েলথার-এর মতো হালকা এবং ভারি অস্ত্র নিয়ে। শুটিংয়ে ছবির নায়ক শাকিব খান এবং মূল খল নায়ক টাইগার রবির পাশাপাশি অন্যান্য সহ-অভিনেতাদের হাতেও শোভা পাচ্ছে এসব অস্ত্র। এজন্য স্থানীয় প্রশাসনের বিশেষ অনুমতি নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রায় ৩ কেজি ওজনের এম-১৬ নিয়ে বেশ সাবলীলভাবেই অভিনয় করছেন কলাকুশলীরা। বিডি-প্রতিদিন/০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব
null
শুটিংয়ে এম-১৬ হাতে শাকিব খান।
entertainment
https://www.bd-pratidin.com/country/2018/11/13/375727
রাতে রাস্তায় ফেলে যাওয়া সেই বৃদ্ধাকে বাঁচানো গেল না
গভীর রাতে রাস্তায় ফেলে যাওয়া বৃদ্ধা জোবেদা খাতুন অবশেষে মারা গেছেন। সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মাদারীপুরের সিভিল সার্জন ডা. ফরিদ উদ্দিন মিয়া তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় শাহ মাদার দরগা শরীফ কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। উদ্ধারকারীরা জানান, গত ৩১ অক্টোবর গভীর রাতে মাদারীপুর শকুনী লেক পাড়ের রাস্তায় বৃদ্ধা জোবেদা খাতুনকে ফেলে যায় তার সন্তানরা। পরদিন (১ নভেম্বর) বিলাস হালদার ও মেহেদী হাসান নামে দুই শিক্ষার্থী সকালে হাঁটতে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে। পরে তারা ওই বৃদ্ধাকে ভর্তি করান মাদারীপুর সদর হাসপাতালে। প্রথম দিন নিজের নাম আর সন্তান-বউ মিলে রাস্তায় ফেলে যাওয়ার কথাটুকু বলতে পারলেও তারপর থেকে আর কথা বলতে পারেনি ওই বৃদ্ধা। বিডি প্রতিদিন/১৩ নভেম্বর ২০১৮/হিমেল
null
বৃদ্ধা জোবেদা খাতুন
national
https://www.ajkerpatrika.com/122785/%E2%80%98%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%95-%E0%A6%93-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%9F%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%96-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0
'নাসিক নির্বাচনে নেতিবাচক ও উন্নয়নবিমুখ রাজনীতির চরম ভরাডুবি হয়েছে'
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, 'নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নেতিবাচক ও উন্নয়নবিমুখ রাজনীতির চরম ভরাডুবি হয়েছে।' তিনি বলেন, 'ষড়যন্ত্র এবং অপপ্রচারের সংস্কৃতিতে যারা বিশ্বাসী তাঁদের ঘটেছে বিপর্যয়।'আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবনে নির্বাচন পরবর্তী ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। গতকাল অনুষ্ঠিত নাসিক নির্বাচনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং উৎসব মুখরতা সুস্পষ্টভাবে গণতন্ত্রের বিজয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলমান গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার অংশ এ বিজয়।'তিনি বলেন, 'ইভিএমে ভোট প্রদান এবং নির্বাচন কমিশনের যারা সমালোচনা করেছিল তাঁরা এখন নাসিক নির্বাচনকে সেরা নির্বাচন বলে মনে করেন।' আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বছরের শুরুতেই একটি বড় নির্বাচন ছিল নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন।অংশগ্রহণমূলক, শান্তিপূর্ণ এবং অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য জনগণ ও নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান ওবায়দুল কাদের।
রাজধানী,ঢাকা বিভাগ,ওবায়দুল কাদের,ঢাকা,নাসিক নির্বাচন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2021/04/05/%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a7%8b-%e0%a6%b8%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a6%9f-%e0%a6%b9%e0%a6%ac/
করোনা টিকার কোনো সঙ্কট হবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভ্যাকসিনের ২য় ডোজ ৮ এপ্রিল থেকে দেয়া হবে। এর আগেই প্রথম ডোজ ৬ এপ্রিল শেষ হবে। সোমবার (৫ এপ্রিল) সকালে আয়োজিত মন্ত্রীসভায় এ কখা বলেন তিনি। দ্বিতীয় ডোজের কার্যক্রম চলতে চলতে বাকি টিকা চলে আসবে। এ সময় সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানা ও মাস্ক পরার আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ভ্যাকসিনের সমস্যা হবে না। এছাড়া করোনা সংক্রমন রোধে সবাইকে মাস্ক পরতে হবে বলেও নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
national
https://www.ajkerpatrika.com/8370/%E0%A7%AF%E0%A7%AE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%8F%E0%A6%87%E0%A6%9A%E0%A6%93
৯৮ দেশে করোনার ডেলটা ধরন: ডব্লিউএইচও
বিশ্বে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে করোনাভাইরাসের ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট (ধরন)। এরই মধ্যে ৯৮টি দেশে এ ধরন শনাক্ত হয়েছে। এ অবস্থায় গরিব দেশগুলোকে মাশুল গুনতে হচ্ছে বেশি।গত শনিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদরস আধানম গ্যাব্রিয়াসুস বলেন, গরিব দেশগুলোয় করোনা পরিস্থিতি এমনিতেই খারাপ ছিল। ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের কারণে তা আরও শোচনীয় হচ্ছে। কারণ, এসব দেশে টিকার সংকট তীব্র। অথচ ধনী দেশগুলো শিশুদেরও টিকা দেওয়ার জন্য তোড়জোড় করছে।গ্যাব্রিয়াসুস আরও বলেন, সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিশ্বের অন্তত ১০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে। এ ছাড়া চলতি জুলাইয়ের মধ্যে ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে না পারলে পরিস্থিতি ভিন্ন চিত্র ধারণ করতে পারে বলেও সতর্ক করেন তিনি।এদিকে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ওয়াং ই। গতকাল বেইজিংয়ের সিনহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯ম বিশ্ব শান্তি ফোরামে তিনি এ আহ্বান জানান। ওয়াং ই বলেন, ভাইরাস মোকাবিলায় আমাদের শিগগির 'প্রতিরোধের মহাপ্রাচীর' গড়ে তুলতে হবে। এটাই এ মুহূর্তের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ জন্য রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে বিশ্বনেতাদের মিলেমিশে কাজ করতে হবে।চীন এরই মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪৮ কোটি টিকা সরবরাহ করেছে। চলতি বছরের মধ্যে দেশটি ১০০ কোটি টিকা সরবরাহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। অন্যদিকে এরই মধ্যে নিজেদের নাগরিকদের প্রায় ৬৫ শতাংশকে অন্তত এক ডোজ টিকা দিয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতির দেশটি।২০১৯ সালের শেষে চীনের উহানে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। চলতি বছরের মার্চে ডব্লিউএইচওর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, করোনা পশু থেকে মানুষে ছড়িয়েছে। কিন্তু মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ভাইরাসটি উহানের ল্যাব থেকে ছড়িয়ে থাকতে পারে বলে মন্তব্য করেন এবং নতুন তদন্তের আহ্বান জানান। চীন এ ধরনের অভিযোগ বারবার উড়িয়ে দিয়েছে।
চীন,করোনা,টিকা,করোনা বিশ্ব,ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট
সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিশ্বের অন্তত ১০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে।
international
https://www.bhorerkagoj.com/2021/09/29/%e0%a6%b6%e0%a7%87%e0%a6%96-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b6%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%a8-%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac/
শেখ হাসিনা দেশরত্ন থেকে বিশ্বরত্নে পরিণত হয়েছেন: বাহাউদ্দিন নাছিম
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশরত্ন থেকে বিশ্বরত্নে পরিণত হয়েছেন। বিশ্বের দরিদ্র মানুষের জন্য জাতিসংঘে কথা বলেছেন। ভ্যাকসিন নিয়ে ধনী দেশগুলোকে দরিদ্র দেশের পাশে দাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সারা বিশ্বের মেহনতী মানুষের নেতায় পরিণত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন ঢাকা মেট্রোপলিটন আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, আজ বঙ্গবন্ধু কন্যার জন্মদিন। তার জন্মদিনে আমরা মহান আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানাই শেখ হাসিনাকে হায়াতে তৈয়বা দান করুন। তিনি বলেন, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হচ্ছে। পৃথিবীর রাস্ট্রনায়কদের মধ্যে সবচেয়ে বেশিবার জাতিসংঘে ভাষণ দিয়ে আমাদের সম্মানিত করছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তিনি সততায় বিশ্বের প্রথম তিনজন রাস্ট্রনায়কের একজন হিসেবে ভূষিত হয়েছেন। তিনি আমাদের বিশ্বের কাছে সম্মানিত করেছেন। কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের সাবেক সভাপতি ও মহাসচিব কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, কৃষিবিদদের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে শেখ হাসিনার কল্যাণে। তিনি কৃষি, কৃষক ও কৃষিবিদদের অনন্য স্থান দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ হবে উন্নত সম্বৃদ্ধ স্বপ্নের ঠিকানা। কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন ঢাকা মেট্রোর সভাপতি কৃষিবিদ লিয়াকত আলী জুয়েলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কৃষিবিদ প্রফেসর ড. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, কৃষকলীগ সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কৃষিবিদ জি এম ফারুক ডন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম মাহবুবুল হাসান প্রমুখ।
null
বাহাউদ্দিন নাছিম
national
https://www.bd-pratidin.com/country/2021/08/06/677619
বজ্রপাতে ১৭ বরযাত্রী নিহত: লাশ চুরির আশঙ্কায় ৬ জনের কবর বাঁধাই
সম্প্রতি চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময় বজ্রপাতে ১৭ জনের মৃত্যু হয়। তাদের মধ্যে লাশ চুরির আশঙ্কায় ৬ জনের কবর পাকা করে বাঁধাই করা হয়েছে। জানা গেছে, গত রবিবার সদর উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের সূর্যনারায়নপুর গ্রামের শরিফুল ইসলাম পাতুর ছেলে আল-মামুনের বিয়ে হয় পার্শ্ববর্তী শিবগঞ্জ উপজেলার পাঁকা গ্রামে। এরপর গত বুধবার দুপুরে শরিফুল ইসলাম পাতু আত্মীয়-স্বজন নিয়ে নৌকাযোগে ছেলের বউ আনার জন্য পাঁকা গ্রামে যাচ্ছিলেন। এমন সময় বৃষ্টির সাথে বজ্রপাত ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই বর আল-মামুনের শরিফুল ইসলাম পাতুসহ ১৭ জন নিহত হন। আহত ১৩জন। তাদের মধ্যে বর আল-মামুনের নানা তোবজুল ইসলাম, নানি জমিলা খাতুন, মামা সাদিকুল ইসলাম, মামি টুকিয়ারা, খালা ল্যাচন বিবি এবং মামাতো ভাই বাবলু'র লাশ বাড়ির সামনে পাশাপাশি কবর দেওয়া হয়। পরে লাশ চুরি হয়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কবরগুলো একসাথে পাকা করে বেঁধে দেওয়া হয়। বিডি প্রতিদিন/কালাম
লাশ, চুরি, বজ্রপাতে, কবর, বাঁধাই
লাশ চুরির আশঙ্কায় বজ্রপাতে নিহত ৬ জনের কবর বাঁধাই
national
https://www.bd-pratidin.com/international-news/2020/09/22/569348
বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ১০ বার এভারেস্টজয়ী 'তুষার চিতা' আর নেই
বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ১০ বার হিমালয়ের সর্বোচ্চ চূড়া এভারেস্ট আরোহন করা আং রিতা শেরপা আর নেই। সোমবার নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে তার মৃত্যু হয়। 'তুষার চিতা' হিসেবে পরিচিত এই পর্বতারোহীর মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মস্তিষ্ক ও যকৃতের সমস্যায় ভুগছিলেন। তিনি ১৯৮৭ সালের শীতকালে অক্সিজেনের বোতল ছাড়া এভারেস্ট পর্বত আরোহন করেন। পর্বত আরোহনের এসব অনবদ্য ভূমিকার জন্যই তিনি 'তুষার চিতা' নামে পরিচিত। হিমালয়ের জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষার সংরক্ষণ প্রকল্পেও কাজ করতেন 'তুষার চিতা'। সঙ্গী পর্বতারোহীরা তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
null
আং রিতা শেরপা। 'তুষার চিতা' হিসেবে তিনি পরিচিত
international
https://www.dailynayadiganta.com/football/322159/আফগানিস্তানের-কাছে-হারলো-বাংলাদেশ
আফগানিস্তানের কাছে হারলো বাংলাদেশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজের আগে একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচে হারের স্বাদ নিলো বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আফগানিস্তান একাদশের কাছে ৮ উইকেটে হারলো বাংলাদেশ। গতরাতে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৫ রান তোলে বাংলাদেশ।দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ২২ বলে ৩৮ রান করেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এছাড়া মুশফিকুর রহিম ২৭, অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ১৯ ও সাব্বির রহমান ১৮ রান করেন। ১৪৬ রানের টার্গেটে ১৬ বল হাতে রেখেই রান তাড়া করে ফেলে আফগানিস্তান। এই জয়ে সিরিজ শুরুর আগে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠলো আফগানরা। আগামীকাল ভারতের দেরাদুনের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। একই ভেন্যুতে পরের দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে যথাক্রমে ৫ ও ৭ জুন।
null
আফগানিস্তানের কাছে হারলো বাংলাদেশ
sports
https://samakal.com/bangladesh/article/18122211/লাখ-২৪-হাজার-৯০২-ভোটে-এগিয়ে-কাদের
এক লাখ ২৪ হাজার ৯০২ ভোটে এগিয়ে কাদের
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ ও কবিরহাট) আসনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক লাখ ২৪ হাজার ৯০২ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। ৬৬ কেন্দ্রেের মধ্য ৬৪ কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। এসব কেন্দ্রে বিএনপির প্রার্থী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ পেয়েছেন ৭,৩৫১ ভোট। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহাকারী রিটার্নিং অফিসার ফয়সল আহমেদ রোববার রাত ৭টার দিকে এই ফল ঘোষণা করেন।
নোয়াখালী-৫,ওবায়দুল কাদের,কোম্পানীগঞ্জ
ওবায়দুল কাদের
national
https://www.bhorerkagoj.com/2022/02/13/%e0%a6%8f-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b6%e0%a7%87%e0%a6%b7%e0%a7%87-%e0%a6%b6%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a6%bf/
এ মাসের শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে পারব: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ মাসের শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে পারব। এজন্য সবাইকে খুব দ্রুত টিকা নিতে হবে। রবিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা অনলাইনে শিক্ষা ব্যবস্থা করেছি, কিন্তু স্কুলে গিয়ে বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে ক্লাস করার যে আনন্দ সেটা থেকে বঞ্চিত ছিল শিক্ষার্থীরা। কিন্তু নতুন সংক্রমণ ওমিক্রন আসায় আবারও স্কুল বন্ধ করে দিতে হলো। আশা করি আমরা এটার খুব দ্রুত সমাধান করতে পারব। শেখ হাসিনা বলেন, ১২ বছর বয়সীদের টিকা দিয়েছি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে টিকা কার্যক্রম যেন অব্যাহত থাকে। সবাইকে অনুরোধ ভ্যাকসিন নিয়ে নিবেন। ভ্যাকসিন নিয়ে নিলে আশা করি পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে না। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর পদাঙ্ক অনুসরণ করে আমরা বিনামূল্যে বই দেয়া শুরু করেছি। ২০২২ সালের ১ জানুয়ারিতেও করোনার মধ্যেও আমরা বই দিয়েছি। আমাদের প্রত্যেকটা ছেলেমেয়ে লেখাপড়া শিখুক এটা আমরা চাই। আমরা প্রত্যেকটা উপজেলায় সরকারি স্কুল করে দিয়েছি। মিড ডে মিলের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের আমরা বেশি পরিমাণ উপবৃত্তি দিচ্ছি। তিনি বলেন, বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে, আমরা কারিগরি শিক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রেক্ষিতে যে কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে দেশ ও বিশ্বব্যাপি- সে সুযোগটা আমাদের নিতে হবে। সময় উপযোগী শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষার পাশাপাশি গবেষণাকে গুরুত্ব দিতে হবে। গবেষণা করেছি বলেই বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তিনি বলেন, প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য আমরা সারাদেশেই মাল্টিমিডিয়া ক্লাস করে দিচ্ছি। কম্পিউটার ল্যাব করে দিচ্ছি। আমাদের সব কাজের লক্ষ্য হলো কর্মসংস্থান কীভাবে বাড়ানো যায়। মাদ্রাসা শিক্ষাকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে। ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে তাদের সনদের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কয়েকটি প্রজন্ম তো কিছুই জানতে পারেনি। আমরা বিজয়ের ইতিহাস না জানলে আমাদের মধ্যে আত্মমর্যাদাবোধ জন্মাবে না। যুব সমাজ নিজেরা শুধু চাকরিমুখী হবে না। তারা উদ্যেক্তা হিসেবে গড়ে উঠবে। আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে আমরা বিশ্বের বুকেও মাথা উঁচু করে চলব- বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
রবিবার গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিটিভি থেকে
national
https://www.ajkerpatrika.com/123121/%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%98%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9D%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%BF
মরা গাছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি
পটুয়াখালীর দশমিনায় বিভিন্ন সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে নানান প্রজাতির অসংখ্য মরা গাছ। যেকোনো মুহূর্তে গাছগুলো রাস্তার ওপরে পড়ে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। অন্যদিকে মূল্যবান গাছগুলো মরে বৃষ্টিতে ভিজে রোদে শুকিয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় লাখ লাখ টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।দশমিনা-পটুয়াখালী ও দশমিনা-বরিশাল মহাসড়কসহ উপজেলার সঙ্গে বিভিন্ন ইউনিয়নের সংযোগ সড়কগুলোর দুই পাশে বিভিন্ন প্রজাতির অসংখ্য মূল্যবান মরা গাছ দাঁড়িয়ে রয়েছে। গাছগুলো দীর্ঘ দিন ধরে মরে শুকিয়ে গেলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এগুলো অপসারণের ব্যবস্থা করেনি। কখনো কখনো ভেঙে রাস্তার ওপর পড়ে এমন গাছ। ফলে সড়কগুলোতে মাঝেমধ্যে গাড়ি চলাচল সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়। রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহনের চালক, যাত্রী ও পথচারীরাও থাকেন আতঙ্কে।সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা শহরের নলখোলা এলাকা থেকে আলীপুরা ইউনিয়নে, দশমিনা থেকে রনগোপালদী ইউনিয়নের সংযোগ সড়কের দুপাশে কয়েক শ মরা রেইনট্রি, মেহগনি ও শিশু গাছ রয়েছে। কোথাও কাত হয়ে আছে রাস্তার ওপর। দশমিনা-বাউফল মহাসড়কের দুপাশে একই অবস্থা। উপজেলা শহরের থানা ও হাসপাতাল রোডে রয়েছে কয়েকটি মরা চাম্বুল গাছ। এ ছাড়াও সড়কের দুপাশে বিভিন্ন সময়ে ঝড়ে কিংবা বাতাসে পড়ে যাওয়া অনেক গাছ দেখতে পাওয়া যায়।জানা যায়, বছরের পর বছর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে কিছু গাছ বিধি মোতাবেক বিক্রির উপযোগী থাকলেও অধিকাংশ গাছই বিক্রির অনুপযোগী হয়ে গেছে। আবার কিছু বিক্রির অনুপযোগী হতে চলছে। ফলে সরকার লাখ লাখ টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।দশমিনা সদর রোডের ব্যবসায়ী শহিদুল হক মীর জানান, গত বছর বর্ষায় একটি মরা গাছ পড়ে তাঁর দোকানের কিছু মালপত্র নষ্ট হয়েছিল। গাছটি এখনো আছে। এটি বিক্রি করলে ৮-১০ হাজার টাকা সরকারি কোষাগারে জমা হতো। সেই সময় যানবাহন ও পথচারীরা অল্পের জন্য রক্ষা পেলেও দীর্ঘ সময়ের জন্য রাস্তায় তৈরি হয়েছিল যানজট।উপজেলার বহরমপুর ইউনিয়নের বগুড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেন জানান, রাস্তার দুপাশের এমন মরা গাছ পথচারী, যানবাহন ও গৃহপালিত পশুর জন্য যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ। যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটতে পারে। তাই দ্রুত রাস্তার দু'পাশ থেকে বিধি মোতাবেক মরা গাছগুলো অপসারণ করা উচিত।দশমিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের চালক মো. শাহজাহান জানান, এ গাছগুলো পথচারী ও যানবাহনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগে রোগী নিয়ে বরিশাল যাওয়ার পথে গছানী রাস্তায় মরা গাছের ডাল পড়ে তাঁর অ্যাম্বুলেন্সের দুটি গ্লাস ভেঙে যায়। অল্পের জন্য তিনি ও বহন করা রোগীরা প্রাণে রক্ষা পান।আলীপুরা ইউনিয়নের বাসিন্দা সোহাগ বলেন, 'এ রকম মরাগাছ (বিভিন্ন প্রজাতির) রাস্তার পাশে শুকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। রাস্তায় মানুষ চলাচলে মাঝেমধ্যে শুকনো গাছের ডাল পড়ে ঘটছে দুর্ঘটনা। কখনো শুনি এলজিইডির, আবার শুনি বন বিভাগের। তাদের উদাসীনতার সরকার হারাচ্ছে বিপুল রাজস্ব।'বন বিভাগের দশমিনা রেঞ্জ কর্মকর্তা অমিতাভ বসু জানান, সব রাস্তার পাশের গাছই বন বিভাগের নয়। কিছু কিছু সড়কের পাশের গাছ এলজিইডির তত্ত্বাবধানে রয়েছে। রাস্তার দুপাশে বন বিভাগের মৃত ও ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো অতি শিগগিরই মার্ক করে নির্ধারিত বিধি মোতাবেক টেন্ডারের মাধ্যমে অপসারণ করা হবে।দশমিনা উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. মকবুল হোসেন বলেন, 'সংশ্লিষ্ট নীতিমালার বাইরে আমরা কিছু করতে পারি না। সরকারি বিধি অনুসারে শিগগিরই মরা গাছগুলো অপসারণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
পটুয়াখালী,দুর্ঘটনা,বরিশাল বিভাগ,দশমিনা,এলজিইডি,ছাপা সংস্করণ,বরিশাল সংস্করণ,পটুয়াখালী বরগুনা পিরোজপুর
দশমিনার বাঁশবাড়ীয়া কাজীবাড়ির রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মরা গাছ।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2022/03/27/%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%89%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a7%9f%e0%a6%a8-%e0%a6%9a%e0%a7%8b%e0%a6%96%e0%a7%87-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%96%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%a4/
যারা উন্নয়ন দেখে না, তাদের চোখ খারাপ: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের বিপুল উন্নয়ন যারা চোখে দেখে না, তাদের চোখ খারাপ। আসলে তাদের দেখার কোনো ইচ্ছাই নেই। রবিবার (২৭ মার্চ) স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। শেখ হাসিনা বলেন, আজকের বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। বিশ্বের কাছে এখন বাংলাদেশকে ভিক্ষা চেয়ে চলতে হয় না। বাঙালিদের মাথানত করে চলতে হয় না।
প্রধানমন্ত্রী,শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
national
https://www.bhorerkagoj.com/2021/02/28/%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%82%e0%a6%98%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%bf/
ধান চুরির জেরে সংঘর্ষে নিহত বৃদ্ধ, আহত ১০
রাজশাহীর মোহনপুরে মসজিদের ধান চুরির জের ধরে দু'পক্ষের সংঘর্ষে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন। শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার মৌগাছি ইউনিয়নের খয়রা মাটিকাটা গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই রাতেই প্রতিপক্ষের অস্ত্রের কোপে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়। নিহত ওই বৃদ্ধের নাম কোব্বাস আলী (৬০)। তিনি ওই গ্রামেরই বাসিন্দা। তবে আহতদের তাৎক্ষনিক পরিচয় পাওয়া যায়নি। মৌগাছি ইউপি চেয়ারম্যান মো. আল আমিন বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, স্থানীয় মসজিদ থেকে কয়েকদিন আগে ২০ কেজি ধান চুরি হয়। এরপর গ্রামবাসী নিশ্চিত হন যে, নিহত কোব্বাস আলীর ভাগ্নে সাদ্দাম হোসেন (২০) ধানগুলো চুরি করেছেন। এ নিয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি কোব্বাস আলীকে নিয়ে সালিশে বিষয়টির মীমাংসা করেন। কিন্তু মুসল্লিরা তা মেনে নেননি। এ নিয়ে কয়েকদিন ধরেই ওই গ্রামে উত্তেজনা চলছিল। ইউপি চেয়ারম্যান জানান, ওই ঘটনার জের ধরে শনিবার রাত ৮টার দিকে এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে নিহত কোব্বাস আলীর কথা কাটাকাটি হয়। এরই এক পর্যায়ে উভয়পক্ষ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের কোপে কোব্বাস আলী গুরুতর আহত হন। তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এছাড়া এ ঘটনায় নিহত কোব্বাস আলীর দুই ছেলেও আহত হয়েছেন। সংঘর্ষে মুসল্লিদের পক্ষেরও চার-পাঁচজন আহত হন বলেও জানিয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে মোহনপুর থানার ওসি তৌহিদুল ইসলাম ভোরের কাগজকে বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। আহতদের চিকিৎসা চলছে। তাদের মধ্যে কয়েকজন পুলিশের নজদারিতে রয়েছেন। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ধান,মোহনপুর
কোব্বাস আলী
national
https://samakal.com/international/article/210457834/মিয়ানমার-জান্তার-বিরোধিতা-করায়-৪০-সেলিব্রেটির-বিরুদ্ধে-গ্রেপ্তারি-পরোয়ানা
মিয়ানমার জান্তার বিরোধিতা করায় ৪০ সেলিব্রেটির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মিয়ানমারে জান্তা শাসনের বিরোধিতা করায় প্রায় ৪০ জন সেলিব্রেটিকে গ্রেপ্তারের জন্য পরোয়ানা জারি করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এই দলে সামাজিক মাধ্যম তারকা, সংগীতশিল্পী, মডেল রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর মধ্যে মতবিরোধ প্ররোচিত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।এই অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদের সর্বোচ্চ তিন বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। খবর রয়টার্সের গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের পর নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। এরপর থেকে দেশটিজুড়ে বিক্ষোভ ও অসহযোগ আন্দোলন চলছে। এসব বিক্ষোভ দমনের নামে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে জান্তানিয়ন্ত্রিত নিরাপত্তা বাহিনী। দুই মাসের বিক্ষোভে মৃত্যুসংখ্যা বেড়ে ৫৫৭ হয়েছে। অধিকার সংস্থা অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স (এএপিপি) এই তথ্য জানিয়েছে। আর আটক করা হয়েছে ২ হাজার ৬৫৮ জনকে। এমন পরিস্থিতিতে চলমান আন্দোলন আরও জোরালো করতে নতুন নতুন কৌশল নিচ্ছেন বিক্ষোভকারীরা। মিয়ানমারে সেনাশাসনবিরোধীরা তাদের প্রতিবাদের অংশ হিসেবে রোববার ইস্টার সানডেতে 'ইস্টার এগ' তৈরি করেছেন। এই 'ইস্টার এগ' সেনাশাসনের প্রতি অবজ্ঞা-অবহেলা প্রদর্শনের প্রতীক। আন্দোলনকারীরা শনিবার রাতে প্রতিবাদী মোমবাতি প্রজ্বালনের পর অনলাইনে ইস্টার এগের' ছবি পোস্ট করেছেন। ছবির সঙ্গে তারা লিখেছেন সেনাশাসনবিরোধী নানা স্লোগান। মিয়ানমার সেনাবাহিনী দেশটিতে তথ্যের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করতে নানা কৌশল অবলম্বন করেছে। তারা ইন্টারনেট সেবা নিয়ন্ত্রণ করছে। গত শুক্রবার তারা ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড সেবা বন্ধ করে দিতে নির্দেশ দেয়। মিয়ানমারে গত ৮ নভেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পায় এনএলডি। তবে এনএলডি নিরঙ্কশ জয় পেলেও সেনাবাহিনী সমর্থিত দল ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউএসডিপি) ভোটে প্রতারণার অভিযোগ তুলে ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছিল। গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন পার্লামেন্টের অধিবেশন শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে ওইদিন ভোরে স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চি ও প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টসহ এনএলডির শীর্ষ বেশ কিছু নেতাকে গ্রেপ্তারের পর এক বছরের জন্য মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা জারি করে সেনাবাহিনী। ক্ষমতায় বসেন সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং লাইং।
মিয়ানমার,বিক্ষোভ,গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মিয়ানমার জান্তাবিরোধী বিক্ষোভ-রয়টার্স
international
https://www.bhorerkagoj.com/2021/04/27/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a6%a3%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a7%9c%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a6%a6%e0%a6%b0-%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b0/
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ওসিকে বদলি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তাণ্ডবের এক মাসের মাথায় সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুর রহিমকে বদলি করা হয়েছে। সোমবার (২৬ এপ্রিল) পুলিশ সদর দপ্তরের এক আদেশে তাকে বদলি করে রংপুর রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মো. রইছ উদ্দিন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করে গত ২৬ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক তাণ্ডব চালায় হেফাজতে ইসলাম। ওই তাণ্ডবের সময় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠে।
null
ওসি মো. আব্দুর রহিম।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2021/08/02/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a6%95-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%ae%e0%a6%a1%e0%a7%87%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a7%8c-%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a6%a6%e0%a6%bf/
মাদক মামলায় মডেল মৌ তিনদিনের রিমান্ডে
মোহাম্মদপুর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মরিয়ম আক্তার মৌকে তিনদিনের রিমান্ডে নিতে আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার (২ আগস্ট) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশেক ইমামের আদালত এ আদেশ দেন। এদিন মৌকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ। এরপর তার বিরুদ্ধে করা মাদক আইনের মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। এ আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এরআগে রবিবার (১ আগস্ট) রাতে মডেল পিয়াসার বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। এরপর পিয়াসার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওইদিন রাত ১ টার দিকে মডেল মৌয়ের মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। এসময় তার বাসা থেকেও বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, ইয়াবা ও সিসা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মোহাম্মদ থানায় মডেল মৌয়ের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
null
সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন আদালত মডেল তোলা হয়।
national
https://www.ajkerpatrika.com/2716/%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A7%9F
শোবিজ থেকে বিধানসভায়
প্রায় দেড় মাসের প্রচার, সম্মেলন ও প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি শেষ। অবশেষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের ফল সামনে এল। এবারো তৃণমূলের জয়জয়কার। এ নির্বাচনে আলোচনার তুঙ্গে ছিলেন সেখানকার শোবিজ তারকারা। বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থী হয়েছেন কলকাতার নাটক-সিনেমা ও সংগীতের অনেক তারকা। বিজেপি বলেছিল 'আসল পরিবর্তন'। 'বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়' বলে মাঠে নেমেছিল তৃণমূল। আর এক দল বলেছে, 'বিকল্প আমরাই'।যাঁরা পারলেনচিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী (তৃণমূল),বারাসতকাঞ্চন মল্লিক (তৃণমূল),উত্তরপাড়াব্রাত্য বসু (তৃণমূল), দমদমহিরণ চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি),খড়্গপুর সদরঅদিতি মুন্সি (তৃণমূল),রাজারহাট-গোপালপুরলাভলি মৈত্র (তৃণমূল),সোনারপুর দক্ষিণঅগ্নিমিত্রা পাল (বিজেপি),আসানসোল দক্ষিণজুন মালিয়া (তৃণমূল),মেদিনীপুরসোহম চক্রবর্তী (তৃণমূল),চণ্ডীপুররাজ চক্রবর্তী (তৃণমূল),ব্যারাকপুরসায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল), বাঁকুড়াযাঁরা হারলেনশ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), বেহালা পশ্চিমসায়নী ঘোষ (তৃণমূল), আসানসোল দক্ষিণযশ দাশগুপ্ত (বিজেপি), চণ্ডীতলালকেট চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), চুঁচুড়ারুদ্রনীল ঘোষ (বিজেপি), ভবানীপুরকৌশানি মুখোপাধ্যায় (তৃণমূল), কৃষ্ণনগর উত্তরতনুশ্রী চক্রবর্তী (বিজেপি), শ্যামপুরদেবদূত ঘোষ (সিপিএম), টালিগঞ্জপায়েল সরকার (বিজেপি), বেহালা পূর্ববিজেপির একমাত্র ভাগ্যবানতারকা প্রার্থীদের মধ্যে বিজেপির হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে একমাত্র ভাগ্যবান বলা যায়। খড়্গপুর সদরে ৩১১৯ ভোটে জয়ী বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন চিত্রনায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়। অন্যদিকে আসানসোল দক্ষিণে বিজেপির অগ্নিমিত্রা পাল ও তৃণমূলের প্রার্থী অভিনেত্রী সায়নী ঘোষের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল। শেষ মুহূর্তের ফলাফলে হেরে যান তৃণমূলের প্রার্থী অভিনেত্রী সায়নী। বিজেপির অগ্নিমিত্রা পেশায় একজন ফ্যাশন ডিজাইনার। বাকিসব গোল তৃণমূল কংগ্রেস দিয়েছে।তৃণমূলের জয়রথবারাসাত থেকে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী চিরঞ্জিত। এর আগে দুইবার বারাসাত আসন থেকে বিধানসভা নির্বাচনে বিজয়ী হন। এবারো তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। টলিউড অভিনেত্রী জুন মালিয়া গত মার্চে তৃণমূলে যোগ দেন। রাজনীতিতে নাম লেখিয়ে মেদেনিপুর আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেন এই অভিনেত্রী। আর বিজয় নিয়ে ঘরে ফিরলেন জুন মালিয়া। টেলিভিশন অভিনেত্রী লাভলী মৈত্র সোনারপুর দক্ষিণ আসন থেকে বিজয়ী হয়েছেন।জয় পেয়েছেন চণ্ডীপুরের তৃণমূল প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী। মেদিনীপুর থেকে জুন মালিয়া, রাজারহাট-গোপালপুর থেকে জিতেছেন অদিতি মুন্সী। বারাকপুর থেকেও জয় পেয়েছেন তৃণমূলের রাজ চক্রবর্তী, সোনারপুর দক্ষিণ থেকে জিতেছেন লাভলি মৈত্র। শ্যামপুর থেকে হেরেছেন তনুশ্রী চক্রবর্তী ।টলিউডের কমেডিয়ান কাঞ্চন মল্লিক প্রথমার রাজনীতিতে নাম লেখিয়েছেন। আর তৃণমূলে যোগ দিয়েই উত্তরপাড়ার টিকিট পেয়ে যান তিনি। সর্বশেষ বিজেপি প্রার্থী প্রাবাল ঘোষলকে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন এই অভিনেতা। সোনারপুর দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী তৃণমূলের লাভলি মৈত্র।ভাগ্য যাঁদের সহায় হয়নিমমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের কেন্দ্র ভবানীপুর থেকে এবার বিজেপির হয়ে লড়ছিলেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ। তৃণমূলের সঙ্গে থেকে ঠিক কয়েকমাস আগেই তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। তাঁর বিরুদ্ধে লড়ছিলেন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায়। প্রথম থেকেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলছিলেন রুদ্রনীল, হারের ভয় নিজের কেন্দ্র থেকে চলে গিয়েছেন মমতা। সেই জায়গায় একজন বয়স্ক মানুষকে প্রার্থী দাঁড় করিয়েছেন। কিন্তু ভোট পাশা উল্টে গিয়েছে। ভবানীপুরে প্রায় ২৯ হাজারের বেশি ভোটে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তিনি হারান নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির রুদ্রনীল ঘোষকে।বিজেপির হয়ে লড়ছিলেন সাবেক সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। বাবুল দাবি করেছিলেন ৪০ হাজার ভোটে জিতবে, কিন্তু হেরেছেন ৪৫ হাজারে। বেহালার পূর্ব ও পশ্চিমে দুদিকেই ছিলেন বিজেপির দুই তারকা প্রার্থী। বেহালা পূর্বতে তৃণমূলের প্রার্থী রত্না চ্যাটার্জির সঙ্গে হেরেছেন বিজেপির প্রার্থী টালিউড অভিনেত্রী পায়েল সরকার। ফলাফলে দেখা গেছে, তৃণমূলের প্রার্থী ১৩ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ১২ হাজার ৬৪০ ভোট। বেহালা পশ্চিমে হেরেছেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্য়ায়।চুঁচুড়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী অজিত মজুমদারের সঙ্গে হেরে গেলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। ভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, ৫৭ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়েছেন তূণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। অন্যদিকে লকেট চট্টোপাধ্যায় পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৮২৯ ভোট।বাঁকুড়া থেকে তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ও হেরেছেন। হেভিওয়েট প্রার্থী বিজেপির মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে রাজনীতির ময়দানে নবাগতা কৌশানী মুখোপাধ্যায়ের লড়াইটা যে সহজ হবে না, তা রাজনৈতিক ময়দানের একাংশ আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করে ফেলেছিল। কিন্তু লড়াই কঠিন হলেও দমে যাননি কৌশানী। কিন্তু কৌশানীকে সহজেই হারিয়েছেন ঝানু রাজনীতিবিদ মুকুল রায়। জয় পাননি চণ্ডীতলার বিজেপি প্রার্থী যশ দাশগুপ্ত। বরাহনগর থেকে হেরেছেন পার্ণো মিত্র।
বিনোদন,কলকাতা,বিধানসভা নির্বাচন
বিধানসভা নির্বাচনে বিজয়ী তারকারা
entertainment
https://www.bhorerkagoj.com/2021/11/11/%e0%a6%b2%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a7%97%e0%a6%81%e0%a6%9b%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a7%87/
লক্ষ্যে পৌঁছাতে বাংলাদেশের সহযোগী হবে জাতিসংঘ: অর্থমন্ত্রী
অগ্রগতির পথে বাংলাদেশকে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে জাতিসংঘ বরাবরের মত সবসময় সহযোগী হবে বলে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আশা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ক্ষুধামুক্ত ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) বাংলাদেশ সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বিদায়ী সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পো। অর্থনৈতিক অগ্রগতি, করোনাকালীন অর্থনীতি এবং পুনরুদ্ধার, কর্মসংস্থান, নারীর উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও সমতা অর্জনসহ একাধিক বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন স্বপ্ন ছিল দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত, সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা। জাতির পিতার সেই অর্থনৈতিক দর্শন অনুসরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত এক দশক গড়ে সাত দশমিক চার শতাংশ অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। এমনকি অপ্রত্যাশিত অভিঘাত করোনা মহামারীর সময়ে গত বছর যেখানে বৈশ্বিক অর্থনীতি সংকুচিত হয়েছে তিন শতাংশ, এমন ক্রান্তিকালেও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশ শীর্ষ পাঁচটি সহনশীল অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে। অতি সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকে টেকসই উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২০২১-এ আমাদের উন্নয়ন প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে এসডিজি প্রগ্রেস অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করেছে। জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, নারীর কর্মস্থান ও নারী ক্ষমতায়নের প্রশংসা করেন এবং আগামীতে বাংলাদেশের সাথে জাতিসংঘের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন। তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের দীর্ঘ কূটনৈতিক সুসম্পর্কের ধারাবাহিকতা উল্লেখ করে বলেন, জাতিসংঘ বাংলাদেশে নারী উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে জাতিসংঘ সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলে মিয়া সেপ্পো জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে চার বছরের কর্মকাল তার জীবনে উজ্জ্বল স্মৃতি হয়ে থাকবে। তিনি ঢাকায় অবস্থানকালে সার্বিক সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান। এর আগে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের নতুন রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইলি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। মাননীয় অর্থমন্ত্রী স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের শ্রেণিতে উত্তরণের পরও বাংলাদেশের জন্য বাণিজ্য ক্ষেত্রে প্রদত্ত অগ্রাধিকার সুবিধাদি অব্যাহত রাখার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতি আহ্বান জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন সমন্বিতভাবে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের সর্ববৃহৎ গন্তব্য। বাংলাদেশ বিনিয়োগের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান। বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তারা বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম আস্থাশীল অংশীদারে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের এ সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে অর্থমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের নতুন রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইলি বলেন, বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের প্রতি ইইউয়ের সমর্থন ও সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, ২০০৫ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত আমি বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পলিটিক্যাল, ইকোনোমিক, ট্রেড, প্রেস এবং ইনফরমেশন বিভাগের প্রধান হিসাবে থাকাকালিন তখনকার বাংলাদেশের তুলনায় বর্তমান বাংলাদেশের উন্নয়ন আমাকে অভিভূত করেছে।
অর্থমন্ত্রী,অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল,আ হ ম মুস্তফা কামাল
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পোর সঙ্গে বিদায়ী সৌজন্য সাক্ষাত করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল।
economy
https://www.prothomalo.com/entertainment/bollywood/ইরফানকে-নিয়ে-তাঁর-স্ত্রী-ও-সন্তানের-হৃদয়গ্রাহী
ইরফানকে নিয়ে স্ত্রী-সন্তানের আবেগঘন স্ট্যাটাস
ইরফান চলে গেছেন গত ২৯ এপ্রিল। এখনো শোকের ছায়ায় মোড়ানো ইরফানের পরিবার। মৃত্যুর দ্বিতীয় দিনে ইরফান খানের স্ত্রী সুতপা শিকদার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখলেন একআবেগঘন স্ট্যাটাস। এক লাইনের একটি স্ট্যাটাস কিন্তু এটিই যেন বলে দিল ইরফান-সুতপার ভালোবাসার খবর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের একটি ছবি দিয়ে সুতপা স্ট্যাটাসে লিখলেন, 'আমি কিচ্ছু হারাইনি, বরং আমি সবকিছু পেয়েছি।' দীর্ঘ দুটি বছর ধরে ইরফান খান এই মারাত্মক রোগের সঙ্গে লড়াই করেছেন। আর যোগ্য বন্ধুর মতো পাশে থেকে ইরফান খানকে আগলে রেখেছেন সুতপা। রোগের ভয়াল থাবা থেকে বাঁচিয়ে রেখেছেন ইরফানকে। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হলো না। চলে গেলেন ইরফান। কিন্তু যে স্মৃতি, যে ভালোবাসা রেখে গেছেন, তাই এখন সম্বল সুতপার। হয়তো অনেক কিছুই বিশ্ব চলচ্চিত্রকে দেওয়ার ছিল ইরফান খানের, কিন্তু তা আর হলো না। অনেকগুলো ছবির কাজই বাকি থেকে গেল, আর ওপারে পাড়ি দিলেন ইরফান। সব হিসাব-নিকাশ চুকিয়ে, ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াই থামিয়ে গত বুধবার চলে গেলেন এই বলিউড অভিনেতা। স্বামীর মৃত্যুর পর প্রথমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলেন ইরফান খানের স্ত্রী সুতপা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচার বদলালেন তিনি। স্বামীর সঙ্গে একটি মিষ্টি মুহূর্তের ছবি উঠে এল সেখানে। সত্যিই সুতপা ছিলেন ইরফানের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। এ কথা ইরফান স্বীকারও করেছেন নানা সময়। তার বেঁচে থাকার একটা দারুণ প্রাণশক্তিও ছিলেন সুতপা। ইরফান ভারতীয় গণমাধ্যমকে একবার বলেছিলেন, 'সুতপাকে নিয়ে কী আর বলব? ২৪ ঘণ্টা সে আমার পাশে, আমার সঙ্গে থাকে। আমি যদি বাঁচার আরও একটা সুযোগ পাই, তাহলে সেই জীবনের একমাত্র কারণ সুতপা।' মায়ের মতো শোকগ্রস্ত দুই ছেলে বাবিল ও অয়ন। তবুও ধন্যবাদ জানিয়েছেন সৃহদদের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, 'আমার বন্ধুরা দুর্দিনে যেভাবে আমার পাশে দাঁড়িয়েছে, আমি তাতে ধন্য। আশা করি আপনারা সকলেই বুঝতে পারছেন যে এই মুহূর্তে আমার শব্দভান্ডার শূন্য। আমি সবার কাছে ফিরে আসব। কিন্তু এই মুহূর্তে নয়। অনেক ধন্যবাদ। অনেক ভালোবাসা সবাইকে।'২০১৮ সালে বিরল ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পরও হার মানেননি ইরফান খান। বরং আরও বেশি করে জীবনকে আঁকড়ে ধরেছিলেন। কিন্তু ভয়াল এই রোগের সঙ্গে হেরে অবশেষে চলে গেলেন এই বলিউড অভিনেতা। বুধবার সকালে তিনি মুম্বাইয়ের ধীরুভাই অম্বানি হাসপাতালে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।২৮ এপ্রিল হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপরই শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে এবং একসময় সব চিকিৎসার ঊর্ধ্বে চলে যান ইরফান। তাঁকে আর ফেরানো যায়নি। হাসপাতালে তাঁর পাশেই ছিলেন স্ত্রী সুতপা শিকদার এবং তাঁদের দুই ছেলে।
ইরফান খান,বলিউড
ইরফান খান ও সুতপা শিকদার। ছবি: ইনস্টাগ্রাম
entertainment
https://www.ajkerpatrika.com/24376/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87
কুড়িগ্রামে 'রমনা লোকাল' ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
কুড়িগ্রামের চিলমারীর রমনা থেকে রংপুর ও পার্বতীপুর রুটে চলাচলকৃত 'রমনা লোকাল' ট্রেনটি চালুর দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় কুড়িগ্রাম নতুন রেলস্টেশন চত্বরে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস, রেল নৌ যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটি এবং কুড়িগ্রাম জেলাবাসী ব্যানারসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, করোনার কারণে দেশে বন্ধ করা সকল ট্রেন গত ১৯ আগস্ট থেকে পুনরায় চালু করা হয়। কিন্তু কুড়িগ্রামের খেটে খাওয়া মানুষের একমাত্র বাহন পার্বতীপুর-রংপুর-রমনা রুটে চলাচলকৃত 'রমনা লোকাল' ট্রেনটি এখনো চালু করা হয়নি। রেল সংস্কারের কথা বলে বন্ধ রাখা হয়েছে ট্রেন সার্ভিসটি।বক্তারা আরও বলেন, ওই ট্রেনটি এক সপ্তাহের মধ্যে চালু করতে হবে। এক সপ্তাহের মধ্যে ট্রেনটি চালু করা না হলে কঠোর আন্দোলনে যাব।ঘটনার সময় রংপুর থেকে কুড়িগ্রামে আসা সাঁটল ট্রেনটি কিছুক্ষণ অবরোধ করে রেখে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনকারীরা।এ সময় মানববন্ধন বক্তব্য রাখেন- রেল নৌ যোগাযোগ পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাবেক সভাপতি তাজুল ইসলাম, সহসভাপতি প্রভাষক আব্দুল কাদের, যুগ্ম আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সুজা, রমনা লোকাল ট্রেন বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষে আতিকুর রহমান আতিক, কুড়িগ্রাম জেলাবাসী সংগঠনের পক্ষে মনোয়ার হোসেন রনি, মাদকমুক্ত সমাজ সংগঠনের পক্ষে আবুল কালাম, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের পক্ষে পারভেজ এলাহী, স্থানীয় ইউপি সদস্য আলমগীর কবির, বেলগাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল বাতেন প্রমুখ।
কুড়িগ্রাম,বিক্ষোভ,ট্রেন,রংপুর বিভাগ,মানববন্ধন,পার্বতীপুর
চিলমারীর রমনা থেকে রংপুর ও পার্বতীপুর রুটে 'রমনা লোকাল' ট্রেনটি চালুর দাবিতে মানববন্ধন পালন করা হয়েছে
national
https://www.prothomalo.com/politics/আলেমরা-নন-গ্রেপ্তার-হচ্ছে-দুষ্কৃতকারীরা-তথ্যমন্ত্রী
আলেমরা নন, গ্রেপ্তার হচ্ছে দুষ্কৃতকারীরা: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, সরকার কোনো আলেম বা ধর্মীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করছে না, গ্রেপ্তার করছে দুষ্কৃতকারীদের। তথ্যমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সরকারি বাসভবন থেকে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা ও এটুআই আয়োজিত 'ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে স্থানীয় সাংবাদিকদের ভূমিকা' শীর্ষক অনলাইন কর্মশালা উদ্বোধনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনলাইনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম ও এটুআই প্রকল্পের পরিচালক আবদুল মান্নান। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, 'যেসব দুষ্কৃতকারী ২৬ থেকে ২৮ মার্চ সমগ্র দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে, নিরীহ মানুষের ঘরবাড়ি-সহায়-সম্পত্তি, যানবাহন জ্বালিয়ে দিয়েছে, ভূমি অফিসে আগুন দিয়ে সাধারণ মানুষের জমির দলিলপত্র পুড়িয়েছে, ফায়ার স্টেশন-রেলস্টেশনে হামলা করে ক্ষতি করেছে এবং যারা মানুষের ওপর আক্রমণ চালিয়েছে, তাদের এবং তাদের নির্দেশদাতাদের গ্রেপ্তার করছে সরকার।' স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে গতকাল সোমবার হেফাজতে ইসলামের নেতাদের সাক্ষাৎ-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, 'সরকারের সঙ্গে কেউ দেখা করতে চাইলে, দেখা করতেই পারে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দেখা করেছেন। কিন্তু তাতে দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে কোনো ব্যত্যয় হবে না।'
তথ্যমন্ত্রী,রাজনীতি,হেফাজতে ইসলাম
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ
politics
https://www.ajkerpatrika.com/177560/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%87-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%AE
বন্ধই থাকবে পাবজি গেম
পাবজি গেম বন্ধের আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে প্রক্সিমা বেটা পিটিই লিমিটেডের করা আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। ফলে পাবজিসহ ক্ষতিকারক সব অনলাইন গেমস বন্ধের আদেশ বহাল থাকল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আজ বুধবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।আদালতে পাবজির পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান প্রক্সিমা বেটা পিটিই লিমিটেডের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সামির সাত্তার। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী হুমায়ন কবির পল্লব। তিনি জানান, বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে থাকা পাবজি, ফ্রি ফায়ারসহ ক্ষতিকারক সব গেম বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এরপর প্রক্সিমা বেটা পিটিই লিমিটেড আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করে।আইনজীবী হুমায়ন কবির বলেন, পাবজি ও ফ্রি ফায়ারের মতো গেমসগুলোতে দেশের শিশু-কিশোরেরা ব্যাপকভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছে। এর ফলে সামাজিক মূল্যবোধ, শিক্ষা, সংস্কৃতি বিনষ্ট হচ্ছে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়ে পড়ছে মেধাহীন। এসব গেম তরুণদের সহিংসতা প্রশিক্ষণ দেওয়ার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে।
ঢাকা বিভাগ,আইনজীবী,আদালত,রিট,ঢাকা,হাইকোর্ট
বন্ধই থাকবে পাবজি গেম
national
https://www.ajkerpatrika.com/113511/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8
নতুন বছরে 'বিসর্জন'
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের প্রযোজনায় যাত্রাপালার রীতি ও আঙ্গিকের নিরীক্ষামূলক উপস্থাপনায় মঞ্চস্থ হয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'বিসর্জন' নাটক। বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে প্রযোজনাটির প্রথম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন।নাটকটির নির্দেশনা ও সংগীত পরিকল্পনায় ছিলেন সহকারী অধ্যাপক তানভীর নাহিদ খান। বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রহমত আলীর ভাবনা ও তত্ত্বাবধানে প্রযোজনাটিতে মঞ্চ ও আলোক পরিকল্পনা করেছেন ড. আহমেদুল কবির, পোশাক ও রূপসজ্জা কাজী তামান্না হক সিগমা এবং প্রযোজনাটির সার্বিক সমন্বয় করেছেন বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন। নাটকে আলোক প্রক্ষেপণ করেছেন শাহাবুদ্দিন মিঞা, আশরাফুল ইসলাম ও জাহিদ ইসলাম।প্রযোজনাটিকে 'মনুষ্যত্বের মহিমা অর্জনের নাট্যভাষা' হিসেবে আখ্যায়িত করে নির্দেশক তানভীর নাহিদ খান বলেন, 'ধর্মীয় আচারসর্বস্ব অন্ধ প্রথার সঙ্গে মানবধর্মের বিরোধকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে নাটকটির আখ্যান।'প্রযোজনাটির সার্বিক সমন্বয়ক এবং বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন বলেন, 'বাংলাদেশের যাত্রা পরিবেশনা আমাদের নিজস্ব (দেশজ) আঙ্গিক। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষায়তনে দায়বদ্ধতার জায়গা বিবেচনা করে যাত্রাপালাকে আমরা নিরীক্ষাধর্মী কার্যক্রমের আওতায় এনে উপস্থাপনাটি তৈরি করেছি।'বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় সর্বসাধারণের জন্য নাটকটি ২-৫ জানুয়ারি প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা জেলা,সুবর্ণজয়ন্তী,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,ঢাকা বিভাগ,মুজিববর্ষ,থিয়েটার,ঢাবি,ঢাকা,ছাপা সংস্করণ,সংস্কৃতি
নাটমণ্ডলে গতকাল মঞ্চস্থ হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'বিসর্জন'।
national
https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2022/02/15/1644946336213
সরকারি নিয়োগ ও পদোন্নতি সংশ্লিষ্ট কাজে সম্মানি বেড়েছে ৫০%
সরকারি নিয়োগ ও পদোন্নতি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজে সংশ্লিষ্টদের সম্মানি প্রায় ৫০% বাড়িয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগ ও পদোন্নতির পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, পরীক্ষা নেওয়া ও খাতা মূল্যায়ন ও মৌখিক পরীক্ষা বোর্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী ও কমিটির সদস্যদের সম্মানি ও পারিতোষিক সুবিধা জনপ্রতি ২ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৫ হাজার টাকা করা হয়েছে। এতে বলা হয়, প্রতিটি লিখিত উত্তরপত্র মূল্যায়নে ৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২০ টাকা এবং প্রতিটি পূর্ণ অবজেকটিভ উত্তরপত্রের ক্ষেত্রে ২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, পরীক্ষা নেওয়া এবং উত্তরপত্র মূল্যায়নের জন্য খাবারের বরাদ্দকৃত মূল্য ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪৫০ টাকা এবং নাস্তার জন্য কোনো অর্থ বরাদ্দ না থাকলেও এখন জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে, লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা পরিচালনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দৈনিক ৫০০ টাকা করে পেলেও নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, নবম গ্রেড বা তদূর্ধ্ব কর্মকর্তাদের জন্য দৈনিক ১০০০ টাকা, দশম গ্রেড থেকে ১৬তম গ্রেড পর্যন্ত দৈনিক ৮০০ টাকা এবং ১৭তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেড পর্যন্ত দৈনিক ৬০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, যে ভেন্যুতে পরীক্ষা হবে সেই প্রতিষ্ঠান প্রধান বা তার মনোনীত সমন্বয়কারী এতোদিন কোনো সম্মানি না পেলেও এখন থেকে ৩ হাজার টাকা এবং লিখিত পরীক্ষা কেন্দ্রের পরিদর্শকের দৈনিক সম্মানি ৩০০ টাকা বাড়িয়ে দেড় হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, যে কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সেখানের প্রধানকে এতোদিন কোনো টাকা দিতে না হলেও নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, প্রতি পরীক্ষার্থীর আসন বিন্যাসের জন্য সরকার ২ টাকা এবং লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র তৈরির জন্য পরীক্ষার্থী প্রতি ৫ টাকা করে দেবে। সংবাদমাধ্যম দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারি স্কুল-কলেজ পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হলে কোনো কেন্দ্র ফি বা চার্জ আরোপ করা যাবে না বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
পরীক্ষা,সরকারি চাকরি
বাংলাদেশ সরকার
national
https://www.ajkerpatrika.com/138206/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8
সত্য ঘটনার সিনেমা ও গান
সিনেমা১৯৯৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় প্রেমে পড়েন বিক্রম ও ডিম্পল। প্রেমের বয়স যখন দুই বছর, বিক্রম তখন যোগ দেন ইন্ডিয়ান আর্মিতে। ডিম্পলের পরিবার এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি। পরিবার থেকে ডিম্পলকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়। কিন্তু ডিম্পল ছিলেন নাছোড়বান্দা।দ্রুতই পদোন্নতি হয় বিক্রমের। কারগিল যুদ্ধে অসাধারণ বীরত্ব দেখান তিনি। এই যুদ্ধেই শহীদ হন বিক্রম। বিয়ে না হলেও বিক্রমকেই স্বামী হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন ডিম্পল। এমনকি বিক্রমের বিধবা স্ত্রী হিসেবে ডিম্পল তাঁর বাকি জীবন বিক্রমের পরিবারের সঙ্গেই কাটাচ্ছেন। বিক্রমের জীবনের এই গল্প নিয়ে নির্মিত 'শেরশাহ' সিনেমাটি মুক্তি পায় গত বছর। বিক্রমের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা আর ডিম্পল চরিত্রে কিয়ারা আদভানি।গানমুম্বাইয়ের একটি হোটেলে বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। হঠাৎ করেই কনের রুমে ঢুকে পড়েন সন্ত্রাসীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে আহত পুলিশ কর্মকর্তা বিজয় দান্ডেকর। হাতে গুলি লেগেছে তাঁর। বিক্রম জানতে পারেন এই বিয়েতে মত নেই মেয়েটির। জোর করেই বিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। প্রথম দেখাতেই মেয়েটিকে ভালো লেগে যায় তাঁর। মেয়েটিও বিয়ের আসর থেকে পালিয়ে যেতে চান বিজয়ের হাত ধরে। হঠাৎ করেই বিজয়ের ওপর আবার হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা। ১৬ নভেম্বর ১৯৯১ সালের সেই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আততায়ীসহ মারা গিয়েছিলেন মেয়েটিও। এই ঘটনার পর বিজয়কে মুম্বাই পুলিশের সবচেয়ে সাহসী এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। কিন্তু সেই মেয়েকে জীবন থেকে মুছতে পারেননি বিজয়। কয়েক মুহূর্তের পরিচয়ে এতটাই ভালোবেসে ফেলেছেন যে জীবনে আর কাউকে বিয়েই করেননি। এই সত্য ঘটনা নিয়ে গত বছর প্রকাশ পায় 'লুট গায়ে' গানটি। বছরের অন্যতম জনপ্রিয় ভিডিও ছিল এটি। বিজয় দান্ডেকরের চরিত্রে ছিলেন ইমরান হাশমি এবং মেয়েটির চরিত্রে উক্তি থারেজা। গানটি গেয়েছেন জুবিন নটিয়াল।
বিনোদন,সিনেমা,গান,বলিউড,ছাপা সংস্করণ,আজকের বিনোদন
'শেরশাহ' সিনেমায় সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি
national
https://www.bd-pratidin.com/city-news/2021/12/24/723965
সরকারদলীয় প্রার্থী হয়েও কোণঠাসা আমি : আইভী
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, আমি সরকারদলীয় প্রার্থী হয়েও কোণঠাসা অবস্থায় আছি। বুধবার রাতে নারায়ণগঞ্জ শহরের দেওভোগস্থ বাসভবন 'চুনকা কুঠিরে' নারায়ণগঞ্জ খেলাঘর আসরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। আইভী বলেন, ২০১৬ সালের নির্বাচনেও আমি দেখেছি, সাখাওয়াত ভাই (বিএনপির তখনকার মেয়র প্রার্থী) সুবিধা পেয়েছিলেন। এবারও আমার চেয়ে বেশি সুবিধা পাচ্ছেন তৈমূর আলম খন্দকার কাকা। আমি তাকে অনুরোধ করব, কারও প্ররোচনায় প্রভাবিত না হয়ে ভোট চাইতে। আপনার ভোট আপনি চান, আমার ভোট আমি চাই। দুজন যে যার মতো ভোট চাইব। তিনি বলেন, শহরে কেউ খুন করবে, চাঁদাবাজি করবে, আমি চুপ করে বসে থাকব, এমনটা আমি না।
null
হায়াৎ আইভী
national
https://www.prothomalo.com/chakri/employment/আইইউটি-নেবে-শিক্ষক-নানান-ভাতার-সঙ্গে-বেতন-৪৪৪-ডলার
আইইউটি নেবে শিক্ষক, নানান ভাতার সঙ্গে বেতন ৪৪৪ ডলার
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি) বাংলাদেশের গাজীপুরে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়। এটি মূলত একটি শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল। বর্তমানে বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃত। বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা ওআইসির হাতে। এর লক্ষ্য ওআইসিভুক্ত সব দেশের ছাত্রদের জন্য পড়াশোনার সুব্যবস্থা করে দেওয়া এবং প্রযুক্তি ও প্রকৌশল শিক্ষার ক্ষেত্রে মুসলমানদের এগিয়ে নিয়ে আসা। আইইউটি লেকচারার পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীকে আগামী ১১ মের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই), কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) এবং সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং (সিইই) বিভাগে লেকচারার নিয়োগ দেওয়া হবে। এসব পদে কতজন নেওয়া হবে তা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়নি। -: $ --। ক্যাম্পাসে যদি কোনো শিক্ষক বাড়ি-সুবিধা না পান, তবে তিনি বাড়িভাড়া বাবদ ৪০ শতাংশ পাবেন। এ ছাড়া পরিবহন, স্বামী/স্ত্রী ভাতা, সন্তান ভাতা, শিক্ষা, মেডিকেলসহ অন্যান্য ভাতা যুক্ত হবে। ইইই, সিএসই এবং সিইইতে বাংলাদেশের বাইরের কেউ শিক্ষক হিসেবে চাকরি পেলে আইন অনুযায়ী অতিরিক্ত ৪০ শতাংশ পাবেন। ইইই ও সিইই বিভাগের প্রার্থীদের বিএসসি (ইঞ্জিনিয়ারিং) বিষয়ে প্রথম শ্রেণি থাকতে হবে। সিএসই বিভাগের প্রার্থীদের বিএসসি (সিএসই) অথবা এমএসসি ডিগ্রি থাকতে হবে। প্রার্থীদের এর সমমানের ডিগ্রি থাকলেও আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণি গ্রহণযোগ্য হবে না।://.-./ এ ঢুকে আবেদন করতে হবে আগ্রহীদের। *বিজ্ঞপ্তিটি এখানে দেখুন
চাকরিবাকরি,চাকরির খবর,চাকরির সাক্ষাৎকার,চাকরির পরামর্শ
গাজীপুরে অবস্থিত আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় 'ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি)' ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে
education-career
https://www.ajkerpatrika.com/29705/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AA%E0%A6%A6-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4-%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6
সরকারি চাকরির শূন্য পদ দ্রুত পূরণের নির্দেশ
সরকারি চাকরির শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণ করতে দপ্তরগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও এর অধীন অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও জাতীয়কৃত প্রতিষ্ঠানের শূন্য পদ পূরণের নির্দেশনা দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার চিঠি পাঠিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।চিঠিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ক্যাটাগরির সরকারি চাকরিতে (বিসিএস ছাড়া) সরাসরি নিয়োগের শূন্য পদগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে পূরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।করোনা মহামারির মধ্যে যেসব চাকরিপ্রার্থীর বয়স পার হয়ে গেছে, সরকারি চাকরিতে আবেদনে তাদের জন্য ২১ মাস ছাড় দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সে বিষয়টিও চিঠিতে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে।প্রসঙ্গত, করোনা মহামারির মধ্যে বিসিএস ছাড়া সব ধরনের সরকারি চাকরিতে আবেদনের জন্য প্রার্থীদের বয়সে ২১ মাস ছাড় দিয়ে গত ১৯ আগস্ট প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সেখানে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিতব্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীদের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ তারিখে নির্ধারণ করতে বলা হয়।এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চাকরির বিজ্ঞাপন প্রকাশ করলে করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রার্থীরাও আবেদনের সুযোগ পাবেন। তাদের বিষয়টি মাথায় রেখেই সরকারি চাকরির শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, সরকারি চাকরির ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯৫৫টি পদ ফাঁকা রয়েছে, যা মোট পদের ২০ দশমিক ২০ শতাংশ। বেসামরিক প্রশাসনেই একটি বড় অংশ ফাঁকা রয়েছে। বেসামরিক প্রশাসনে ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৮টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে ১৫ লাখ ৪ হাজার ৯১৩ জন কর্মরত আছেন।
চাকরি,ক্যারিয়ার,জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়,সরকারি চাকরি
সরকারি চাকরির শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণ করতে দপ্তরগুলোকে নির্দেশনা দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
education-career
https://www.ajkerpatrika.com/173729/%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%80-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AE
ডায়রিয়া রোগী সামলাতে হিমশিম
বাগেরহাটে প্রতিদিন বাড়ছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে রোগী আসছে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালে (সদর হাসপাতাল)। ডায়রিয়া ওয়ার্ডের শয্যাসংখ্যার কয়েক গুণ রোগী ভর্তি হচ্ছে। জনবল বৃদ্ধি করার পরেও চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। ডায়রিয়ার প্রকোপ থেকে বাঁচতে বিশুদ্ধ পানি পান এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।বাগেরহাট সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে বাগেরহাট হাসপাতালে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে প্রায় ২০০ রোগী ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ৮০ ভাগই শিশু। এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সাত শতাধিক ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়েছে।জেলার মধ্যে আক্রান্তের দিক থেকে ফকিরহাটের অবস্থান শীর্ষে। ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সূত্রমতে, প্রতিবছর এই সময়ে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ে। তবে এ বছর আগাম আক্রান্তের সংখ্যা দেড় থেকে দুই গুণ বেশি। উপজেলার আটটি ইউনিয়নের মধ্যে আক্রান্তের দিক দিয়ে শীর্ষে রয়েছে ফকিরহাট সদর।এক সপ্তাহে শতাধিক মানুষ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছে। বাগেরহাট সদর ও মোল্লাহাট উপজেলারও অনেক মানুষ এখানে চিকিৎসা নিচ্ছে।তীব্র দাবদাহ, সুপেয় পানির সংকট, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অভাব, ইফতারে বাইরের ভাজা খাবারসহ বিভিন্ন কারণে সংক্রমণের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শাহ্ মো. মহিবুল্লাহ।গত রোববার সকালে বাগেরহাট সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে দেখা যায়, চার শয্যার বিপরীতে চিকিৎসা নিচ্ছে ২৭ জন। তাদের মধ্যে ২৩ জনই শিশু। শয্যার সংকুলান না হওয়ায় মেঝের পাশাপাশি হাসপাতালের নতুন ভবনের আইসোলেশন ওয়ার্ডের দুটি কক্ষে ডায়রিয়া রোগীদের রাখা হয়েছে।ডায়রিয়া ওয়ার্ডের মেঝেতে চিকিৎসা নেওয়া মোরেলগঞ্জের উত্তর সুতালড়ি গ্রামের শিশু রেহানের মা পারভীন বেগম বলেন, গত শনিবার দুপুরে রেহানের জ্বর ও পাতলা পায়খানা শুরু হয়। পরে স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়ান। পরে রাত ২টার দিকে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক না পেয়ে রোববার সকালে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করান।চার বছর বয়সী নাতি রোমানকে নিয়ে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে রয়েছেন সদর উপজেলার বেসরগাতি এলাকার রুমিসা বেগম। তিনি বলেন, 'নাতি এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। হাসপাতাল থেকে শুধু স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় অন্যান্য ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে। কিন্তু আগে জানতাম, রোগীর ওষুধ হাসপাতাল থেকেই দেয়। আমরা গরিব মানুষ। এত ওষুধ কীভাবে কিনব?'ডায়রিয়ায় আক্রান্ত দুই ছেলেকে নিয়ে হাসপাতালে আসা বাগেরহাট সদর উপজেলার বেতখালি এলাকার আল আমিন বলেন, 'চার দিন আগে ছোট ছেলেকে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করিয়েছি। দুদিন থেকে চার বছর বয়সী বড় ছেলেরও বমি হচ্ছে। গতকাল (শনিবার) তাকেও হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছি।'গতকাল ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, বহির্বিভাগে ডায়রিয়া রোগীর ভিড়। প্রতিদিনই ৭-৮ জন ডায়রিয়া রোগী ভর্তি হয়। হাসপাতালের ডায়রিয়া ইউনিটের শয্যা কানায় কানায় পূর্ণ। এ ছাড়া বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতেও ভর্তি আছে অনেক রোগী। সব বয়সী মানুষই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। তবে আক্রান্তের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধের সংখ্যা বেশি।ফকিরহাটের মূলঘর এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন শেখ বলেন, দুদিন আগে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া তিন বছরের শিশু সোহেলীর পরিবার তাকে দুদিন আগে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছে বলে জানান তার স্বজনেরা। অন্যদিকে পাঁচ বছরের শিশু লামিয়ার পরিবার জানায়, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গত রোববার সকালে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার ওষুধ ও স্যালাইন চলছে।বাগেরহাট সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের নার্স আসমা বেগম বলেন, শিফট অনুযায়ী তাঁরা রোগীদের সেবা দেন। কিন্তু অতিরিক্ত রোগীর চিকিৎসা দিতে তাঁদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। প্রতিদিন নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। তবে শিশুরা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সুদেব দেবনাথ বলেন, গত শনিবার রাতে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ছয়জন ডায়রিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। তাদে মধ্যে বেশির ভাগ রোগীই পানিশূন্যতা নিয়ে ভর্তি হয়। এ ছাড়া যেসব রোগীর ডায়রিয়ার লক্ষণ দেখা দেবে, তাদের বেশি করে খাওয়ার স্যালাইন খাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে নির্ধারিত শয্যা চারটি। কিন্তু প্রতিদিন এখানে ২০ থেকে ২৫ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়। আবার ১০-১৫ জন সুস্থ হয়ে ফিরে যায়। কয়েক গুণ বেশি রোগীর সঠিক চিকিৎসা দিতে ডায়রিয়া ওয়ার্ডের জন্য চিকিৎসক ও নার্সের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া নতুন ভবনের দুটি কক্ষ ডায়রিয়া রোগীদের জন্য বরাদ্দ দিয়েছে। সব ডায়রিয়া রোগীর চিকিৎসা দেওয়ার জন্য সব ধরনের ওষুধ, স্যালাইনসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।অসীম কুমার সমাদ্দার আরও বলেন, উপকূলীয় জেলাগুলোতে বর্তমানে ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এ জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদেরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন। ডায়রিয়া থেকে বাঁচতে বিশুদ্ধ পানি পানের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। সেই সঙ্গে সুস্থ মানুষকে বেশি বেশি তরল খাবার ও মাঝে মাঝে খাওয়ার স্যালাইন খেতে হবে। পাতলা পায়খানা ও বমি বেশি হলে বাড়ি না থেকে হাসপাতালে যাওয়ার অনুরোধ করেন তিনি।ফকিরহাট জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. হাসিবুর রহমান বলেন, এই অঞ্চলে বেশির ভাগ টিউবওয়েলের পানি লবণাক্ত। অনেকে পুকুরের পানি পান করে অসুস্থ হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে তারা বিনা মূল্যে ক্লোরিন ট্যাবলেট দেন। সামান্য গন্ধ থাকায় অনেকে খেতে চায় না। তবে ২০ লিটার পানিতে একটি ট্যাবলেট দিলে তা নিরাপদ পানি হবে।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শাহ্ মো. মহিবুল্লাহ বলেন, 'ডায়রিয়া মূলত পানিবাহিত রোগ। তাই পরিচ্ছন্নভাবে খাবার গ্রহণ ও বিশুদ্ধ পানি পান করলে প্রতিরোধ করা সম্ভব। প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের জন্য জনসচেতনতা তৈরি করা গেলে সহজেই এ রোগ থেকে আমরা মুক্তি পাব।'
বাগেরহাট,চিকিৎসা,হাসপাতাল,খুলনা বিভাগ,ডায়রিয়া,খুলনা,ফকিরহাট,ছাপা সংস্করণ,খুলনা সংস্করণ,খুলনা ৭
বাগেরহাট সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া আক্রান্ত এক শিশুকে গত রোববার চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
national
https://www.prothomalo.com/bangladesh/district/ক্লিনিক-কর্তৃপক্ষের-বিরুদ্ধে-স্বেচ্ছাসেবীর-দেওয়া-রক্ত-বিক্রির-অভিযোগে-বিক্ষোভ
ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবীর দেওয়া রক্ত বিক্রির অভিযোগে বিক্ষোভ
গাজীপুরের শ্রীপুরে নিউ পদ্মা ডিজিটাল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবীর দেওয়া রক্ত রোগীর কাছে ছয় হাজার টাকায় বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ শুক্রবার সকাল থেকে হাসপাতালের সামনে স্থানীয় বিভিন্ন রক্তদাতা সংগঠনের সদস্যরা বিক্ষোভ করছেন। আজ দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ওই হাসপাতালের সামনে শতাধিক লোকজন রক্ত বিক্রির প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাঁরা এ ঘটনার বিচার দাবি করে হাসপাতালের সামনের সড়কে মিছিল করেন। তবে রক্ত বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করেছে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত বুধবার ওই হাসপাতালে পিয়া নামের এক নারীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার হয়। এ জন্য ওই নারীর বি নেগেটিভ রক্তের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। পরে ওই নারীর স্বামী রক্তের ব্যবস্থা করার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এক ব্যাগ রক্তের জন্য প্রথমে সাত হাজার টাকা দাবি করে। পরে ওই রক্ত ছয় হাজার টাকায় বিক্রি করতে রাজি হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। মূলত বিপ্লব চন্দ্র সরকার নামের এক স্বেচ্ছাসেবী বিনা মূল্যে ওই রক্তদান করেছিলেন। বিপ্লব প্রথম আলোকে মুঠোফোনে বলেন, ওই হাসপাতালের মালিক মো. শাহাবুদ্দিন তাঁকে ফোন করে জানান, একজন দরিদ্র রোগীর জন্য এক ব্যাগ বি নেগেটিভ রক্তের প্রয়োজন। পরে বেলা সোয়া তিনটার দিকে তিনি ওই হাসপাতালে গিয়ে রক্ত দান করেন। এর বিনিময়ে তিনি কোনো অর্থ নেননি। বিপ্লব আরও বলেন, 'রক্ত বিক্রির বিষয়টি শুনে দুঃখ পেয়েছি। মানবতার সেবায় বিনা মূল্যে দেওয়া রক্ত এভাবে বিক্রি হওয়া খুবই দুঃখজনক।' রক্ত বিক্রির বিষয়ে ওই নারীর স্বামীর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় রক্তদাতা সংগঠনের সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। রক্তদাতা সংগঠন সিএইচবি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা পারভেজ প্রধান প্রথম আলোকে বলেন, গাজীপুর ও আশপাশের ৩০টি রক্তদাতা সংগঠনের লোকজন এ ঘটনার প্রতিবাদ করতে হাসপাতালের সামনে এসেছেন। স্বেচ্ছায় রক্তদাতারা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান। অভিযোগের বিষয়ে নিউ পদ্মা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকদের একজন মো. শাহাবুদ্দিন মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, রক্ত বিক্রি করা হয়নি। সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের খরচ বাবদ ছয় হাজার টাকা জমা নেওয়া হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ সঠিক নয়।
শ্রীপুর,প্রতারণা,গাজীপুর,স্বাস্থ্য,চিকিৎসা,ঢাকা বিভাগ
স্বেচ্ছায় দেওয়া রক্ত বিক্রি অভিযোগে বিভিন্ন রক্তদাতা সংগঠনের সদস্যদের বিক্ষোভ। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায়
national
https://www.ajkerpatrika.com/44014/%E0%A7%A7-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A7%A8%E0%A7%A6-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
১ লাখ ২০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার
৪৬৪ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার ৫৯০ টাকা ব্যয়ে এক লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বাংলাদেশ কেমিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) এসব সার সংগ্রহ করবে।অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে বুধবার সরকারি ক্রয় কমিটির বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন ক্রয় কমিটি ও অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে অনুমোদন পাওয়া প্রস্তাব সম্পর্কে জানান।রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় কাতারের মুনতাজ থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১১৫ কোটি ৫৮ লাখ ২৩ হাজার ৫৩০ টাকায় এবং কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের কাছ থেকে ৫ম লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ১১৯ কোটি ১৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকায় কেনা হবে।এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সৌদি বেসিক ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন থেকে ১১৫ কোটি ৫৮ লাখ ২৩ হাজার ৫৩০ টাকায় ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার এবং আরেক লটে একই প্রতিষ্ঠান থেকে ১১৪ কোটি ৩০ লাখ ২৮ হাজার ৫৩০ টাকায় আরও ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক প্রিল্ড ইউরিয়া সার কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় কমিটি।বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনকে ইন্দোনেশিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ১৭৪ কোটি ২০ লাখ টাকায় ৪০ হাজার মেট্রিক টন ফার্নেস অয়েল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়িত 'কর্ণফুলী নদীর সদরঘাট হতে বাকলিয়া চর পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণ এবং ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে নাব্যতা বৃদ্ধি' প্রকল্পে ৫৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় কমিটি। এ ছাড়া বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ কাজের বাস্তবায়ন তদারকির জন্য কোরিয়ার ওজো () ও সুনজিনকে () যৌথভাবে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৯ কোটি ৩৬ লাখ ৯৬ হাজার ৫৩৯ টাকা।অর্থমন্ত্রী জানান, ক্রয় কমিটিতে ৭৫১ কোটি ৭০ কোটি ৬৮ লাখ ১২০ টাকা ব্যয়ে সাতটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরকারি কোষাগার থেকে ব্যয় করা হবে ২৮৭ কোটি ৯ লাখ ৯০ হাজার ২৩৯ টাকা। আর দেশীয় ব্যাংক থেকে ৪৬৪ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার ৫৯০ টাকা ঋণ নেওয়া হবে।এদিন অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি খাদ্য অধিদপ্তরকে রাশিয়ান ফেডারেশন থেকে জিটুজি ভিত্তিতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে এক লাখ মেট্রিক টন গম কেনার প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। সামসুল আরেফিন জানান, রাশিয়া জিটুজি পদ্ধতিতে গম কেনার প্রস্তাব বাংলাদেশকে দিয়েছিল। অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি প্রস্তাবটি অনুমোদন দেওয়ায় এখন গমের দাম ঠিক করতে দেশটির সঙ্গে বসা হবে।
সরকার,মন্ত্রিসভা
১ লাখ ২০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার
economy
https://www.bd-pratidin.com/entertainment/2021/06/25/663422
এবার আফ্রিকান গান গাইলেন হিরো আলম (ভিডিও)
থামানো যাচ্ছে না হিরো আলমকে, সমালোচনার তীর উপেক্ষা করে একের পর এক গান গেয়ে যাচ্ছেন তিনি। অনেকটাই যেন 'ড্যাম কেয়ার' ভাব তার মাঝে। মনে হচ্ছে কোনো সমালোচনাই তার এই গান গাওয়া আটকাতে পারবে না। এবার আফ্রিকান ভাষায় গান গাইলেন তিনি। যদিও গানের ভাষা পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডা না তানজানিয়ার তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে এই গানের সাথে তানজানিয়ায় জন্মগ্রহণকারী জানজিবারী তারব গায়িকা ফাতুমা বিনতি বারাকা ওরফে বি কিডুডের একটি গানের সুর ও লিরিক্সের কিছুটা মিল পাওয়া গেছে। উল্লেখ্য, গত বছরের ২৬ নভেম্বর হিরো আলম তার অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে 'বাবু খাইছো' নামে একটি গান রিলিজ করেন। এ নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আসলেই থেমে থামেনকি আলম। তিনি ধারাবাহিকভাবে গান করে যাচ্ছেন, এরই মধ্যে তার হিন্দি, ইংরেজি ও আরবিসহ বিভিন্ন ভাষার লিরিক্সের গানও মুক্তি পেয়েছে। নিজের বানানো মিউজিক ভিডিওর মডেল হয়ে আলোচনায় এসেছিলেন হিরো আলম। এরপর তিনি কাজ করেছেন চলচ্চিত্রেও। তবে তার চলচ্চিত্র খুব একটা সাড়া ফেলতে পারেননি। অংশ নিয়েছিলেন নির্বাচনেও। এরপর তিনি গায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে একের পর এক গান গেয়ে যাচ্ছেন। এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা হলেও তিনি থেমে নেই। বিডি-প্রতিদিন/শফিক
null
ভিডিও'র স্থিরচিত্রে হিরো আলম
entertainment
https://samakal.com/whole-country/article/210875262/আক্রান্ত-খাসিপুঞ্জি-পরিদর্শন-শেষে-উদ্বেগ-জানাল-সম্মিলিত-নাগরিক-দল
আক্রান্ত খাসিপুঞ্জি পরিদর্শন শেষে উদ্বেগ জানাল সম্মিলিত নাগরিক দল
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় খাসিপুঞ্জির পানজুমের গাছ কাটা এবং খাসি ও মান্দি আদিবাসীদের ওপর হামলার ঘটনায় নাগরিকদের একটি প্রতিনিধি দল গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। রোববার বিকেলে উপজেলার কর্মধার ডলুছড়া, কুকিজুরী ও বেলুয়া পুঞ্জির ক্ষতিগ্রস্ত পানজুম পরিদর্শন এবং হামলায় আহতদের সঙ্গে দেখা করেন নাগরিক প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। সম্মিলিত নাগরিক দলের হয়ে পরিদর্শন করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি ডাডলী ডেরিক প্রেন্টিস, বাসদ নেতা অ্যাডভোকেট আবুল হাসান, বৃহত্তর সিলেট আদিবাসী ফোরামের মহাসচিব ফিলা পতমী, বৃহত্তর সিলেট ত্রিপুরা উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি জনক দেববর্মা, সাধারণ সম্পাদক সুমন দেববর্মা, মৌলভীবাজারের সাংস্কৃতিক সংগঠন সুরের ভেলার সভাপতি রনজিত জনি, ছাত্রনেতা প্রীতম দাস, খাসি সোশ্যাল কাউন্সিলের তথ্য ও প্রচার সম্পাদক সাজু মারছিয়াং। প্রতিনিধি দলের সদস্য সাজু মারছিয়াং সন্ধ্যায় ফোনে জানান, হামলার ঘটনায় পুঞ্জির বাসিন্দারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। বনায়নের নামে আদিবাসীদের উচ্ছেদের লক্ষ্যে পানজুমের গাছ নষ্ট করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারের কাছে অনুরোধ করছি। কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিনয় ভূষণ রায় রোববার সন্ধ্যায় বলেন, পুঞ্জির বাসিন্দারা যাতে নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারেন, সেজন্য মুড়ইছড়া প্রবেশ গেটে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
মৌলভীবাজার,কুলাউড়া,খাসিপুঞ্জি,আদিবাসী,সম্মিলিত নাগরিক দল
কুলাউড়ায় পুঞ্জির পানজুমের গাছ কাটা এবং খাসি ও মান্দি আদিবাসীদের ওপর হামলার ঘটনায় পুঞ্জি পরিদর্শন করেছেন সম্মিলিত নাগরিক দল
national
https://samakal.com/whole-country/article/210355319/ঘুমন্ত-স্কুলছাত্রীকে-কুপিয়ে-হত্যার-চেষ্টা
ঘুমন্ত স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা
বানিয়াচং উপজেলার ১২নং সুজাতপুর ইউনিয়নের ইকরামে ঘুমন্ত অবস্থায় এক স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার গভীর রাতের কোনো এক সময় এ ঘটনা ঘটে। পরে বুধবার সকালে তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় স্থানীয়রা। বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরান হোসেন জানান, বর্তমানে ছাত্রীটিকে সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আহত ছাত্রী মারজানা আক্তার (১৬) ইকরাম গ্রামের মোস্তাফা মিয়ার মেয়ে। সে স্থানীয় একটি স্কুলের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাতে মারজানা তার বসত ঘরে একা ঘুমিয়ে ছিলো। সকালের দিকে পার্শ্ববর্তী বাড়ির একজন তাকে ডাকতে গিয়ে দেখতে পান রক্তাক্ত দেহ অচেতন অবস্থায় মাটিতে পড়ে রয়েছে। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে আহত ছাত্রী মারজানাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়। তবে কে বা কারা তাকে হত্যার করার জন্য এই কাজ করেছে তা কেউ বলতে পারেননি। এ বিষয়ে ওসি এমরান হোসেন বলেন, ঘটনার পরের দিন মারজানাকে উদ্ধারের পর হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে সকালেই তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
বানিয়াচং,হবিগঞ্জ,সুজাতপুর,লছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা
হাসপাতালে ভর্তি আহত কিশোরী
national
https://www.ajkerpatrika.com/169897/%E0%A6%86%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B0
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আস-সামছ জগলুল হোসেন এই জামিন দেন।দুপুরে হাফিজুর রহমান কার্জন ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেন। একই সঙ্গে তাঁর আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল জামিন মঞ্জুর করেন।রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।২০২১ সালের ২২ জুলাই হাফিজুর রহমান কার্জন ফেসবুকে একটি লেখা পোস্ট করেন। সেখানে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ উঠলে তিনি সঙ্গে সঙ্গে লেখাটি মুছে ফেলে ক্ষমা চান।এ ঘটনায় বাংলাদেশ হিন্দু যুব পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক অমিত ভৌমিক গত বছরের ১ আগস্ট শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।মামলার অভিযোগে বলা হয়, হাফিজুর রহমান কার্জন মানহানিকর, সর্বোপরি সনাতন ধর্মের ভগবানকে নিয়ে হেয় করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন, যেটি এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। এর মাধ্যমে তিনি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট, ধর্মীয় উগ্রবাদ সৃষ্টি, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে অস্থিতিশীল ও সরকারকে বিব্রত করার মানসে স্বেচ্ছায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন।
ঢাকা জেলা,ঢাকা বিভাগ,আদালত,ঢাবি,জামিন,ঢাকা
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান
national
https://www.bd-pratidin.com/city-news/2022/05/14/768848
নারী সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে খুলনার ব্যবসায়ী রকিবুল খুন!
খুলনার ফুলতলা বণিক কল্যাণ সোসাইটির নেতা মো. রকিবুল ইসলাম হত্যায় পূর্বশত্রুতা ও পারিবারিক দ্বন্দ্ব সামনে রেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, সদ্য বিয়ে করা স্ত্রী পিয়ারী খাতুন ওরফে বর্ষার সঙ্গে নিহতের পরিবারের সুসম্পর্ক ছিল না। এ ছাড়া বর্ষার আগে নওয়াপাড়ায় আরেকটি বিয়ে হয়েছিল। সেখান থেকে পালিয়ে এসে তিনি গোপনে রকিবুলকে বিয়ে করেন। ঘটনার প্রতিশোধ নিতে এ হত্যা হতে পারে বলে ধারণা করছেন নিহতের ভগ্নিপতি খায়রুল ইসলাম। এদিকে রকিবুল হত্যায় তিন ভাড়াটে খুনি অংশ নেয়। যশোরে অভয়নগর থেকে ফেরার পথে বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে দত্তগাতি এলাকায় তাকে গুলি করা হয়। এতে রকিবুলের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা তার স্ত্রী বর্ষার ডান হাতেও শর্টগানের ছররা গুলি লাগে। স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রকিবুলকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে ঘটনার পর অপরিচিত কয়েকজন দামি গাড়িতে বর্ষাকে ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে খুলনা মেডিকেলে নিয়ে আসে। বর্ষার সঙ্গে তাদের কী সম্পর্ক এ প্রশ্ন তুলেছেন নিহতের পরিবার। ফুলতলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইলিয়াস তালুকদার জানান, খবর পাওয়ার পর তাৎক্ষণিক পুলিশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপস্থিত হয়। সেখানে নিহতের স্ত্রীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর গুলিবিদ্ধ থাকায় তাকে খুলনা মেডিকেলে স্থানান্তর করা হয়েছে। কিন্তু কারা তাকে গাড়িতে খুলনায় নিয়ে গেছেন জানি না।
null
তে নিহত মো. রকিবুল ইসলাম ও তার আহত স্ত্রী পিয়ারী বেগম
national
https://www.ajkerpatrika.com/97721/%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%9C%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8
টানা বর্ষণে হেলে পড়েছে ধান
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে উপকূলীয় বরগুনার বেতাগীতে দুদিন ধরে টানা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। গত রোববার থেকে টানা ভারী বৃষ্টিতে উপজেলার কৃষি জমি ও ধানখেতগুলোতে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা।যেসব নিচু জমিতে পানি জমে গেছে, বৃষ্টি থামার পরে ওই সব জমির পাকা ধান গাছ হেলে পড়েছে। ফলে যেসব খেতের ধান এখনো পরিপক্ব হয়নি সেগুলো চিটা হওয়ার আশঙ্কা করছেন চাষিরা।বেতাগী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় এবার ১ হাজার ৬২০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চফলনশীল ধান ছাড়াও রয়েছে স্থানীয় জাতের কালোজিরা, দুধসর, চিনি আতপ ও কাটারিভোগ ধান। এ ছাড়া শীতকালীন সবজি শিম, মুলা, বরবটি, আগাম জাতের টমেটো ও ফুলকপির চাষও করা হয়েছে। তবে পানি দ্রুত নেমে গেলে জমির ধান হেলে পড়লেও তেমন কোনো ক্ষতির আশঙ্কা করছে না কৃষি বিভাগ।উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের ফুলতলা গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম জানান, তিনি প্রায় পাঁচ বিঘা জমিতে আমনের চাষ করেছিলেন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গত দুই দিনের টানা বর্ষায় অধিকাংশ পাকা ধান গাছ হেলে পড়েছে।নজরুল ইসলামের দাবি, বৃষ্টি না হলে এক সপ্তাহের মধ্যেই তিনি ধান কাটতে পারতেন। এখন ধান কাটা এক সপ্তাহ পিছিয়ে দিতে হবে। এ ছাড়া হেলে পড়া ধান কেটে ঘরে তুলতে খরচও দ্বিগুণ পড়বে। ধান কাটতে দেরি হলে রবিশস্য চাষাবাদ বিলম্ব হবে। এ ছাড়া যে ধানগুলো এখনো পোক্ত হয়নি সেগুলো চিটা হওয়ার শঙ্কা করছেন তিনি।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইকবাল হোসেন বলেন, গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে কৃষকেরা কিছুটা ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। তবে জমি থেকে দ্রুত পানি নেমে গেলে কৃষকদের খুব বেশি শঙ্কার কারণ নেই।
বরিশাল জেলা,বরগুনা,বরিশাল বিভাগ,ছাপা সংস্করণ,বরিশাল সংস্করণ,বেতাগী,পটুয়াখালী বরগুনা পিরোজপুর
তালতলীতে টানা বর্ষণে হেলে পড়েছে ধান। উপজেলার জয়ালডাঙ্গা এলাকা থেকে গতকাল ।
national
https://www.ajkerpatrika.com/145928/%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A8
নতুন চরে জাগছে সন্দ্বীপবাসীর স্বপ্ন
বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির বহুমুখী প্রভাবে দেশে বেড়েছে নদীভাঙন। পাশাপাশি ভূমিধস, নদীর নাব্যতা হ্রাস, পলি জমে চর জাগা, লবণাক্ততা বৃদ্ধিসহ নানাবিধ নেতিবাচক চিত্র পরিলক্ষিত হচ্ছে দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে দেশের উপকূলীয় অঞ্চল তলিয়ে যাওয়ার হুমকিতে রয়েছে। এরই মধ্যে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ঘিরে তৈরি হয়েছে নতুন স্বপ্ন। কারণ, গত কয়েক বছরে সেখানে একের পর এক চর জেগে উঠছে।ইতিমধ্যে বিশাল জলরাশির বুক চিরে সন্দ্বীপ উপজেলায় ৫টির বেশি চর জেগেছে। এতে করে দ্বীপ উপজেলার আয়তনে নতুন করে যোগ হয়েছে প্রায় ২ হাজার হেক্টর ভূমি। এসব জমি জেগে ওঠার পরই ঘাসে ভরে গেছে। সেখানে চরছে গরু-মহিষ, ভেড়াসহ গবাদিপশু। এতে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে মানুষ। এতে ভাঙনকবলিত দ্বীপটির বাসিন্দাদের মনে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে।সন্দ্বীপ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পশ্চিমের চর, কালাপানিয়া চর, সারিকাত ইউনিয়নের দিকে একটি, বাউরিয়া ইউনিয়নের দিকে একটি ও দীর্ঘা পাড় ইউনিয়নে আরেকটি চর জেগেছে। ২ হাজার হেক্টর ভূমি উপজেলায় নতুন করে যোগ হয়েছে।এই কৃষি কর্মকর্তা বলেন, নতুনভাবে গড়ে ওঠা চারণভূমি লবণাক্ত। ফলে সেখানে কীভাবে ফসল ফলানো যায়, সে জন্য মাটি পরীক্ষা করা হয়েছে। এমনকি ব্রি ধান-৮৯ নতুন জমিতে ভালো ফলন দিয়েছে।উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, উপজেলায় ইতিমধ্যে ৪০টি ভেড়ার খামার গড়ে উঠেছে। এসব খামারে কারও ৫০ আর কারও ১০০ ভেড়া রয়েছে। একইভাবে গরু, মহিষেরও খামার নতুনভাবে গড়ে উঠছে। এ ছাড়া ব্যক্তিগত উদ্যোগেও গবাদিপশু পালন বাড়ছে। কারণ নতুন চারণভূমিতে মিলছে পশু খাবার।স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ভাঙনের কবলে কিংবা হুমকির মুখে যাঁরা অন্যত্র চলে গেছেন তাঁরাও আবার ফিরে আসছেন।ভেড়ার খামার করে সফল হয়েছেন সন্দ্বীপ পৌরসভার মেয়র মোক্তাদের মাওলা সেলিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, যদিও আগে থেকে সন্দ্বীপে ভেড়ার খামার ছিল। তবে চারণভূমি বাড়ায় নতুন করে অনেকে এ পেশায় আসছেন। এ পেশায় লাভবানও হচ্ছেন।সারিকাতের বাসিন্দা লোকমান হোসেন বলেন, '১৯৮০ সালের দিকে আমাদের মহিষের খামার ছিল। মাঝে ভাঙনের কবলে পড়ে এ পেশা থেকে সরে আসি। দুই বছর আগে একটা মহিষ কিনি। এখন চারটি মহিষ আমার।'প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ডা. মো. আলী আজম বলেন, 'কর্মিসংকট থাকলেও খামারিদের পশু পালনে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি।'নেটওয়ার্ক অন ক্লাইমেট চেঞ্জ ইন বাংলাদেশের (এনসিসিবি) ম্যানেজার (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি) ড. মুহাম্মদ ফররুখ রহমান বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব হালনাগাদ করা প্রয়োজন। বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোকে নতুন চরে জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।
চট্টগ্রাম জেলা,চট্টগ্রাম বিভাগ,চট্টগ্রাম ,ছাপা সংস্করণ,চট্টগ্রাম সংস্করণ,আজকের চট্টগ্রাম
নতুন চরে জাগছে সন্দ্বীপবাসীর স্বপ্ন
national
https://www.ajkerpatrika.com/188384/%E0%A6%9D%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E2%80%88%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%87
ঝুঁকিপূর্ণজেটির মাথা ভাঙল কুমিরায় দুর্ভোগে যাত্রীরা
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের কুমিরা-গুপ্তছড়া নৌপথের কুমিরা জেটির মাথা ভেঙে গেছে। দুই সপ্তাহ আগে বিআইডব্লিউটিএর ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার পর গত বৃহস্পতিবার জেটির যে অংশ দিয়ে যাত্রীরা নিচে নেমে স্পিডবোট বা লালবোটে ওঠানামা করত, সেটি ভেঙে যাওয়ায় গতকাল শুক্রবার থেকে যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে জেটির মাথায় যাত্রী ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়েছে।দুই সপ্তাহ আগে জেটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে বিআইডব্লিউটিএ সেখানে নোটিশ টানিয়ে দেয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে ভাটার সময় যাত্রীদের হাঁটুসমান কাদাপানিতে নেমে লালবোটে উঠতে হচ্ছে।সোহেল নামের এক যাত্রী বলেন, গতকাল শুক্রবার সকালে সন্দ্বীপ থেকে স্পিডবোটে করে কুমিরা ঘাটে পৌঁছে তিনি ভোগান্তিতে পড়েন। তিনি বলেন, 'আমার সঙ্গে রোগী ছিল। মাঝের সিঁড়ি মাটি থেকে প্রায় ৪ ফুট ওপরে। তাই মাঝের সিঁড়ি দিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। পুরো পথ কাদাপানি হেঁটে আসতে হয়েছে।'কুমিরা ঘাটে জাহাজের দুটি ট্রিপ বাতিল করা হয়। গতকাল জাহাজটি চারবার যাতায়াতের কথা থাকলেও দুইবার যাতায়াত করে।এদিকে কুমিরা ঘাটের পরিচালক জগলুল হোসাইন নয়ন বলেন, কুমিরা জেটির যে অংশ ভেঙে গেছে সেটির বিকল্প হিসেবে প্রায় ১২০ ফুট লোহার সেতু জেলা পরিষদের ইজারাদারে উদ্যোগে নির্মাণের জন্য ঘাট ইজারাদার এস এম আনোয়ার হোসেন চেয়ারম্যানসহ আমরা গত বৃহস্পতিবার বিআইডব্লিউটিএর অফিসে গিয়ে আবেদন জানালে তা নাকচ করে দেয় বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ। তারা আমাদের এ ধরনের উদ্যোগ বাতিল করে দেয়। ফলে যাত্রীদের ওঠানামার দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে ইজারাদারের পক্ষ থেকে প্লাস্টিকের ড্রাম দিয়ে জেটির মাথা পর্যন্ত ভাসমান ব্রিজ করা যায় কিনা আমরা চেষ্টা করছি।'এদিকে গুপ্তছড়া ঘাটে জেটির মাথায় ভাটার সময় যাত্রীদের কাদা ও পানি এড়িয়ে সহজে ওঠানামা করার জন্য জেটির মাথায় জেলা পরিষদের ইজারাদারের উদ্যোগেও মার্চ মাসে কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করে দেয়।বিআইডব্লিউটিএর চট্টগ্রামের বন্দর ও পরিবহন বিভাগের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) নয়ন শীল বলেন, 'কুমিরা জেটির ঝুঁকিপূর্ণ অংশ নিয়ে আমরা অবগত আছি। দ্রুত এর একটা ব্যবস্থা (মেরামত) করার জন্য ইতিমধ্যে আমরা কাজও শুরু করে দিয়েছি।'
চট্টগ্রাম জেলা,চট্টগ্রাম বিভাগ,বিআইডব্লিউটিএ,দুর্ভোগ,সন্দ্বীপ,নৌপথ,ঝুঁকিপূর্ণ,চট্টগ্রাম ,ছাপা সংস্করণ,চট্টগ্রাম সংস্করণ,আজকের চট্টগ্রাম
মাথা ভেঙে যাওয়া জেটি
national
https://www.bd-pratidin.com/national/2021/04/28/644204
বাংলা একাডেমির ডিজি হাবিবুল্লাহ সিরাজীর অবস্থা স্থিতিশীল
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবিবুল্লাহ সিরাজীর সফল অপারেশনের পর তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে বাংলাএকাডেমির সচিব এ এইচ এম লোকমান জানান, গত ২৫ এপ্রিল বেলা ১১টায় পেটে ব্যথা নিয়ে তিনি রাজধানীর দারুস সালামের স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকরা তার চিকিৎসার জন্য বোর্ড গঠন করেন। নানা ডায়াগনোসিসের পর হাবিবুল্লাহ সিরাজীর পেটে ইনটেস্টিনাল অবসট্রাকশন অপারেশন করতে গিয়ে বৃহদান্ত্রের পাশে বড় আকারের একটি টিউমার ব্লাষ্টের অস্তিত্ব পান। পরবর্তীতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে তা অপারেশনের মাধ্যমে অপসারণ করা হয়। বিডি প্রতিদিন/আরাফাত
null
হাবিবুল্লাহ সিরাজী
national
https://www.dailynayadiganta.com/asia/348983/যৌথ-মৈত্রী-দফতর-চালু-করলো-দুই-কোরিয়া
যৌথ মৈত্রী দফতর চালু করলো দুই কোরিয়া
উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া কায়েসংয়ের নদার্ন নগরীতে শুক্রবার একটি যৌথ মৈত্রী দফতর চালু করেছে। আগামী সপ্তাহে প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইনের পিয়ংইয়ং সফরের প্রাক্কালে ঘনিষ্ট সম্পর্ক গড়ে তুলতে তারা এমন পদক্ষেপ নিলো। এক যৌথ প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রীকরণ মন্ত্রী চো মিউং-গিওন এক অনুষ্ঠানে বলেন, 'আজ এখানে ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো। দক্ষিণ ও উত্তর কোরিয়ার যৌথভাবে নির্মিত আরেকটি শান্তির প্রতীক হচ্ছে এই মৈত্রী দপ্তর।'
null
যৌথ মৈত্রী দপ্তর চালু করলো দুই কোরিয়া
international
https://www.dailynayadiganta.com/politics/381485/নতুন-দায়িত্ব-পাচ্ছেন-বেগম-মতিয়া-চৌধুরী
নতুন দায়িত্ব পাচ্ছেন বেগম মতিয়া চৌধুরী!
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সদ্যসাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীকে একাদশ জাতীয় সংসদে সংসদ উপনেতা করা হতে পারে। ডেপুটি স্পিকার হিসেবে দলের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু। এ ছাড়া সরকার দলের চিফ হুইপ হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন মাদারীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নূর-ই আলম চৌধুরী লিটন। আওয়ামী লীগ ও সরকারের একাধিক সূত্র এমন আভাস দিয়েছে। সূত্রগুলো জানায়, এবারের সংসদে হুইপ হওয়ার আলোচনায় এগিয়ে রয়েছেন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জয়পুরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, নওগাঁ-২ আসনের সংসদ সদস্য শহিদুজ্জামান সরকার এবং চট্টগ্রাম-৬ আসনের এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী। শেরপুর-১ আসনের আতিউর রহমান আতিকেরও সম্ভাবনা রয়েছে হুইপ পদে।সূত্রগুলো জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে উপনেতা হিসেবে এবারো নারী নেত্রীকে প্রাধান্য দিতে চান। সেই বিবেচনায় সংসদ উপনেতা হিসেবে শেরপুর-২ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য মতিয়া চৌধুরীর সম্ভাবনা অনেক বেশি। এর আগে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এ পদে ছিলেন। দশম সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী একাদশ সংসদেরও স্পিকার থাকার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েই আছে। তবে সংসদীয় বিধান অনুযায়ী স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার প্রথম সংসদের অধিবেশনে সংসদ সদস্যদের সমর্থনে নির্বাচিত হবেন। সংসদ উপনেতা আওয়ামী লীগের সংসদীয় দল বৈঠক করে ঠিক করার নিয়ম আছে। তবে গত ৩ জানুয়ারি সংসদীয় দলের একটি সভায় সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এই দায়িত্ব দিয়ে দিয়েছেন সংসদীয় দলের সদস্যরা। আর চিফ হুইপ ও হুইপ নির্বাচনের এখতিয়ার সংসদ নেতা শেখ হাসিনার। তিনি তার বিচেনায় চিফ হুইপ ও হুইপদের নাম স্পিকারের কাছে পাঠানোর পরে স্পিকার তাদের নামে প্রজ্ঞাপন জারি করবেন।
null
বেগম মতিয়া চৌধুরী
politics
https://www.ajkerpatrika.com/132557/%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A7%9F%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0
করোনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন তরুণেরা
গত বছরের জুলাইয়ের মাঝামাঝি বাবা-মা আর দাদার করোনা শনাক্ত হলেও দুই দফা পরীক্ষা করেও নেগেটিভ ফল পান রাজধানীর মগবাজারের বাসিন্দা নোমান (২৬)। সে সময় বিশ্বজুড়েই দাপট ছিল করোনার ভারতীয় ধরন বা ডেলটার। তবে এবার নতুন ধরন ওমিক্রন থেকে রেহাই মেলেনি তাঁর। শুধু নোমানই নন, বর্তমানে আক্রান্তদের বেশির ভাগই তরুণেরা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে আক্রান্তদের বেশির ভাগের বয়স ২৫ থেকে ৩৪ বছর। তবে মারা যাচ্ছেন বয়স্করাই বেশি।স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৫ জানুয়ারি দেশে করোনা শনাক্তের সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ৩৩। এর মধ্যে চার হাজার ২৭ জনের বয়স ছিল ২১ থেকে ৩৫ বছর। ৩৬ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ছিলেন দুই হাজার ৯৮৬ জন। এরপরই ছিল ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের অবস্থান। সংখ্যায় যা এক হাজার ৯৬৯ জন। সে হিসাবে ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী মোট রোগী ছিলেন সেদিন ৮ হাজার ৯৮২ জন।পরদিন ২৬ জানুয়ারি, আক্রান্ত ১৫ হাজার ৫২৭ জনের মধ্যে ৯ হাজার ৩১২ জনই ছিলেন ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী। পরদিনও মোট আক্রান্তদের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই ছিলেন ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী।অধিদপ্তরের হিসাবে দেখা গেছে, মৃত্যু বেশি হচ্ছে বয়স্কদের। করোনার প্রকোপ দেখা দেওয়ার শুরু থেকে বয়স্কদের মৃতুই বেশি ছিল, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রভাবে সংক্রমণ বাড়লেও ডেলটার মতো ভয়ংকর না হওয়ায় এটিতে এখন পর্যন্ত দেশে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত বুধবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ১১ হাজার ১৯৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ দিন মারা গেছে আরও ৩৩ জন। আগের দিন যেখানে আক্রান্ত ছিল ১২ হাজার ১৯৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৩৬ জনের।
করোনা,করোনাভাইরাস,সংক্রমণ,ছাপা সংস্করণ
বর্তমানে আক্রান্তদের বেশির ভাগের বয়স ২৫ থেকে ৩৪ বছর।
national
https://www.ajkerpatrika.com/119526/%E0%A6%9D%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%81-%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%99%E0%A7%87-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%97
ঝালকাঠিতে সেতু ভেঙে খালে, দুর্ভোগ
ঝালকাঠির পৌরসভা এলাকার কৃষ্ণকাঠি থেকে লেশপ্রতাব বাজারের সংযোগ সড়কের সুতালড়ী খালের ওপর সেতুটি ভেঙে পড়ে ৪ দিন আগে। এতে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সেতুটি মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এলাকাবাসী সুপারিগাছ সেতুতে ফেলে কোনোমতে পারাপারের চেষ্টা করছেন। ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকাবাসী।স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, দীর্ঘদিন ধরে ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ ছিলও। গত শনিবার সকালে ধানমাড়াই মেশিন নিয়ে যাওয়ার সময় সেতুটি ভেঙে পড়ে।কৃষ্ণকাঠির আলামিন বলেন, সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় লেশপ্রতাব থেকে টাইগার স্কুলে যেতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।'প্রতাব গ্রামের লাল মিয়া বলেন, 'চলাচলের জন্য সেতুর পাশ দিয়ে সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। এর আগেও সেতুটি ব্যক্তি উদ্যোগে মেরামত করা হয়। কিন্তু এবার এমনভাবে ভেঙেছে যে মেরামত করা সম্ভব নয়।'ঝালকাঠি পৌরসভার কৃষ্ণকাঠি ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এস এম আল-আমিন বলেন, 'এই সেতুটি খুবই পুরোনো ও ঝুঁকিপূর্ণ। ভেঙে পড়ার বিষয়টি শুনেছি।'ঝালকাঠি সদর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ হেল বাকী বলেন, 'এই সেতুটি অনেক দিনের পুরোনো। চলতি অর্থ বছরে নতুন করে নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।'
ঝালকাঠি,সেতু,সড়ক,যোগাযোগ,বরিশাল বিভাগ,দুর্ভোগ,বরিশাল,ছাপা সংস্করণ,বরিশাল সংস্করণ,ঝালকাঠি সদর,বরিশাল ৬
ঝালকাঠির পৌরসভা এলাকায় সুতালড়ী খালের সেতুটি ৪ দিন আগে ভেঙে যায়। চলাচলের জন্য এলাকাবাসী সুপারি গাছ দিয়ে সাঁকো তৈরি করে।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2021/10/27/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a3%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%bf%e0%a6%95-%e0%a6%b8%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95-%e0%a6%86%e0%a6%b0%e0%a7%8b-%e0%a6%89%e0%a6%a8/
বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো উন্নত করতে চায় রাশিয়া
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যেও রাষ্ট্রীয় সুসম্পর্কের প্রতিফলন দেখতে চায় রাশিয়া। বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মান্টিটস্কি। তিনি বলেন, রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে সুসম্পর্ক বিদ্যমান। রুপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রায় সহযোগী হতে পেরে তার দেশ গর্বিত। তবে দুদেশের বাণিজ্যিক্ সম্ভাবনার পুরোটা এখনো কাজে লাগানো যায়নি। এ সম্পর্ককে উন্নত করতে চায় মস্কো। এসময় এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, রাশিয়ার বিশাল বাজারে তৈরি পোশাক ছাড়াও হালকা প্রকৌশল পণ্য, প্লাস্টিক, ওষুধ, হিমায়িত খাদ্যপণ্যসহ অসংখ্য পণ্য রপ্তানি করতে পারে বাংলাদেশ। কিন্তু দেশটির সঙ্গে সরাসরি ব্যাংকিং সম্পর্ক না থাকা ও এলসি খোলার সুবিধা না থাকায় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়ছে না। ১৯৮৭'র ডিসেম্বরে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে সহযোগীতা চুক্তি সই করেছিলো এফবিসিসিআই। পরে ২০০৬ সালে দি চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অব রাশিয়ান ফেডারেশন এবং ২০১৯ এ ইউনিয়ন অব মস্কো চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে সহযোগীতা চুক্তি সই করে এফবিসিসিআই। অনেক দিন আগের করা এসব চুক্তিগুলোকে পর্যালোচনা করে যুগপোযোগী করতে একমত হন এফবিসিসিআই সভাপতি ও রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত। শিগগিরই দেশটির দূতাবাসে এ সংক্রান্ত তথ্য ও খসড়া পাঠাবে এফবিসিসিআই। আগামী নভেম্বরে রাশিয়ার একজন বাণিজ্য প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করার কথা রয়েছে। সে সময় এফবিসিসিআই'র সঙ্গে একটি বাণিজ্য সভা আয়োজনের আশ্বাস দেন রাশিয়ান রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মান্টিটস্কি। সাক্ষাৎ অনুষ্ঠানে রাশিয়ার বার্ষিক বাণিজ্যিক সম্মেলন সেইন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিনিধি দল পাঠানোর ব্যাপারে কথা বলেন এফবিসিসিআই'র সহ-সভাপতি জনাব মো. হাবীব উল্লাহ ডন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই'র সিনিয়র সহ-সভাপতি জনাব মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহ-সভাপতি জনাব মো. আমিন হেলালী এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহফুজুল হক।
উন্নত,এফবিসিসিআই,রাশিয়া
বুধবার এফবিসিসিআই সভাপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করে এ আগ্রহ প্রকাশ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত।
economy
https://samakal.com/bangladesh/article/201246630/ভার্চুয়াল-বৈঠকে-হাসিনামোদি
ভার্চুয়াল বৈঠকে হাসিনা-মোদি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে ভার্চুয়াল বৈঠক শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এই বৈঠক শুরু হয়। চলবে প্রায় দেড় ঘণ্টা। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার, চিলাহাটি-হলদিয়া পথে রেল যোগাযোগ পুনঃস্থাপনসহ মূলত আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধির (কানেক্টিভিটি) প্রকল্পগুলোর ওপর জোর দেওয়া হবে বলে ঢাকা ও দিল্লির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বৈঠকে কভিড-১৯ সহযোগিতা, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন, সীমান্ত হত্যা বন্ধ, ভারতীয় ঋণ চুক্তির প্রকল্পগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন, বাণিজ্য এবং পানি সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া দু'দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের বাধা দূর করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা আসতে পারে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন রোববার সাংবাদিকদের বলেন, দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যেসব বড় ইস্যু আছে কিংবা সাধারণত যেসব ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়, সেগুলো তুলে ধরা হবে। একই সঙ্গে পানি সমস্যা ও সীমান্ত ইস্যু নিয়েও আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 'দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে বেশকিছু প্রকল্প উদ্বোধন হতে পারে। চিলাহাটি-হলদিয়া রুটে ট্রেনলাইন উদ্বোধন করা হবে। এ রুটটি প্রায় ৫৫ বছর আগে চালু ছিল। কালের বিবর্তনে তা বন্ধ হয়ে যায়। সেটা নতুন করে চালু করা হচ্ছে' বলেন ড. এ কে আব্দুল মোমেন। ভারতের কর্মকর্তারা দ্য হিন্দু পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবারের ভার্চুয়াল বৈঠকে আলোচনা ও চুক্তির চূড়ান্ত তালিকায় কানেক্টিভিটি বৃদ্ধি এবং 'উচ্চ প্রভাবযুক্ত (হাই ইমপ্যাক্ট)' অবকাঠামো প্রকল্পগুলো থাকবে। পাশাপাশি ভারত যেসব প্রকল্পে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলারের লাইন অব ক্রেডিট দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল ২০১৭ সালে, সেগুলো দেখভালের সম্ভাব্য পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হবে। ২০১৮ সালে ভারতের শিলিগুড়ি থেকে বাংলাদেশের দিনাজপুর পর্যন্ত যে 'মৈত্রী' পেট্রোলিয়াম লাইনের ব্যাপারে দুই দেশ সম্মত হয়েছিল, গত সপ্তাহে যার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে, তার অগ্রগতি নিয়ে কথা হবে। এ ছাড়া ভারত ও ভুটানের বিদ্যুৎ নিয়ে উপ-আঞ্চলিক বৈদ্যুতিক গ্রিড প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে ভারতের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে হওয়ার কারণে বৈঠকে আলোচ্যসূচির সব বিষয় আলোচিত নাও হতে পারে। যেগুলো আলোচনায় আসবে না, সেসব বিষয় সম্পর্কে যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
টেলিভিশন থেকে নেওয়া
national
https://www.ajkerpatrika.com/23636/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%9F%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%9F-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%9C%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নোট করে পড়তে হবে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন মুহাম্মদ সাদাত হোসেন। এখন পড়াশোনা করছেন বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হওয়ার পাশাপাশি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ৩৪তম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক ও ঘ ইউনিটে যথাক্রমে ১১তম ও ৪২তম স্থান অধিকার করেছিলেন। ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন তিনি-নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বুয়েট কিংবা মেডিকেলে পড়ার ঝোঁক একটু বেশিই। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থী হিসেবে সেই ঝোঁক আমারও ছিল। স্কুলজীবন থেকেই ছিল গণিত, পদার্থবিজ্ঞানের মতো বিষয়গুলোর প্রতি আমার আলাদা আকর্ষণ। এ বিষয়গুলোর ব্যবহারিক ও বিস্তৃত দিক রয়েছে বলে ভাবতাম। এ কারণেই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। আর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া মানেই তো সবার স্বপ্ন থাকে বুয়েটে ভর্তি হওয়ার।বুয়েটের পাশাপাশি আমি আরও বেশ কয়েকটি ভালো প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলাম। ফলে খুব একটা শঙ্কার জায়গা ছিল না। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার পর মনে হয়েছিল পরীক্ষা বেশ ভালো হয়েছে। আশাবাদী ছিলাম ভর্তির সুযোগ পাওয়ার ব্যাপারেও। ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর প্রথম হয়েছি জেনে নিঃসন্দেহে খুব ভালো লেগেছিল। তবে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হব সে রকম কিছু আগে থেকে ভাবিনি।বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার পেছনে নটর ডেম কলেজের একটা ভূমিকা রয়েছে। কলেজের পরীক্ষায় প্রশ্ন বেশ কঠিন হতো। এ ছাড়া কুইজসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা তো ছিলই। ফলে মূল পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বই ও ইন্টারনেট থেকেও জানার চেষ্টা করতাম। সব মিলিয়ে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বিষয়ে কিছুটা প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে গিয়েছিল কলেজে পড়ার সময়ে। যদিও বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিষয়টা সে সময় আমার মূল লক্ষ্য ছিল না।ভর্তি পরীক্ষার মূল প্রস্তুতি শুরু হয় এইচএসসি পরীক্ষার পর। সবার মতো আমিও কোচিংয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। সপ্তাহ বা দিন ধরে একেকটা বিষয় বা অধ্যায় শেষ করার চল রয়েছে কোচিংগুলোতে। আমিও এদের সঙ্গে মানিয়ে চলার জন্য সেই ধারাবাহিকতায় পড়াশোনা করতাম। আসল কথা হচ্ছে, সময়ের পড়া সময়েই শেষ করতাম। ফলে আলাদা কোনো রুটিন মেনে বা ছক বেঁধে পড়ার প্রয়োজন পড়েনি। যখন যা পড়ার দরকার বলে মনে হয়েছে, সে বিষয়ই পড়েছি এবং খুঁটিনাটি সব পড়েছি।বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করা সব ভর্তি পরীক্ষার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এর মানে এই নয় যে আগের বছরের প্রশ্নই পুনরাবৃত্তি হবে; বরং প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখার জন্য। সেই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় কম সময়ে বেশি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় বিধায় সময়ের ভারসাম্য রাখাটাও জরুরি। বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সমাধানে এই অনুশীলনটা হয়ে যায়।রসায়নের প্রস্তুতিবুয়েটের ভর্তি পরীক্ষায় মনে রাখার বা উত্তর মুখস্থ করার মতো প্রশ্ন খুব একটা আসে না-এমনটাই সবার ধারণা। তবে বিগত বছরের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করলেই দেখা যাবে, রসায়নে গাণিতিক প্রশ্নের পাশাপাশি তথ্যপূর্ণ কিছু প্রশ্নও ঠিকই আসছে; আদতে যা মুখস্থ করতে হয় বা মনে রাখতে হয়। এ জন্য গাণিতিক প্রশ্নের পাশাপাশি প্রচলিত একটি পাঠ্যবই থেকে তথ্যপূর্ণ প্রশ্নগুলোও সমান গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।পদার্থবিজ্ঞানের প্রস্তুতি পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সচরাচর অপ্রত্যাশিত ও উদ্ভবানী প্রশ্নগুলোই বেশি দেখা যায়। এ জন্য যেকোনো একটি পাঠ্যবই থেকে সূত্র ও তত্ত্বগুলো বেশি বেশি অনুশীলন করা জরুরি। একজন শিক্ষার্থী যত বেশি সমস্যার সমাধান করবে, পদার্থবিজ্ঞানে তার প্রস্তুতি তত বেশি সমৃদ্ধ হবে।গণিতের প্রস্তুতিগণিতের জন্য একজন শিক্ষার্থীকে যেকোনো একটা মূল বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। অনুশীলনের মধ্য দিয়ে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে সমস্যা সমাধানে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে।পরীক্ষার আগের রাতে করণীয়পরীক্ষার্থীদের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর নোট আকারে থাকে। চাইলে সেগুলোর ওপর একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে এবং তাড়াতাড়ি ঘুমানো উচিত।পরীক্ষার আগের রাতে বর্জনীয় পরীক্ষার আগের রাতে দেখা যায় অনেকেই রাত জেগে পড়াশোনা করে। এ বিষয়টি এড়িয়ে যেতে হবে। নতুন কিছু পড়ার তো একেবারেই দরকার নেই।পরীক্ষার হলে করণীয়পরীক্ষার হলে একেকজন একেক রকম আচরণ করতে পারে। কাউকে দেখে মনে হতেই পারে তার প্রস্তুতি অনেক ভালো। তাই বলে নিজের আত্মবিশ্বাস হারানো যাবে না।প্রশ্ন হাতে পাওয়ার পরএ বছর সম্ভবত এমসিকিউ আকারে পরীক্ষা হবে। প্রশ্নের উত্তর যে ধারাবাহিকভাবে দিতে হবে এমন কোনো নিয়ম নেই। একটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে পরের প্রশ্নটি জটিল বা বিভ্রান্তিকর মনে হলে, সে প্রশ্নটি তখন এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। সব প্রশ্নের উত্তর শেষ করার পর বাদ রেখে যাওয়া প্রশ্নগুলো সমাধানে আবারও চেষ্টা করতে হবে। এক প্রশ্ন নিয়ে অহেতুক সময় নষ্ট করা যাবে না।অনুলিখন: মুনতাসির সিয়াম
শিক্ষা,বুয়েট,ভর্তি পরীক্ষা,শিক্ষার্থী,ইঞ্জিনিয়ারিং
মুহাম্মদ সাদাত হোসেন মেধাতালিকায় প্রথম, বুয়েট ভর্তি পরীক্ষা (২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ) এবং এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় ৩৪তম
education-career
https://www.dailynayadiganta.com/asia/349852/বিরোধপূর্ণ-দক্ষিণ-চীন-সাগরে-জাপানের-সাবমেরিন-মহড়া
বিরোধপূর্ণ দক্ষিণ চীন সাগরে জাপানের সাবমেরিন মহড়া
জাপান বিরোধপূর্ণ দক্ষিণ চীন সাগরে প্রথমবারের মতো সাবমেরিন মহড়া করেছে। সোমবার দেশটির একটি পত্রিকার খবরে এ কথা বলা হয়। এদিকে এ সমুদ্রসীমার অধিকাংশ চীন নিজেদের বলে দাবি করে, তাই আশংকা করা হচ্ছে এ মহড়া বেইজিংকে উত্তেজিত করবে। জাপানের আশাই শিমবুন পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, চীন নিয়ন্ত্রিত স্কারবরাহ সোহালের দক্ষিণ পশ্চিমে বৃহস্পতিবার জাপানের তিনটি যুদ্ধ জাহাজের সঙ্গে কুরোশিয় নামের সাবমেরিনটি যোগ দেয়। সমুদ্রসম্পদ সমৃদ্ধ দক্ষিণ চীন সাগরের অধিকাংশ নিজেদের বলে দাবি করে আসছে বেইজিং। এছাড়া ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, তাইওয়ান ও ভিয়েতনামও এই সমুদ্রসীমার দাবি করে আসছে। সংবাদমাধ্যম জানায়, দক্ষিণ চীন সাগরে এটি জাপানের প্রথম সাবমেরিন মহড়া।
null
জাপানের একটি সাবমেরিন
international
https://samakal.com/bangladesh/article/2205110935/মহিলাবিষয়ক-অধিদপ্তরের-স্বপ্নজয়ী-সম্মাননা-পেলেন-১২-মা
মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের 'স্বপ্নজয়ী' সম্মাননা পেলেন ১২ মা
পৃথিবীর সব মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রতিবছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার 'বিশ্ব মা দিবস' পালিত হয়। বিশ্ব মা দিবস ২০২২ উপলক্ষে এবারও মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর বিভিন্ন জেলা থেকে নির্বাচিত 'স্বপ্নজয়ী' ১২ জন মাকে সম্মাননা প্রদান করেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনের মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে সম্মাননাপ্রাপ্ত মায়েদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট, সনদপত্র ও ২০ হাজার টাকার প্রাইজবন্ড তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। এতে সভাপতিত্ব করেন মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন। সম্মাননাপ্রাপ্ত ময়েরা হলেন- মোছাৎ মনজুরা বিবি, লুৎফুন নেসা, মাজেদা বেগম, নার্গিস সুলতানা, আমিনা হক, সেলিনা বেগম, আজমিরা বেগম, মোছাৎ হাজেরা বেগম, রাজিয়া সুলতানা, হালিমা বেগম, মোছাৎ মমতাজ বেগম ও অপর্না চৌধুরী। অনুষ্ঠানে স্বপ্নজয়ী মায়েরা তাদের সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে তাদের সংগ্রামের কথা এবং সুপ্রতিষ্ঠিত সন্তানরাও তাদের প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মায়ের অবদানের কথা ব্যক্ত করেন।
বিশ্ব মা দিবস,মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর
মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে সম্মাননাপ্রাপ্ত মায়েদের হাতে সম্মাননার ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়
national
https://www.ajkerpatrika.com/151519/%E0%A6%90%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AB%E0%A6%96%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2
ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারকে পরাজিত করতে হবে: ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সমস্ত রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দকে ঐক্যবদ্ধ করে সরকারকে পরাজিত করতে হবে। আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ১৬তম কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।মির্জা ফখরুল বলেন, 'দেশে নির্বাচনব্যবস্থা হারিয়ে ফেলেছে। নিজেদের স্বার্থে সংবিধান কেটেছেঁটে শূন্য করা ফেলা হয়েছে।'নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, 'গণতান্ত্রিক সংবিধান নয়, আইনের প্রশ্ন নয়, জনগণের প্রয়োজনে সংবিধান পরিবর্তন করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে হবে।'মির্জা ফখরুল বলেন, 'বিএনপির প্রথম দাবি খালেদা জিয়ার মুক্তি। সেটার বিকল্প নেই। দ্বিতীয় দাবি, সরকারকে পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। তারেক রহমান এক দর্শনের নাম। তাঁর নেতৃত্বে আমরা দেশকে দেশের মানুষকে স্বৈরাচার সরকারের হাত থেকে মুক্ত করব।'
বিএনপি,সরকার,মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর,গণতন্ত্র
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
politics
https://samakal.com/entertainment/article/18101951/অশালীন-শব্দ-মন্ত্রণালয়ে-যাচ্ছে-অভিযোগ
গানে 'অশালীন' শব্দ, মন্ত্রণালয়ে যাচ্ছে অভিযোগ
সম্প্রতি ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে 'দহন' ছবির 'হাজির বিরিয়ানি' শিরোনামের একটি গান। গানটি প্রকাশ হওয়ার পরই এর কথায় অশালীন সব্দ ব্যবহার করায় সমালোচিত হয়ে আসছে। রায়হান রাফি পরিচালিত 'দহন' ছবির ওই গানটি কলকাতার প্রিয় চট্টোপাধ্যায়ের লেখায় সুর ও গেয়েছেন কলকাতার আকাশ সেন। এবার গানের কথায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহারের বিরুদ্ধে এক হয়েছেন দেশের শীর্ষ সংগীত পরিচালক, গীতিকার ও কণ্ঠশিল্পীরা। সবাই মিলে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে যাচ্ছেন তথ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট একাধিক মন্ত্রণালয়ে। ইতোমধ্যে ও অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন আলাউদ্দিন আলী, আলম খান, আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, সাবিনা ইয়াসমিন, এন্ড্রু কিশোর, ফরিদ আহমেদ, আঁখি আলমগীর, শওকত আলী ইমনসহ শতাধিক তারকা। এ প্রসঙ্গে শুরু থেকেই নিজের ফেসবুকে প্রতিবাদ করে আসছিলেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। তিনি বলেন, 'শওকত আলী ইমনের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরেছি। শুনেছি সেন্সর বোর্ড, সংস্কৃতিমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী-এমনকি প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত তারা অভিযোগটি পৌঁছাবেন। আমি মনে করি, এটাই হওয়া উচিত। শিল্পীরা এক হয়ে যেকোনো ধরনের বাধা-বিপত্তি মোকাবেলা করবে।' তিনি আরও বলেন, ''এই গানে যে ধরনের শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে-'মাতাল হয়ে হিসু করবো দেয়ালে, যা হবে তা দেখা যাবে সকালে'-এমন কথা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের সবারই উচিত এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা।'' সুরকার আলাউদ্দিন আলীও স্বাক্ষর করেছেন এতে। তিনি বলেন, 'গোটা বাংলাদেশের একটা লোকও এই গানটি পছন্দ করেনি। সেন্সর বোর্ড যদি এই গানকে অনুমতি দেয় তাহলে এ ধরনের গান আরো হতে থাকবে, যা কখনোই কাম্য নয়।'
দহন,সিয়াম,হাজির বিরিয়ানি
'হাজির বিরিয়ানি' গানের দৃশ্যে সিয়াম ও পূজা
entertainment
https://www.ajkerpatrika.com/76296/%E2%80%98%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A6%93-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%87-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9F
'বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যা একই সুতায় বাঁধা'
সারা দেশে গতকাল বুধবার জেলহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। সারা দেশের মতো গাজীপুর ও মানিকগঞ্জেও দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে। আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-গাজীপুর: গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, একাত্তরের বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং জেলাখানায় জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ড একই সুতায় বাঁধা।'গতকাল বুধবার দুপুরে জেলা হত্যা দিবস উপলক্ষে গাজীপুর প্রেসক্লাব আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। প্রেসক্লাবের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম মাসুমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি কাজী আলিম উদ্দিন বুদ্দিন, গাজীপুরের পিপি অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন বাবুল প্রমুখ।শ্রীপুর (গাজীপুর) : গাজীপুরের শ্রীপুরে শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনসমূহের যৌথ আয়োজনে ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ মোনাজাত করে তবারক বিতরণ করা হয়। পৌর শহরের শ্রীপুর ভবনে গতকাল বুধবার বেলা ১১টার দিকে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. জামিল হাসান দূর্জয়। মুক্তিযোদ্ধা রহমত আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ভিপি আহসান উল্লাহর সঞ্চালনায় এতে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হক। মানিকগঞ্জ: গতকাল দুপুর ১২টায় মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহীউদ্দীন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি এবিএম হেলাল উদ্দিন আব্দুল মজিদ ফটো, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম প্রমুখ।দৌলতপুর (মানিকগঞ্জ) : দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস, সাংগঠনিক সম্পাদক দিলীপ ফৌজদার, দৌলতপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মো. শওকত হোসেন প্রমুখ।হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) : মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে গতকাল বেলা ১১টায় মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলজার হোসেন বাচ্চু সভাপতিত্ব করেন। আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান আব্দুর রব, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিদুর রহমান মহিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।ঘিওর (মানিকগঞ্জ) : মানিকগঞ্জের ঘিওরে বেলা ১১টার দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় জাতীয় চার নেতার স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঘিওর উপজেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. সালাউদ্দিন সজল, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মো. বাবুল বেপারী, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুল ইসলাম শহীদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি মো. নাহিদ খান সুমন ও সিংজুরী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মো. আজমতউল্লাহ আজম প্রমুখ।
গাজীপুর,মানিকগঞ্জ,রাজধানী,ঢাকা,ছাপা সংস্করণ,রাজধানীর চারপাশ
মানিকগঞ্জে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে গতকাল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়
national
https://www.ajkerpatrika.com/70574/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B2%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8
রেস্তোরাঁর লাভের টাকায় ছিন্নমূলদের পেটপুরে খাওয়ান তিনি
ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত ১১টা। মার্কেটের বারান্দায় পলিথিন বিছিয়ে বসে ভাত খাচ্ছেন শতাধিক মানুষ। সাত-আটজন যুবক খাবার পরিবেশন করছেন। আর মধ্যবয়সী একজন তদারকি করছেন। সামনেই সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড় করানো রিকশা-অটোরিকশা।গত বুধবার রাতে রাজশাহী মহানগরীর কল্পনা সিনেমা হলের মোড়ে দেখা মেলে এমন দৃশ্য। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এটি প্রতি রাতের নিয়মিত দৃশ্য।যিনি দাঁড়িয়ে থেকে তদারকি করছিলেন তাঁর নাম আজিজুল আলম বেন্টু। তিনি রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনিই প্রতিরাতে অসহায় মানুষদের পেটভরে খাওয়ান।আজিজুল আলম বেন্টু সম্প্রতি কল্পনা হলের মোড়ে 'লবঙ্গ ফাস্টফুড অ্যান্ড চাইনিজ' নামে একটি রেস্তোরাঁ চালু করেছেন। রেস্তোরাঁটিতে ভাত পাওয়া যায় না। কিন্তু দরিদ্র মানুষদের জন্য সেখানে প্রতিরাতে রান্না হয় ভাত, ডাল, মাছ, মাংস ও সবজি। রেস্তোরাঁয় রান্না করা খাবারই পরিবেশন করা হয় অসহায় মানুষের মাঝে। খাবার পরিবেশনের জন্য কেনা হয়েছে আলাদা থালা-বাসনও।বুধবার রাতে শতাধিক মানুষকে খেতে দেখা যায়। তাঁদের বেশিরভাগই রিকশাচালক। সারি করে রিকশা রেখে তাঁরা খেতে বসেছেন। ছিন্নমূল কয়েকজন নারী, কিশোরী আর শিশুকেও সেখানে দেখা যায়। মাছ আর ডাল দিয়ে তাঁরা তৃপ্তি নিয়ে খাচ্ছিলেন। এক শিশু বলল, সে মাছ খায় না। এ কথা শুনেই আজিজুল আলম বেন্টু একজনকে ডিম আনতে বললেন।খাওয়া শেষে শিশু সৈকত, ইমন আর রাহিন জানায়, তারা সারাদিন বেলুন বেচে। আর রাতে রেলস্টেশনে থাকে। বেলুন বিক্রির লাভের টাকায় তারা হোটেলে খাবার কিনে খায়। দুদিন আগে স্টেশনে থাকা এক রিকশাচালক তাদের জানান, কল্পনা হলের মোড়ে তিনি বিনাপয়সায় পেটপুরে খেয়েছেন। রোজই খাওয়ানো হবে সেখানে। খবর পেয়ে সৈকত, ইমন, রাহিনেরাও পরদিন থেকে খেতে আসে।আজিজুল আলম বেন্টু জানান, বগুড়ার আকবরিয়া হোটেল প্রতিরাতে ছিন্নমূল মানুষকে খাওয়ায়। সেটি দেখে তিনি অনুপ্রাণিত হয়েছেন।তিনি জানান, তাঁর রেস্তোরাঁয় বাংলা খাবার বিক্রি হয় না। তবে রেস্তোরাঁর লাভের অংশ থেকে শুধু অসহায় মানুষদের জন্যই আলাদা বাজার করে বাংলা খাবার রান্না হয়। গত শুক্রবার থেকে তিনি এ কার্যক্রম শুরু করেছেন। সেদিন ৪০ জন খেয়েছিল। এরপর থেকে খেতে আসা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। তিনি সাধ্যমতো এভাবে খাইয়ে যাবেন।
রাজশাহী বিভাগ,মানবিক সহায়তা,রাজশাহী
প্রতি রাতে দরিদ্র ও ছিন্নমূলদের খাওয়ান আজিজুল আলম।
national
https://www.bd-pratidin.com/city-news/2021/09/20/692960
প্রধানমন্ত্রীর আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে পোস্ট, একব্যক্তির ৭ বছরের কারাদণ্ড
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়ানোর মামলার রায়ে আকতার হোসেন (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার সকালে তথ্য প্রযুক্তি আইন ২০০৬ সালের ৫৭ ধারায় আসামিকে দোষী সাব্যস্ত করে সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জিয়াউর রহমান এই দণ্ডাদেশ দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি কাঠগড়ায় হাজির ছিলেন। বিষয়টি সাক্ষী আল আমিনের চোখে পড়ে। পরবর্তীতে নাটোরের সিংড়া এলাকার মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন। দীর্ঘ ৬ বছরে ৫ জন সাক্ষীর জেরা ও জবানবন্দি আদালতে আসে। সেটি সন্দেহাতীত প্রমাণিত হয়। এরই প্রেক্ষিতে বিচারক আসামি আকতার হোসেনকে ৭ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করে। এসময় আরও এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর
আইসিটি আইন, মামলা, কারাদণ্ড
তথ্য প্রযুক্তি আইনে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আকতার হোসেন
national
https://www.ajkerpatrika.com/83799/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE
কালো পোয়া মাছের দাম ১০ লাখ টাকা
কক্সবাজারের টেকনাফে স্থানীয় জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি কালো পোয়া মাছ, যা বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এর আগে মাছটি বিক্রি জন্য দাম হাঁকানো হয়েছিল ১৪ লাখ টাকা। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় মাছটি 'কালা পোয়া' নামে পরিচিত। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটে সৈয়দ আলমের ফিশারীতে মাছ ধরা ট্রলারটি এটি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ৪০টি রাঙা চৈ ও চারটি সামুদ্রিক কোরাল ধরা পড়ে।জানা যায়, বুধবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকার সালেহ আহমেদের মালিকানাধীন ট্রলারে করে ১০ জন মাঝিমাল্লা বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যান। আজ শনিবার সকালে কালা পোয়া মাছটি জালে আটকা পড়লে জেলেরা ট্রলারের মালিক সালেহ আহমদকে বিষয়টি জানায়। তিনি তাঁদের তীরে চলে আসার জন্য বলেন।ট্রলার মালিক সালেহ আহমদ বলেন, ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের কালো পোয়া মাছটি বিক্রির জন্য দাম হাঁকানো হয় ১৪ লাখ টাকা। এখানে মাছটি কেজি প্রতি ২৫ হাজার টাকা মূল্য ধরে মোট সাড়ে সাত লাখ টাকায় কিনতে আগ্রহ দেখান স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী জামাল হোসেন। দরদাম মনঃপূত না হওয়ায় অন্যান্য মাছগুলো ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। কালো পোয়া মাছটি আরও বেশি দামে বিক্রি করার আশায় কক্সবাজার ফিশারী ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নুনিছড়া এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সুলতান আহমদ ১০ লাখ টাকা দামে কিনে নেন বলে জানান ট্রলার মালিক সৈয়দ আহমেদ।স্থানীয়রা জানান, মাছটি দাম হওয়ার অন্যতম কারণ ফদনা বা ফুলা।টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গোপসাগরে ৩২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের বড় পোয়া মাছটি ধরা পড়ার খবর তিনি শুনেছেন। সাধারণত এত বড় পোয়া মাছ ধরা পড়ে না। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম মিকটেরোপারকা বোনাসি ( )। পোপা মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডারের কারণে মাছটির মূল্য বেশি। এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি হয়, এ জন্য মাছটির এত দাম বলে তিনি জানান।
কক্সবাজার,চট্টগ্রাম বিভাগ,মাছ,টেকনাফ
১০ লাখ টাকার পোয়া মাছ।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2020/06/10/%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%b2%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%b9%e0%a6%93%e0%a7%9f%e0%a6%be-%e0%a6%89%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%a4-%e0%a6%ac/
প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত বিপদ সামাল দেয়া
করোনাকালীন জাতীয় বাজেটে প্রবৃদ্ধি নয়, বিশেষ অগ্রাধিকার দিতে হবে টিকে থাকার এবং মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার ওপরে। বিপদ সামাল দেয়াই বাজেটের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত। এই কারণে বিশেষ অগ্রাধিকার দিতে হবে স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা, কৃষি ও শিক্ষা খাতে। বরাদ্দ বাড়ানোর পাশাপাশি বাড়তি নজর দিতে হবে স্বাস্থ্য খাতে। নিশ্চিত করতে হবে স্বাস্থ্যসেবা মন্তব্য বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেনের। আসন্ন বাজেট সম্পর্কে নিজের ভাবনা ও প্রত্যাশার কথা তুলে ধরতে গিয়ে ভোরের কাগজকে এসব কথা বলেন তিনি। ড. জাহিদ হোসেন বলেন, করোনা মহামারির কারণে ভিন্ন পরিস্থিতিতে জাতীয় বাজেট প্রণীত হচ্ছে। আগে যেসব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে অগ্রাধিকার দেয়া হতো এবার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। তাই ভিন্ন চিন্তা করতে হবে, এর প্রতিফলন থাকতে হবে জাতীয় বাজেটে। এই বাজেটে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত স্বাস্থ্য খাতে; বরাদ্দও বাড়াতে হবে। বলা হচ্ছে, ব্যয় যদি না করা যায় বরাদ্দ বাড়িয়ে লাভ কি? স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যদি ব্যয় না করতে পারে অন্য কাউকে দিয়ে করানো হোক। প্রয়োজনে আউটসোর্সিং করে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ করোনা ভাইরাস যদি বশে আনা না যায় তাহলে সবকিছু ভেস্তে যাবে। তখন শ্রমিকরা কাজ করতে পারবে না, বিদেশি বায়ার আসবে না এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল হবে না। বিশ্বব্যাংকের সাবেক এই অর্থনীতিবিদ বলেন, এই মহামারিতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। দেশের দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আরো বেশি সামাজিক সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অর্থাৎ সামাজিক সুরক্ষা খাতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এই ভাইরাসের কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। আর বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্ব দিতে হবে কৃষি খাতে। কৃষিপণ্য উৎপাদন ও বিপণন খরচ কমাতে হবে। প্রয়োজনে কৃষি উপকরণে শুল্ক কমাতে হবে। কৃষক যাতে ন্যায্য মূল্য পান তা নিশ্চিত করতে হবে। বেঁচে থাকার জন্য কৃষির বিকল্প নেই। কৃষির সাপ্লাই চেইনের সঙ্গে যারা জড়িত অর্থাৎ কৃষক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত ভাইরাসমুক্ত রাখতে হবে। আম পরিবহনে যে ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে কৃষিপণ্য বিপণনের ক্ষেত্রে এমন উদ্যোগ নিতে হবে। ড. জাহিদ হোসেন আরো বলেন, করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। এতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর জন্য বিকল্প ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা ইন্টারনেটের বাইরে, তাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিফটিং করে শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে হবে। না হলে আমরা দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের শিক্ষা থেকে ঝরে পড়ার হার কমিয়ে এনেছিলাম তা ধরে রাখা সম্ভব হবে না। অনেক শিশু আর স্কুলমুখী হবে না। শিক্ষা থেকে ঝরে পড়ার হার বেড়ে যাবে বলে আশঙ্কা এই অর্থনীতিবিদের।
জাতীয় বাজেট
ড. জাহিদ হোসেন
economy
https://samakal.com/whole-country/article/210357052/স্বাধীনতার-সুবর্ণজয়ন্তী-নারায়ণগঞ্জে-সাত-নারী-মুক্তিযোদ্ধাকে-সংবর্ধনা
নারায়ণগঞ্জে সাত নারী মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জের সাত নারী মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দিয়েছে জেলা লেডিস ক্লাব ও জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থা। শুক্রবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা গণগ্রন্থাগার মিলনায়তনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ তাদের উত্তরীয় পরিয়ে হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন। সাত নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা হলেন- ২নং সেক্টরের নারী কমান্ডার ফরিদা আক্তার, কণ্ঠযোদ্ধা মঞ্জুশ্রী নিয়োগী, লক্ষ্মী চক্রবর্তী (কমলা রানী কর), পশ্চিমবঙ্গের গোবরা ক্যাম্প সেবিকা ডা. দীপা ইসলাম, দক্ষিণ ত্রিপুরার রানী ক্যাম্পের প্রীতি কণা দাস (নূপুর), আগরতলায় নার্সিং ট্রেনিং নেওয়া শিখা চক্রবর্তী ও মাকসুদা সুলতানা। জেলা প্রশাসকের সহধর্মিণী সংগঠনের সভানেত্রী নাসরিন সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদা বারিকসহ জেলা লেডিস ক্লাব ও জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অন্য নেতারা।
স্বাধীনতা,সুবর্ণজয়ন্তী,নারী মুক্তিযোদ্ধা
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জের সাত নারী মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দেয় জেলা লেডিস ক্লাব ও জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থা-
national
https://www.prothomalo.com/business/corporate/শরীয়াহসম্মত-ডুয়েল-কারেন্সি-কার্ড-এনেছে-মাস্টারকার্ড-ও-ইসলামী-ব্যাংক
শরীয়াহসম্মত ডুয়েল কারেন্সি কার্ড এনেছে মাস্টারকার্ড ও ইসলামী ব্যাংক
দেশে শরীয়াহসম্মত মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম, গোল্ড ডেবিট, ওয়ার্ল্ড ও গোল্ড ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ড চালুর ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। স্পর্শহীন এসব কার্ডের মাধ্যমে কার্ডধারীরা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও সহজে লেনদেন করতে পারবেন। অর্থাৎ এই কার্ডগুলো দিয়ে একাধিক বা দ্বৈত মুদ্রায় লেনদেন করা যাবে। আজ এসব কার্ডের ভার্চ্যুয়াল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল ও বাংলাদেশে ইসলামিক ব্যাংকগুলোর কেন্দ্রীয় শরীয়াহ বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দীন তালুকদার। ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এতে সভাপতিত্ব করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন এই কার্ডগুলো চালুর লক্ষ্য হলো দেশে ও বিদেশে কার্ডধারীদের কেনাকাটা সহজ করা। এতে আন্তর্দেশীয় লেনদেন বাড়বে। ভ্রমণের সময় বিদেশি মুদ্রা বহনের প্রয়োজন পড়বে না। ডুয়েল কারেন্সি এই কার্ডগুলোতে দুই ধাপে সত্যতা নিরূপণের ব্যবস্থা থাকছে। অনলাইন পেমেন্টের ক্ষেত্রে লেনদেন নিশ্চিত করতে কার্ডধারীরা 'ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড' (ওটিপি) পাবেন। লেনদেনের ক্ষেত্রে অর্থ জালিয়াতির সুযোগ কমে যাবে। এ ছাড়া কার্ডগুলো ব্যবহার করে কার্ডধারীরা দেশ-বিদেশের এটিএম বুথ থেকে নগদ অর্থ তুলতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, নতুন এ কার্ডে সব ধরনের সুবিধা ও ভ্রমণ কোটার প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে কার্ডধারীদের পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট করতে হবে। ইসলামী ব্যাংকের নিকটস্থ যেকোনো শাখায় যোগাযোগ করে তা নিশ্চিত করা যাবে। এরপর ব্যাংক অনুমোদিত মাস্টারকার্ডের ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ডে একাধিক মুদ্রায় লেনদেন করা যাবে। এ প্রসঙ্গে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, 'ইসলামী ব্যাংক মাস্টারকার্ডের সঙ্গে যৌথভাবে মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম ও গোল্ড ডেবিট, ওয়ার্ল্ড ও গোল্ড ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ড চালু করতে পেরে গর্বিত। আমাদের এই অংশীদারির লক্ষ্য হলো প্রযুক্তিনির্ভর পেমেন্ট সার্ভিসের মাধ্যমে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের প্রসার ত্বরান্বিত করা।' নতুন এই কার্ড চালু উপলক্ষে কার্ডধারীদের জন্য আকর্ষণীয় সুবিধা ও ছাড় ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড ও ইসলামী ব্যাংক। মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম ও গোল্ড ডেবিট, ওয়ার্ল্ড ও গোল্ড ক্রেডিট অথবা প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার করে দেশব্যাপী মাস্টারকার্ডের নেটওয়ার্কের মধ্যে সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি আউটলেট থেকে কেনাকাটায় এ সুবিধা পাওয়া যাবে। খাওয়াদাওয়া, লাইফস্টাইল পণ্য ক্রয়, ভ্রমণ ও হোটেল, রিসোর্টে থাকা-এসব ক্ষেত্রে এ সুবিধা মিলবে। মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের প্রধান সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, 'কার্ডধারীদের সুযোগ-সুবিধা ও নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করতে ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে মাস্টারকার্ডের এই অংশীদারি মাইলফলক হয়ে থাকবে। আন্তর্দেশীয় লেনদেন সহজ করার পাশাপাশি বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য সহজ, নিরাপদ ও দ্রুত কাগুজে নোটবিহীন লেনদেন নিশ্চিত করতে যে প্রচেষ্টা মাস্টারকার্ড চালিয়ে যাচ্ছে, তার ধারাবাহিকতায় এসব কার্ড বাজারে এল।'
ব্যাংক,ক্রেডিট কার্ড
শরীয়াহসম্মত ডুয়েল কারেন্সি কার্ড এনেছে মাস্টারকার্ড ও ইসলামী ব্যাংক
economy
https://samakal.com/whole-country/article/19114292/শহর-আওয়ামী-লীগের-সাধারণ-সম্পাদক-ববি
বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ববি
বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন ওবায়দুল হাসান ববি। শনিবার ভোট গ্রহণ শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে রফি নেওয়াজ খান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় সভাপতি নির্বাচিত হন। ফলে আগামীতে বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব রবিন ও ববির হাতেই থাকছে। সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির অন্যতম সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক সুলতান মাহমুদ খান রনি জানান, সাধারণ সম্পাদক পদে ওবায়দুল হাসান ববি পেয়েছেন ২০৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহাদত হোসেন শাহীনের পক্ষে পড়েছে ১৭১ ভোট। অপর দুই প্রার্থী যথাক্রমে শেখ শামিম ও মাহমুদুন্নবী রাসেল পেয়েছেন যথাক্রমে ৬১ ও ৬ ভোট। শনিবার সকালে শহীদ খোকন পার্কে সম্মলন শেষে বিকেলে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ভোট গ্রহণ করা হয়। নির্বাচনে ৪৪৯ জন কাউন্সিলের মধ্যে ৪৪৫ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি ৬ বছর আগে ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর গঠিত হয়। জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রফিজ নেওয়াজ খান রবিনকে আহবায়ক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির মেয়াদ অনেক আগে শেষ হলেও এতদিন সম্মেলনের কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তবে নেতা-কর্মীদের দাবির প্রেক্ষিতে এবছর ১৬ নভেম্বর সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। এজন্য জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ কুমারকে প্রধান করে ৬ সদসের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির পক্ষ থেকে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতার জন্য গত ৫ নভেম্বর নির্বাচন তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল অনুযায়ী নেতৃত্ব নির্বাচনকারী ৪৪৯ জন কাউন্সিলরের তালিকা পরদিন ৬ নভেম্বর প্রকাশ করা হয়। এরপর গত ৮ নভেম্বর নির্ধারিত দিন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে ৮জন তাদের মনোননয়নপত্র দাখিল করেন। সভাপতি পদে যারা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন তারা হলেন- শহর কমিটির সদ্য বিলুপ্ত আহবায়ক কমিটির আহবায়ক রফিজ নেওয়াজ খান রবিন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নান আকন্দ, যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান বকুল ও ফারুক রহমান খান লিটন। এদের মধ্যে যাচাই-বাছাইকালে ফারুক রহমান খান লিটনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যায়। অপর দু'জন গত ৯ নভেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিলে রফি নেওয়াজ খানকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। তবে সাধারণ সম্পাদক পদে সদ্য বিলুপ্ত আহবায়ক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক শেখ শামিম, শাহাদৎ হোসেন শাহীন, ওবায়দুল হাসান ববি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদন্নবী রাসেল প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এদের মধ্যে ওবায়দুল হাসান ববি সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হলেন।
বগুড়া,আওয়ামী লীগ,সাধারণ সম্পাদক,ওবায়দুল হাসান ববি
ওবায়দুল হাসান ববি
national
https://samakal.com/international/article/1704285455/উত্তর-কোরিয়ার-ক্ষেপণাস্ত্র-পরীক্ষার-চেষ্টা-ব্যর্থ
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার চেষ্টা ব্যর্থ
উত্তর কোরিয়ার একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। যুক্তরাষ্ট্র সামরিক বাহিনীর প্যাসিফিক কমান্ডও এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছে। রোববার বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তবে এবার উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে কী ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার চেষ্টা চালানো হয়েছে সেটি এখনো জানা যায়নি। জানা গেছে, উত্তর কোরিয়ার পূর্বাঞ্চলে সিনপোর কাছে ওই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার চেষ্টা করা হয়েছিল এবং উৎক্ষেপণের পরপরই সেটি বিস্ফোরিত হয়। ঘটনাটি এমন সময় ঘটলো যখন কোরীয় উপত্যকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি মোকাবেলায় করণীয় নিয়ে আলোচনা করতে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাচ্ছেন। মাত্র একদিন আগেই উত্তর কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করে বলেছে, তারা পরমাণু হামলার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। দেশটি ইতোমধ্যেই পাঁচটি পরমাণু পরীক্ষা ও বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শক্ত অবস্থান নিয়ে বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু হুমকি মোকাবেলায় তার দেশ একাই ব্যবস্থা নিতে সক্ষম। এদিকে কোরীয় উপত্যকায় যে কোনো সময় যুদ্ধ বেধে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়াকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে চীন। শনিবার উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল-সাংয়ের ১০৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন যুক্তরাষ্ট্রকে উস্কানিমূলক পদক্ষেপ না নিতে সতর্ক করে দেন। পিয়ংইয়ংয়ে কুচকাওয়াজে ট্যাংকসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জামের বড় ধরনের প্রদর্শনী করা হয় উত্তর কোরিয়ার বর্তমান সামরিক শক্তি তুলে ধরবার জন্য। ওই সামরিক প্রদর্শনীতে সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ-যোগ্য ব্যালাস্টিক মিসাইল প্রথমবারের মত জনসমক্ষে তুলে ধরা হয়। বিশ্বের যেকোনো জায়গায় লক্ষ্যবস্তুকে টার্গেট করার উদ্দেশ্যে এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার সম্ভব।
উত্তর কোরিয়া,ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা,
উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল-সাংয়ের ১০৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত প্যারেডে নিজেদের সামরিক শক্তি প্রদর্শনের একদিন পরই দেশটির ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা ব্যর্থ হওয়ার খবর এলোরয়টার্স
international
https://www.bd-pratidin.com/country/2022/05/30/773958
আখাউড়ায় রেলওয়ের ভূমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া-সিলেট সেকশনের আজমপুর স্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে রেল কর্তৃপক্ষ। সোমবার সকালে অভিযান চালিয়ে দোকানপাট, পাকা-আধাপাকা অফিসসহ অন্তত ২০টি প্রতিষ্ঠান গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ঢাকা বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. সফি উল্লাহর নেতৃত্বে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল্লাহ আল বাকি অভিযান পরিচালনা করেন। তাদের সহযোগিতা করেন আখাউড়া থানা পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ ও রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় অন্তত ২০টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ঢাকা বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. সফিউল্লাহ সাংবাদিকদের জানান, রেলওয়ের জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করায় অভিযান চালানো হয়। বিডি প্রতিদিন/এমআই
আখাউড়া, রেলওয়ে, অবৈধ, স্থাপনা, উচ্ছেদ
আখাউড়ায় রেলওয়ের ভূমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
national
https://www.prothomalo.com/entertainment/dhallywood/তুরস্কে-ফারিয়ার-কী-বিপদ-জানালেন-নিজেই
তুরস্কে ফারিয়ার কী বিপদ, জানালেন নিজেই
গত বছরের ডিসেম্বর থেকে টানা শুটিং করছিলেন ঢাকাই ছবির নায়িকা নুসরাত ফারিয়া। বিজ্ঞাপন, সিনেমা, ওয়েব ফিল্ম-টানা শুটিংয়ে যেন অনেকটাই হাঁপিয়ে উঠেছিলেন তিনি। একটু অবকাশযাপনের জন্য উড়াল দিয়েছেন তুরস্কের ইস্তাম্বুলে। ১০ মার্চ সেখানে পৌঁছান। কিন্তু সেখানে গিয়ে পড়েছেন বিপদে। অনেকটাই বন্দী জীবন যাপন করছেন তিনি। সেখানে পড়ছে বরফ। রাজধানীর রাস্তাঘাট বন্ধ। আর এ কারণেই বের হয়ে বেড়াতে ও ঘুরতে পারছেন না এই অভিনেত্রী।নুসরাত ফারিয়া জানান, প্রথম তুরস্কে আসা। প্রত্যাশা ছিল, কাজের ব্যস্ততা ছেড়ে একটা সুন্দর সময় কাটবে এখানে। কিন্তু সেটা আর আপাতত হচ্ছে না। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইস্তাম্বুল থেকে ফেসবুক ইনবক্সে প্রথম আলোকে তিনি বলেন, 'এসেই তো বিপদে পড়েছি, হোটেল থেকে বের হতে পারছি না। চারদিকে বরফ আর বরফ। রাস্তাঘাট অনেকটাই বন্ধ। তাপমাত্রা মাইনাস ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হোটেলে বসেই বেশি সময় কাটছে।' তবে শীতের পোশাকে মাঝেমধ্যে হোটেল থেকে আশপাশে বের হচ্ছেন বলে জানালেন ফারিয়া। বলেন, 'আগে তো কখনো বরফ পড়ার মধ্যে ঘোরাঘুরি করা হয়নি। কেমন লাগে, তা দেখার জন্য একটু-আধটু বের হচ্ছি। শীতের পোশাক পরে রাস্তায় একটু হাঁটছি। মজাও লাগছে। তবে বেশিক্ষণ বাইরে থাকছি না। কারণ, ঠান্ডা লেগে যাওয়ার ভয়ও আছে। তা ছাড়া এখানে আমার ফুফাতো বোনেরা আছে। হোটেলের পাশেই তাদের বাসা। মাঝেমধ্যে ওদের ওখানে যাচ্ছি, আড্ডা দিয়ে সময় কাটাচ্ছি।' ইস্তাম্বুলের এই সফরে নুসরাত ফারিয়ার সঙ্গে আছেন বন্ধু ও পরিবারের সদস্যরা। ইচ্ছা ছিল হইচই করে শপিং করবেন, তুরস্কের প্রাচীন দর্শনীয় জায়গা ঘুরবেন, দেখবেন। বরফ পড়ার কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না। জানালেন, বরফ পড়া হয়তো আরও ৫-৬ দিন থাকতে পারে। তাই ইস্তাম্বুলে আরও কিছুদিন থাকতে হবে। এই অভিনেত্রী বলেন, 'প্রথমে যখন আসি, তখন ইচ্ছা ছিল ১০-১২ দিন থাকব। যেহেতু বরফ পড়ার কারণে ঘুরতে পারছি না, এ কারণে এখন সিদ্ধান্ত নিয়েছি ২০ দিন থাকব। কারণ, আবার কবে আসা হবে, তার ঠিক নেই। অনেক দর্শনীয় জায়গা ঘুরে ঘুরে দেখতে চাই।' এদিকে ১০ মার্চ তুরস্কে যাওয়ার আগে ৬ মার্চ চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক আংশুমান প্রত্যুষের কলকাতার ছবি 'রকস্টার'-এর শুটিং শেষ করেছেন ফারিয়া। তার আগে বাংলাদেশের ওয়েব ফিল্ম 'অন্তরালে' শেষ হয়। ফারিয়া জানালেন, টানা ২০ দিন শুটিং করে 'রকস্টার' ছবির সব কাজ শেষ হয়েছে। বলেন, কাজটি বেশ ভালো হয়েছে। কোয়ালিটি কাজ হয়েছে। নতুন ধরনের একটি গল্পে কাজ করা হলো। পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ চলছে। ঈদুল ফিতরে মুক্তির কথা আছে ছবিটির। অনেক দিন থেকেই শোনা যাচ্ছিল, কলকাতার ছবি 'বিবাহ অভিযান'-এর সিকুয়েল 'বিবাহ অভিযান ২'-এর শুটিং শুরু হবে। কিন্তু করোনার কারণে আটকে যায়। সিকুয়েলেও থাকছেন নুসরাত ফারিয়া। তিনি জানান, আরও আগেই শুটিং শুরুর কথা ছিল। কিন্তু করোনার কারণে সম্ভব হয়নি। বলেন, 'আগামী ১৫ জুন আমার শিডিউল নিয়েছেন ছবির পরিচালক বিরসা দাসগুপ্ত। থাইল্যান্ডের লোকেশনে শুটিং হবে ছবিটির।'
তুরস্ক,নায়িকা,নুসরাত ফারিয়া,ভ্রমণ,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে নুসরাত ফারিয়া
entertainment
https://www.bhorerkagoj.com/2021/09/27/%e0%a6%aa%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a6%95-%e0%a6%86%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ac/
পলাতক আসামিকে নেতা নির্বাচন করলে জনগণ মেনে নেবে না: কাদের
বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার বিকল্প কে? বিএনপি নেতাদের কাছে এমন প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, টেমস নদীর ওপারে থেকে একজন পলাতক আসামিকে নেতা নির্বাচন করলে জনগণ তা মেনে নিবে না। সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটি আয়োজিত বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে আলোচনা সভায় বিএনপি নেতাদের প্রতি এ প্রশ্ন রাখেন। আন্দোলন করে সরকার হঠানোর দিবাস্বপ্ন দেখছে বিএনপি উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, অতীতের মতো যদি আগুন সন্ত্রাসের পুনরাবৃত্তি করা হয় তাহলে বিএনপি আবারও পিছিয়ে যাবে। আগামীতে যখন এক এক করে দেশের সব মেগা প্রকল্প চালু হবে তখন বিএনপি চোখে সরষে ফুল দেখবে। ৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে ঝুঁকিময় রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, এখনো ষড়যন্ত্রের বুলেট তার পিছু ছাড়েননি। তবুও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা অকুতোভয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে। বিএনপি ও তার দোসররা দেশের উন্নয়ন দেখে না, কারণ তারা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে বলেও মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। সততার রাজনীতির এক বিরল দৃষ্টান্ত বঙ্গবন্ধু পরিবার জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা তার ছেলেমেয়েদের দিয়ে বিকল্প কোন পাওয়ার হাউজ সৃষ্টি করেননি। বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ডক্টর মির্জা আবদুল জলিলের সভাপতিত্বে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আরো বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সচিব ফরিদুন্নাহার লাইলী।
null
ওবায়দুল কাদের।
national
https://www.bhorerkagoj.com/2021/12/04/%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%9a-%e0%a6%86%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a6%a4-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%97%e0%a6%bf%e0%a6%a4/
আলো স্বল্পতায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান টেস্ট ম্যাচ আপাতত স্থগিত
হোম অব ক্রিকেট মিরপুরে শনিবার (৪ ডিসেম্বর) সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ আলো স্বল্পতায় আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। এই রিপোর্ট লেখা পযন্ত ২ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ৫৭ ওভারে ১৬১ রান। উইকেটে অপরাজিত আছেন বাবর আজম ৬০ ও আজহার আলীর ৩৬ রান। তাছাড়া এদিন ম্যাচ শুরুর আগেই বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। সকাল থেকে আকাশও ছিল ঘন কুয়াশায় ডাকা। দিনের আলো থাকলেও ছিল না সূর্যের দেখা। এরই মধ্যে ১টার দিকে মিরপুরে হালকা বৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে মাঠকর্মীরা দ্রুতই কভার দিয়ে মাঠ ঢেকে ফেলেন। তবে ২৫ মিনিট বন্ধ থাকার পর আবার খেলা শুরু হয়। আবহওয়া অফিসের তথ্য মতে আগামী তিনদিন সারাদেশে হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা ছিল। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাব পড়তে পারে যে কোনও সময়। এদিন টস হেরে ফিল্ডিং করতে নেমে এবাদতের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ইনিংস শুরু করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সুযোগ পেলেও উইকেট শিকার করতে ব্যর্থ হয় টাইগার বোলাররা। তবে সাকিব-তাইজুল মিলে চাপ তৈরি করতে থাকেন সফরকারী ব্যাটসম্যানদের ওপর। এমনকি আবিদ আলীকে বোল্ড করে সাজঘরে পাঠান তাইজুল। ৩৯ রান করে আউট হন পাকিস্তানের এ ওপেনার। এরপর তাইজুলের ঘূর্ণিতে আউট হন শফিক। তিনি ৫০ বলে ২৫ রান করে আউট হন।
null
দ্বিতীয় টেস্টে উইকেট শিকারের পর তাইজুলের উল্লাস
sports
https://www.ajkerpatrika.com/193349/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE
শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
মনিরামপুরে কোচিং সেন্টারে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে শিক্ষক প্রদীপ পাইনের বিরুদ্ধে মনিরামপুর থানায় মামলা করেন।এর আগে গত শনিবার দুপুরে প্রদীপ পাইনকে নিজের কর্মস্থল ঢাকুরিয়া প্রতাপকটী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কার্যালয় কক্ষ থেকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। রোববার দুপুরে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হলেও বিকেল পৌনে চারটা পর্যন্ত তিনি র্যাবের হেফাজতে ছিলেন।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মনিরামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রাজ্জাক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।এ দিকে শনিবারের প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা বর্জন করলেও রোববারের বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষায় শান্তিপূর্ণভাবে অংশ নিয়েছে ঢাকুরিয়া প্রতাপকটী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষা চলাকালীন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে স্কুল চত্বরে পুলিশ মোতায়েন ছিল।স্কুলে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা মনিরামপুর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আব্দুর রহমান বলেন, 'পরীক্ষা শুরুর আগে আমরা স্কুলে পৌঁছেছি। শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে পরীক্ষা দিয়েছে। কোনো সমস্যা হয়নি।'জানা গেছে, ঢাকুরিয়া প্রতাপকটী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এবার ১০৪ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। এদের অধিকাংশ প্রদীপ পাইনের কোচিং সেন্টারের শিক্ষার্থী। যাদের ভুল বুঝিয়েছিল প্রদীপ পাইন। ফলে ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা বর্জন করে তারা প্রদীপ পাইনের পক্ষে স্কুলে বিক্ষোভ করেছিল।মামলার বাদী জানান, ঢাকুরিয়া প্রতাপকটী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক প্রদীপ পাইনের ঢাকুরিয়া বাজারে 'সাগর কোচিং সেন্টার' নামের একটি কোচিং সেন্টার রয়েছে। সেখানে তিনি গণিত ও বিজ্ঞান পড়ান। তাঁর (বাদীর) মেয়ে ওই সেন্টারের শিক্ষার্থী। গত ২০ এপ্রিল বিকেলে কোচিং সেন্টারে পড়তে গেলে একা পেয়ে প্রদীপ পাইন বাদীর সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ের শ্লীলতাহানি করেন।বাদী বলেন, বিষয়টি ২২ এপ্রিল স্কুল কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার শিক্ষক প্রদীপ পাইনকে ১ মাসের জন্য সাময়িক বহিষ্কার করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। কমিটি প্রদীপের কোচিং সেন্টার বন্ধ করে দেন।এ দিকে বহিষ্কারের বিষয়টি কোচিং সেন্টারের শিক্ষার্থীদের সামনে ভুলভাবে উপস্থাপন করে তাদের উসকে দেন প্রদীপ পাইন। পরে শিক্ষার্থীরা শনিবার পরীক্ষা বাদ দিয়ে প্রদীপের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানায়। এ সময় তারা স্কুলে ভাঙচুর চালায়।অপরদিকে প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা বাদ দিয়ে শনিবার সকাল থেকে প্রদীপ পাইনের পক্ষে স্কুলে বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের খবর পেয়ে দুপুরে র্যাব-৬ যশোরের সদস্যরা স্কুলে হাজির হয়। পরে তাঁরা প্রদীপকে হেফাজতে নেয়।ছাত্রীর বাবা বলেন, র্যাব প্রদীপকে ধরে নেওয়ার পর শনিবার দুপুরে মামলা করতে আমি থানায় যাই। পুলিশ মামলা না নিয়ে অভিযোগ নেয়। পরে রোববার দুপুরে মামলা নেয় পুলিশ।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মনিরামপুর থানার এসআই আব্দুর রাজ্জাক রোববার বিকেলে মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
বাংলাদেশ,মামলা,খুলনা বিভাগ,শিক্ষক,মনিরামপুর,ছাপা সংস্করণ,যশোর সংস্করণ,আজকের যশোর
প্রদীপ পাইন
national
https://www.ajkerpatrika.com/50853/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%82%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BF
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অতিষ্ঠ
দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অতিষ্ঠ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া এলাকাবাসী। তবে আগামী ১ মাসের মধ্যে ৩৩ কেবির লাইন চালু হলে এই সমস্যা সমাধান হওয়ায় আশ্বাস দিয়েছেন রামু বিদ্যুৎ অফিস।স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ১ বছর ধরে নাইক্ষ্যংছড়ি, কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়াসহ আশপাশের এলাকায় প্রচুর বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। বিজিবি ব্যাটালিয়ন জোন, উপজেলা প্রশাসন, শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।রামু বিদ্যুৎ অফিসের উপসহকারী প্রকৌশলী বিদ্যুৎ হোসেন বলেন, বর্তমানে নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে গর্জনিয়া পর্যন্ত একটা ব্লক। এ অংশের যে কোনো স্থানে বিদ্যুতের পিলারে বা তারে গাছ, বাঁশ পড়লে পুরো এলাকার বিদ্যুৎ বন্ধ করে দিতে হয়। গ্রাহকেরা তা বোঝেন না। কিন্তু সরকারের নির্দেশের বাইরে বিদ্যুৎ অফিস যেতে পারেন না।নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হোসেন আহমদ জানান, বিদ্যুৎ নিয়ে মানুষের কষ্টের শেষ নেই। রাত নেই, দিন নেই লোডশেডিং হচ্ছে। নাইক্ষ্যংছড়ির মানুষ এ সব থেকে মুক্তি চায়।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ির লোডশেডিংয়ের যে অবস্থা, তাতে মানুষ খুবই কষ্ট পাচ্ছে। একই আক্ষেপ করেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শফিউল্লাহ ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন।রামু বিদ্যুৎ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী এম এম মঈনুল ইসলাম বলেন, তেত্রিশ কেবি লাইনে ও চাকঢালা বিদ্যুৎ লাইনে সংস্কার কাজ চলছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় গর্জনিয়া মাঝিরকাটা গ্রামে বিদ্যুতায়নের কাজ চলছে। তাই বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। তবে আগামী ১ মাসের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে।প্রকৌশলী এম এম মঈনুল ইসলাম জানান, নাইক্ষ্যংছড়ির বিছামারা এলাকায় সাব-স্টেশনটি ১ মাসের মধ্যেই চালু হচ্ছে। স্টেশনটি চালু হলে রামুর মহিষকূম-কাউয়ারখোপ, নাইক্ষ্যংছড়ি সদর, কচ্ছপিয়া-গর্জনিয়া ও চাকঢালা অংশকে ৪ ব্লকে ভাগ করে নিবিড়ভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হবে। তখন যে ব্লকে সমস্যা হবে সেই ব্লকের বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবে শুধু। তখন মানুষ বর্তমানে মতো কষ্ট পাবে না।
বান্দরবান,চট্টগ্রাম বিভাগ,নাইক্ষ্যংছড়ি,ছাপা সংস্করণ,চট্টগ্রাম সংস্করণ,খাগড়াছড়ি বান্দরবান রাঙামাটি
নাইক্ষ্যংছড়িতে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূর করতে উপজেলার বিছামারা এলাকার এই সাব-স্টেশনটি এক মাস পর চালু হতে পারে।
national